
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আবারও পশ্চিমবঙ্গে মেডিকেল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

‘ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা কর্মকর্তাদের মধ্যে ১৫ জন সেনা হেফাজতে’

নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণার আগেই ফাঁস! তদন্তে কর্মকর্তারা

মেক্সিকোতে আকস্মিক বন্যায় মৃত বেড়ে ২৮, নিখোঁজ অনেকে

স্বামীকে কিডনি দিতে এক মুহূর্তও দেরি করলেন না তরুণী

গাজা ছেড়ে আরেক দেশে ইসরায়েলের হামলা

মারিয়া কোরিনা কি নিজ ভুবনে শান্তিতে আছেন?
অং সান সু চি বেঁচে আছেন? আশঙ্কা ছেলের

মিয়ানমারে বন্দি সাবেক নেত্রী অং সান সু চি মারাত্মক হৃদরোগে ভুগছেন এবং জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন তার ছেলে কিম আরিস। তিনি বলেছেন, ৮০ বছর বয়সী সু চি প্রায় এক মাস আগে কার্ডিওলজিস্ট দেখার অনুরোধ করেছিলেন, কিন্তু সেটি মঞ্জুর হয়েছে কি না তা স্পষ্ট নয়।
আরিস লন্ডন থেকে ফোনে রয়টার্সকে বলেন, ‘যথাযথ চিকিৎসা পরীক্ষা ছাড়া তার হৃদযন্ত্রের অবস্থা জানা সম্ভব নয়। আমি ভীষণভাবে চিন্তিত। এমনকি তিনি জীবিত আছেন কি না তাও নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না।’
অং সান সু চি বেঁচে আছেন? আশঙ্কা ছেলের
নোবেলজয়ী সু চি হাড় ও দাঁতের সমস্যায়ও ভুগছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্চে ভয়াবহ ভূমিকম্পে তিনি আহত হতে পারেন বলে
আশঙ্কা করেছেন তার ছেলে। ২০২১ সালের সেনা অভ্যুত্থানের পর থেকে সু চি সামরিক হেফাজতে আছেন। তাকে দুর্নীতি, নির্বাচনী জালিয়াতি ও উসকানির অভিযোগে ২৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যদিও তিনি সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। অং সান সু চি বেঁচে আছেন? আশঙ্কা ছেলের সু চি মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে পরিচিত। এর আগে তিনি প্রায় ২০ বছর বিভিন্ন ধরনের আটকাবস্থায় কাটিয়েছেন, যার মধ্যে ১৫ বছর ছিলেন গৃহবন্দি। বিদেশি সরকার ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো তার মুক্তির দাবি জানিয়ে আসছে। সূত্র : রয়টার্স, মিয়ানমার নাউ
আশঙ্কা করেছেন তার ছেলে। ২০২১ সালের সেনা অভ্যুত্থানের পর থেকে সু চি সামরিক হেফাজতে আছেন। তাকে দুর্নীতি, নির্বাচনী জালিয়াতি ও উসকানির অভিযোগে ২৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যদিও তিনি সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। অং সান সু চি বেঁচে আছেন? আশঙ্কা ছেলের সু চি মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে পরিচিত। এর আগে তিনি প্রায় ২০ বছর বিভিন্ন ধরনের আটকাবস্থায় কাটিয়েছেন, যার মধ্যে ১৫ বছর ছিলেন গৃহবন্দি। বিদেশি সরকার ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো তার মুক্তির দাবি জানিয়ে আসছে। সূত্র : রয়টার্স, মিয়ানমার নাউ