 
                                                        
                                ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
 
                                ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতের মেয়েরা
 
                                ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ দল
 
                                নতুন চুক্তির পরদিনই মেসির ঝলক
 
                                ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে ওয়ানডে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
 
                                সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বড় লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
 
                                বেলিংহামের গোলে জুভেন্টাসকে হারাল রিয়াল মাদ্রিদ
 
                                সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ব্যাটিংয়ে পরিবর্তন আনবে বাংলাদেশ?
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করলো বাংলাদেশ
 
                             
                                               
                    
                         তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করেছে বাংলাদেশ। রোববার (৫ অক্টোবর) শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতেও জয় পায় টাইগাররা। 
২০১৮ সালে ভারতের দেরাদুনে বাংলাদেশকে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইওয়াশ করেছিল আফগানিস্তান। ৫ বছর পর বাংলাদেশও তাদের একই ফরম্যাটে হোয়াইটওয়াশ করে। তবে সিলেটে অনুষ্ঠিত সিরিজটি ছিল দুই ম্যাচের। এবার সাইফ হাসানের হাফসেঞ্চুরিতে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে প্রথমবার রশিদ খানের দলকে ধবলধোলাই করল টাইগাররা।
সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-২০ ম্যাচে বোলাররা নাগালে রাখে আফগানদের। ৯ উইকেট তুলে নিয়ে আটকে রাখে ১৪৩ রানে। জবাবে সাইফ হাসানের ব্যাটে ভর করে ১২ বল থাকতে ৬ উইকেটের বড় ব্যবধানে জিতেছে বাংলাদেশ। তিন 
ম্যাচেই জিতে দম্ভ দেখানো আফগানদের হোয়াইটওয়াশ করেছে জাকের আলীর দল। আগেই সিরিজ নিশ্চিত হওয়ায় শারজাহতে রোববার বঁ হাাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমানকে বিশ্রাম দিয়ে নেমেছিল বাংলাদেশ। সাইফউদ্দিন-নাসুমরা কাটার মাস্টার ফিজের অভাব বুঝতে দেননি। প্রথম ৬ ওভারে তিনটি এবং ৯৮ রানে আফগানদের ৮ উইকেট তুলে নেয় বাংলাদেশ। সেখান থেকে দারভিশ রাসুলি ও মুজিব উর লড়াই করার পুঁজি এনে দেন। শুরুতে আফগান ওপেনার ইব্রাহিম জাদরানকে (৭) ক্যাচে পরিণত করেন শরিফুল ইসলাম। পরেই নাসুম আহমেদের বলে শামীম হোসেনের হাতে দারুণ ক্যাচে হয়ে ফেরেন রহমানুল্লাহ গুরবাজ (১২)। চারে নামা ওয়াফিউল্লাহ তারাখিলকে (১১) বোল্ড করেন সাইফউদ্দিন। পরে আজমতুল্লাহ ওমরজাই (৩) ও মোহাম্মদ নবী (১) ব্যর্থ হয়ে ফেরেন।
আশা দেওয়া সাদিকুল্লাহ আতাল ২৮ রান করে সাজঘরে ফিরলে চাপে পড়ে আফগানরা। টিকে ছিলেন চারে নামা দারভিশ রাসুলি। তিনি নবম ব্যাটার হিসেবে ২৯ বলে ৩২ রান করে সাজঘরে ফিরে যান। তার ব্যাট থেকে দুটি চার ও একটি ছক্কা আসে। মুজিব উর ১৮ বলে ২৩ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন। তিনি চারটি চার মারেন তিনি। জবাবে ওপেনিংয়ে ২৪ রানের জুটি পায় বাংলাদেশ। পারভেজ ইমন ১৬ বলে ১৪ রান করে ফিরে যান। অন্য ওপেনার তানজিদ তামিম ও সাইফ হাসান দ্বিতীয় উইকেটে ৫৫ রানের জুটি গড়ে ম্যাচ সহজ করে ফেলেন। তানজিদ ৩৩ বলে চারটি চার ও এক ছক্কায় ৩৩ রান করে আউট হন।
৩০ রান যোগ হতেই সাজঘরে ফেরেন জাকের আলী। ওই জুটিতে ১১ বলে ১০ রানের অবদান ছিল তার। পরের বলে শামীম পাটোয়ারি গোল্ডেন ডাক মেরে ফিরলে ম্যাচ কঠিন হওয়ার শঙ্কা জাগে। কিন্তু সাইফ ও নুরুল হাসান সহজে ম্যাচ শেষ করেন। ম্যাচ সেরা হওয়া সাইফ ৩৮ বলে ৬৪ রানের ইনিংস খেলেন। তার ব্যাট থেকে দুটি চার আসলেও ছক্কা আসে সাতটি। সোহান ৯ বলে ১০ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন। বাংলাদেশ দলের হয়ে স্পিনার নাসুম ও পেসার তানজিম সাকিব সমান ৪ ওভারে ২৪ করে রান দিয়ে ২ উইকেট নেন। সাইফউদ্দিন ৩ ওভারে ১৫ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট। পেসার শরিফুল ও লেগ স্পিনার রিশাদ
হোসেন কিছুটা খরুচে ছিলেন। তারা ৪ ওভারে যথাক্রমে ৩৩ ও ৩৯ রান দিয়ে ১টি করে উইকেট নিতে পারেন। আফগানদের হয়ে মুজিব উর ২ উইকেট নেন। রশিদ খান উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে দেন মাত্র ১৩ রান।
                    
                                                          
                    
                    
                                    ম্যাচেই জিতে দম্ভ দেখানো আফগানদের হোয়াইটওয়াশ করেছে জাকের আলীর দল। আগেই সিরিজ নিশ্চিত হওয়ায় শারজাহতে রোববার বঁ হাাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমানকে বিশ্রাম দিয়ে নেমেছিল বাংলাদেশ। সাইফউদ্দিন-নাসুমরা কাটার মাস্টার ফিজের অভাব বুঝতে দেননি। প্রথম ৬ ওভারে তিনটি এবং ৯৮ রানে আফগানদের ৮ উইকেট তুলে নেয় বাংলাদেশ। সেখান থেকে দারভিশ রাসুলি ও মুজিব উর লড়াই করার পুঁজি এনে দেন। শুরুতে আফগান ওপেনার ইব্রাহিম জাদরানকে (৭) ক্যাচে পরিণত করেন শরিফুল ইসলাম। পরেই নাসুম আহমেদের বলে শামীম হোসেনের হাতে দারুণ ক্যাচে হয়ে ফেরেন রহমানুল্লাহ গুরবাজ (১২)। চারে নামা ওয়াফিউল্লাহ তারাখিলকে (১১) বোল্ড করেন সাইফউদ্দিন। পরে আজমতুল্লাহ ওমরজাই (৩) ও মোহাম্মদ নবী (১) ব্যর্থ হয়ে ফেরেন।
আশা দেওয়া সাদিকুল্লাহ আতাল ২৮ রান করে সাজঘরে ফিরলে চাপে পড়ে আফগানরা। টিকে ছিলেন চারে নামা দারভিশ রাসুলি। তিনি নবম ব্যাটার হিসেবে ২৯ বলে ৩২ রান করে সাজঘরে ফিরে যান। তার ব্যাট থেকে দুটি চার ও একটি ছক্কা আসে। মুজিব উর ১৮ বলে ২৩ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন। তিনি চারটি চার মারেন তিনি। জবাবে ওপেনিংয়ে ২৪ রানের জুটি পায় বাংলাদেশ। পারভেজ ইমন ১৬ বলে ১৪ রান করে ফিরে যান। অন্য ওপেনার তানজিদ তামিম ও সাইফ হাসান দ্বিতীয় উইকেটে ৫৫ রানের জুটি গড়ে ম্যাচ সহজ করে ফেলেন। তানজিদ ৩৩ বলে চারটি চার ও এক ছক্কায় ৩৩ রান করে আউট হন।
৩০ রান যোগ হতেই সাজঘরে ফেরেন জাকের আলী। ওই জুটিতে ১১ বলে ১০ রানের অবদান ছিল তার। পরের বলে শামীম পাটোয়ারি গোল্ডেন ডাক মেরে ফিরলে ম্যাচ কঠিন হওয়ার শঙ্কা জাগে। কিন্তু সাইফ ও নুরুল হাসান সহজে ম্যাচ শেষ করেন। ম্যাচ সেরা হওয়া সাইফ ৩৮ বলে ৬৪ রানের ইনিংস খেলেন। তার ব্যাট থেকে দুটি চার আসলেও ছক্কা আসে সাতটি। সোহান ৯ বলে ১০ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন। বাংলাদেশ দলের হয়ে স্পিনার নাসুম ও পেসার তানজিম সাকিব সমান ৪ ওভারে ২৪ করে রান দিয়ে ২ উইকেট নেন। সাইফউদ্দিন ৩ ওভারে ১৫ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট। পেসার শরিফুল ও লেগ স্পিনার রিশাদ
হোসেন কিছুটা খরুচে ছিলেন। তারা ৪ ওভারে যথাক্রমে ৩৩ ও ৩৯ রান দিয়ে ১টি করে উইকেট নিতে পারেন। আফগানদের হয়ে মুজিব উর ২ উইকেট নেন। রশিদ খান উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে দেন মাত্র ১৩ রান।



