ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আগুনের ঘটনায় স্থায়ী বহিষ্কার ছাত্রদল নেতা
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে দুর্বৃত্তদের গুলিতে বিক্রয় প্রতিনিধি নিহত
ছিলেন জুলাই আন্দোলনের সমর্থক, ধর্ষণের হুমকি পেয়ে তাকেই ছাড়তে হলো খেলা
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের দেখামাত্র ব্রাশফায়ার করে হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ
মশাল মিছিলে অংশগ্রহণ: সিলেটে সাবেক মেয়রের বাসা থেকে আ.লীগ নেতার ছেলে আটক
২৭৫ মেগাওয়াট অন্ধকার : এনজিও অভিজ্ঞতায় দেশ চালানোর ফলাফল
দায়িত্বরত ইনচার্জ ছাড়া মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না অন্য পুলিশ সদস্যরা
বিএসএফের গুলিতে স্কুলছাত্রী নিহত, ৪৫ ঘণ্টা পর ফেরত পেল বাংলাদেশ
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফের গুলিতে স্বর্ণা দাস (১৬) নামে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী নিহত হয়েছে। রোববার রাতে উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের লালারচক সীমান্তে এ ঘটনা ঘটলেও, জানাজানি হয় সোমবার রাতে।
পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে প্রায় ৪৫ ঘণ্টা পর মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে চাতলাপুর চেকপোস্ট দিয়ে স্বর্ণা দাসের লাশ হস্তান্তর করে বিএসএফ।
স্বর্ণা মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার পশ্চিম জুড়ী ইউনিয়নের কালনীগড় গ্রামের পরেন্দ্র দাসের মেয়ে।
পরেন্দ্র দাস জানান, ভারতের ত্রিপুরায় তাঁর বড় ছেলে থাকেন। তাঁকে দেখার জন্য ১০ হাজার টাকার মাধ্যমে স্থানীয় দুই দালাল ধরে স্বর্ণা ও তার মা রোববার রাতে লালারচক সীমান্ত দিয়ে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করে। কাঁটাতারের বেড়ার কাছে পৌঁছালে বিএসএফ
তাদের লক্ষ্য করে গুলি করে। এতে স্বর্ণা ঘটনাস্থলেই মারা যায়। স্বর্ণার মাসহ বেশ কয়েকজন আহত হন। সোমবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত লাশ ঘটনাস্থলেই পড়ে ছিল। পরে রাতে বিজিবির একটি দল বাড়িতে এসে জানায়–স্বর্ণার লাশ বিএসএফ নিয়ে গেছে। বিজিবির লালারচক বিওপির কমান্ডার নায়েক ওবায়েদ জানান, কয়েকজন বাংলাদেশি চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় বিএসএফ গুলি চালালে, তাদের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়। বিজিবির শ্রীমঙ্গল সেক্টর কমান্ডার লে. কর্নেল মিজানুর রহমান শিকদার জানান, খবর পেয়ে বিজিবি ও বিএসএফের কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হয়। এরপর ভারতীয় পুলিশ ময়নাতদন্ত শেষে বিজিবি কর্মকর্তাদের মাধ্যমে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কুলাউড়া থানা পুলিশের কাছে স্বর্ণার লাশ হস্তান্তর করে। কুলাউড়া থানার ওসি বিনয় ভূষণ
রায় জানান, আইনি প্রক্রিয়া শেষে তারা স্বর্ণার লাশ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করেছেন।
তাদের লক্ষ্য করে গুলি করে। এতে স্বর্ণা ঘটনাস্থলেই মারা যায়। স্বর্ণার মাসহ বেশ কয়েকজন আহত হন। সোমবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত লাশ ঘটনাস্থলেই পড়ে ছিল। পরে রাতে বিজিবির একটি দল বাড়িতে এসে জানায়–স্বর্ণার লাশ বিএসএফ নিয়ে গেছে। বিজিবির লালারচক বিওপির কমান্ডার নায়েক ওবায়েদ জানান, কয়েকজন বাংলাদেশি চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় বিএসএফ গুলি চালালে, তাদের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়। বিজিবির শ্রীমঙ্গল সেক্টর কমান্ডার লে. কর্নেল মিজানুর রহমান শিকদার জানান, খবর পেয়ে বিজিবি ও বিএসএফের কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হয়। এরপর ভারতীয় পুলিশ ময়নাতদন্ত শেষে বিজিবি কর্মকর্তাদের মাধ্যমে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কুলাউড়া থানা পুলিশের কাছে স্বর্ণার লাশ হস্তান্তর করে। কুলাউড়া থানার ওসি বিনয় ভূষণ
রায় জানান, আইনি প্রক্রিয়া শেষে তারা স্বর্ণার লাশ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করেছেন।



