ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতের মেয়েরা
ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ দল
নতুন চুক্তির পরদিনই মেসির ঝলক
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে ওয়ানডে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বড় লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
বেলিংহামের গোলে জুভেন্টাসকে হারাল রিয়াল মাদ্রিদ
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ব্যাটিংয়ে পরিবর্তন আনবে বাংলাদেশ?
অবশেষে হাত মেলাল ভারত, তবে…
ভারত–পাকিস্তান ম্যাচ মানেই উত্তেজনা, মাঠের ভেতরে যেমন, মাঠের বাইরে তেমনও। এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ভারতের জয়ের পর এবার আলোচনার কেন্দ্রে ক্রিকেট নয়, বরং করমর্দন। ম্যাচ শেষে প্রথম ম্যাচের মতোই পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলালেন না ভারতীয় খেলোয়াড়রা, তবে করমর্দন করলেন কেবল আম্পায়ার ও ম্যাচ কর্মকর্তাদের সঙ্গে। ফলে হতভম্ব হয়ে গেল পাকিস্তান শিবির।
এই দৃশ্য নতুন কিছু নয়। ঠিক এক সপ্তাহ আগেই গ্রুপ পর্বে টসের সময় ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান আলি আগার সঙ্গে করমর্দন এড়িয়ে গিয়েছিলেন। সেই ঘটনার পর থেকেই গুঞ্জন ছিল, আবারও কি এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে? শেষ পর্যন্ত সুপার ফোরে সেই প্রশ্নের উত্তর মিলল—হ্যাঁ।
টসের সময় সালমান আগার
দিকে হাত বাড়ালেন না সূর্যকুমার। বরং সরাসরি গেলেন ধারাভাষ্যকার রবি শাস্ত্রীর দিকে, এরপর করমর্দন করলেন ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফটের সঙ্গে। সূর্যকুমার তখন কেবল ম্যাচ নিয়ে কথা বললেন—পিচ, শিশির আর দলে বুমরাহ-চক্রবর্তীর ফেরার প্রসঙ্গ। করমর্দনের প্রসঙ্গে তিনি নীরব থাকলেন। পাকিস্তানের ১৭২ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ৭ বল হাতে রেখেই ছয় উইকেটে জেতে ভারত। তিলক বর্মার ব্যাট থেকে আসে জয়ের চার। ম্যাচ শেষ হতেই তিলক ও হার্দিক সোজা চলে যান ড্রেসিংরুমের দিকে। এরপর পুরো ভারতীয় দল বেরিয়ে এসে এগোল পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের দিকে, কিন্তু হঠাৎ মোড় ঘুরিয়ে কেবল আম্পায়ারদের সঙ্গে হাত মেলালেন, তারপর ফিরে গেলেন নিজেদের ক্যাম্পে। ম্যাচের আগের সংবাদ সম্মেলনেই সূর্যকুমারকে প্রশ্ন করা হয়েছিল
‘হ্যান্ডশেক ইস্যু’ নিয়ে। তিনি তখন হেসে উড়িয়ে দিয়ে বলেন, “আপনি অন্য কিছু বলছেন? আমাদের বোলিং নিয়ে বলছেন? আসল ব্যাপার হলো বল আর ব্যাটের লড়াই, পুরো স্টেডিয়াম ভরা, দেশের জন্য সেরাটা দেওয়াই গুরুত্বপূর্ণ।” দুই ম্যাচেই করমর্দন না হওয়ায় এখন এটি এশিয়া কাপ ২০২৫–এর সবচেয়ে আলোচিত বিষয়গুলির একটি হয়ে দাঁড়িয়েছে। সমর্থক থেকে শুরু করে গণমাধ্যম—সবাই আলোচনায় মেতে উঠেছে এই বিতর্কে। মাঠের লড়াইয়ে ভারত যতই এগিয়ে থাকুক না কেন, মাঠের বাইরের এই আচরণ কেবল সম্পর্কের টানাপোড়েনকেই আরও স্পষ্ট করছে।
দিকে হাত বাড়ালেন না সূর্যকুমার। বরং সরাসরি গেলেন ধারাভাষ্যকার রবি শাস্ত্রীর দিকে, এরপর করমর্দন করলেন ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফটের সঙ্গে। সূর্যকুমার তখন কেবল ম্যাচ নিয়ে কথা বললেন—পিচ, শিশির আর দলে বুমরাহ-চক্রবর্তীর ফেরার প্রসঙ্গ। করমর্দনের প্রসঙ্গে তিনি নীরব থাকলেন। পাকিস্তানের ১৭২ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ৭ বল হাতে রেখেই ছয় উইকেটে জেতে ভারত। তিলক বর্মার ব্যাট থেকে আসে জয়ের চার। ম্যাচ শেষ হতেই তিলক ও হার্দিক সোজা চলে যান ড্রেসিংরুমের দিকে। এরপর পুরো ভারতীয় দল বেরিয়ে এসে এগোল পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের দিকে, কিন্তু হঠাৎ মোড় ঘুরিয়ে কেবল আম্পায়ারদের সঙ্গে হাত মেলালেন, তারপর ফিরে গেলেন নিজেদের ক্যাম্পে। ম্যাচের আগের সংবাদ সম্মেলনেই সূর্যকুমারকে প্রশ্ন করা হয়েছিল
‘হ্যান্ডশেক ইস্যু’ নিয়ে। তিনি তখন হেসে উড়িয়ে দিয়ে বলেন, “আপনি অন্য কিছু বলছেন? আমাদের বোলিং নিয়ে বলছেন? আসল ব্যাপার হলো বল আর ব্যাটের লড়াই, পুরো স্টেডিয়াম ভরা, দেশের জন্য সেরাটা দেওয়াই গুরুত্বপূর্ণ।” দুই ম্যাচেই করমর্দন না হওয়ায় এখন এটি এশিয়া কাপ ২০২৫–এর সবচেয়ে আলোচিত বিষয়গুলির একটি হয়ে দাঁড়িয়েছে। সমর্থক থেকে শুরু করে গণমাধ্যম—সবাই আলোচনায় মেতে উঠেছে এই বিতর্কে। মাঠের লড়াইয়ে ভারত যতই এগিয়ে থাকুক না কেন, মাঠের বাইরের এই আচরণ কেবল সম্পর্কের টানাপোড়েনকেই আরও স্পষ্ট করছে।



