
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইন্টারকে গুঁড়িয়ে অবশেষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ আক্ষেপ ঘোচাল পিএসজি

পিএসজি না ইন্টার—কাকে মুকুট পরাবে ইউরোপ?

বিসিবিতে রদবদলের সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছে আইসিসি: ক্রীড়া উপদেষ্টা

‘১০০ মাইলের’ শোয়েব আখতারকে শতকোটির মানহানি মামলার হুমকি

এপ্রিলেই আমিনুলকে বিসিবিতে কাজ করার প্রস্তাব দেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

ফাইনাল মিউনিখে, প্যারিসে কেন বাড়তি নিরাপত্তা

কয়েক মাসে দেশের ক্রিকেট বদলানো কি সম্ভব, যা বললেন আমিনুল
আর্সেনালের হৃদয় ভেঙে স্বপ্নপূরণের খুব কাছে পিএসজি

২০১৭ সালে বার্সেলোনার কাছ থেকে নেইমারকে ‘ছিনতাই’, কিংবা সে বছরই চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে খেলা পুঁচকে কিলিয়ান এমবাপ্পেকে বিশাল অর্থ ব্যয় করে দলে টেনে নেওয়া, কিংবা বছর চারেক আগে লিওনেল মেসিকে দলে ভেড়ানো। এতোশত কিছু পিএসজি করেছিল একটা আশাতেই, একটা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা। সে আশা তাদের পূরণ হয়নি, বারদুয়েক খুব কাছে গিয়েও ফিরতে হয়েছে শূন্য হাতে। সময়ের পরিক্রমায় সে চাঁদের হাটও নেই এখন আর।
চাঁদের হাট না থাকলে কী হবে, যে লক্ষ্যে ওসব করা, সে খোদ চাঁদটাই যদি ঘরে নেমে আসে পিএসজির, তাহলে তো সব ল্যাটা চুকে যায়! না, পিএসজির ঘরে চাঁদ নেমে আসেনি। তবে খুব কাছাকাছি আরও একবার চলে এসেছে কোচ
লুইস এনরিকের দল। বুধবার রাতে সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে আর্সেনালকে ২-১ গোলে হারিয়ে মোট ৩-১ ব্যবধানের জয় তুলে নিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে দলটা। সেমিফাইনালের এই লড়াই এক সুতোয় গেঁথেছিল পিএসজি আর আর্সেনালকে। দুই দলই একবার করে খুব কাছে চলে গিয়েছিল চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপার। তবে দুই দলকেই ফিরতে হয়েছে রিক্ত হাতে। এবারের লড়াইটা ছিল পুরোনো সে দুঃখ ভোলার আরও একটু কাছে চলে যাওয়ার। নিজেদের মাঠ এমিরেটসে হেরে লড়াইয়ে আগেই পিছিয়ে ছিল আর্সেনাল। প্রণয়ের নগরী প্যারিসে চ্যাম্পিয়ন্স লিগকে আর পরিণয়ে রূপ দিতে পারেনি দলটা। পিএসজির মাঠ পার্ক দে প্রিন্সে ম্যাচের ২৭ মিনিটে স্বাগতিকদের এগিয়ে দেন ফাবিয়ান রুইজ। বক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত শটে বল জালে জড়ান
তিনি। এর আগে আর্সেনাল বেশ কয়েকটি আক্রমণ করেছিল, তবে গোলরক্ষক জানলুইজি ডোনারুম্মা অসাধারণ সেভ করে সব আক্রমণ নস্যাৎ করে দেন। সেমিফাইনালের এই লড়াই এক সুতোয় গেঁথেছিল পিএসজি আর আর্সেনালকে। দুই দলই একবার করে খুব কাছে চলে গিয়েছিল চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপার। তবে দুই দলকেই ফিরতে হয়েছে খালি হাতে। এবারের লড়াইটা ছিল পুরোনো সে দুঃখ ভোলার আরও একটু কাছে চলে যাওয়ার। এরপরও আর্সেনাল ম্যাচে ফেরার টনিক পেয়ে গিয়েছিল মাঝপথে। পিএসজি পেনাল্টি পেয়ে গিয়েছিল, যা নিয়ে আর্সেনাল কোচ মিকেল আর্তেতা রেগেও গিয়েছিলেন। তবে শেষমেশ ভিতিনিয়ার নেওয়া সে পেনাল্টি ঠেকিয়ে দেন গোলরক্ষক ডেভিড রায়া। সে টনিকটা আর্সেনাল কাজে লাগাতে পারেনি। বরং পিএসজিই সে ধাক্কা সামলে নিয়ে
গোল করে বসে আরও একটা। বদলি হিসেবে মাঠে নামা উসমান দেম্বেলের বাড়ানো বল থেকে আচরাফ হাকিমির গোল পিএসজির জয় নিশ্চিত করে দেয়। আর্সেনাল একটা গোল শোধ করেছিল বটে। শেষ দিকে লিয়ান্দ্রো ত্রসার পাস থেকে বুকায়ো সাকার গোলটা যতক্ষণে এলো, ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। শেষ পর্যন্ত পিএসজিই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে। ফাইনালে ৩১ মে মিউনিখে ইন্টার মিলানের মুখোমুখি হবে দলটি। ২০১৯-২০ মৌসুমে তারা ফাইনালে উঠেছিল, তবে তখন করোনার কারণে খেলা হয়েছিল ফাঁকা গ্যালারিতে। এবার প্রথমবারের মতো সমর্থকদের সামনে ফাইনাল খেলার সুযোগটা পেল পিএসজি। এবার নিশ্চয়ই দলকে ফাঁকা হাতে ফিরতে দিতে চাইবেন না কোচ লুইস এনরিকে!
লুইস এনরিকের দল। বুধবার রাতে সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে আর্সেনালকে ২-১ গোলে হারিয়ে মোট ৩-১ ব্যবধানের জয় তুলে নিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে দলটা। সেমিফাইনালের এই লড়াই এক সুতোয় গেঁথেছিল পিএসজি আর আর্সেনালকে। দুই দলই একবার করে খুব কাছে চলে গিয়েছিল চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপার। তবে দুই দলকেই ফিরতে হয়েছে রিক্ত হাতে। এবারের লড়াইটা ছিল পুরোনো সে দুঃখ ভোলার আরও একটু কাছে চলে যাওয়ার। নিজেদের মাঠ এমিরেটসে হেরে লড়াইয়ে আগেই পিছিয়ে ছিল আর্সেনাল। প্রণয়ের নগরী প্যারিসে চ্যাম্পিয়ন্স লিগকে আর পরিণয়ে রূপ দিতে পারেনি দলটা। পিএসজির মাঠ পার্ক দে প্রিন্সে ম্যাচের ২৭ মিনিটে স্বাগতিকদের এগিয়ে দেন ফাবিয়ান রুইজ। বক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত শটে বল জালে জড়ান
তিনি। এর আগে আর্সেনাল বেশ কয়েকটি আক্রমণ করেছিল, তবে গোলরক্ষক জানলুইজি ডোনারুম্মা অসাধারণ সেভ করে সব আক্রমণ নস্যাৎ করে দেন। সেমিফাইনালের এই লড়াই এক সুতোয় গেঁথেছিল পিএসজি আর আর্সেনালকে। দুই দলই একবার করে খুব কাছে চলে গিয়েছিল চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপার। তবে দুই দলকেই ফিরতে হয়েছে খালি হাতে। এবারের লড়াইটা ছিল পুরোনো সে দুঃখ ভোলার আরও একটু কাছে চলে যাওয়ার। এরপরও আর্সেনাল ম্যাচে ফেরার টনিক পেয়ে গিয়েছিল মাঝপথে। পিএসজি পেনাল্টি পেয়ে গিয়েছিল, যা নিয়ে আর্সেনাল কোচ মিকেল আর্তেতা রেগেও গিয়েছিলেন। তবে শেষমেশ ভিতিনিয়ার নেওয়া সে পেনাল্টি ঠেকিয়ে দেন গোলরক্ষক ডেভিড রায়া। সে টনিকটা আর্সেনাল কাজে লাগাতে পারেনি। বরং পিএসজিই সে ধাক্কা সামলে নিয়ে
গোল করে বসে আরও একটা। বদলি হিসেবে মাঠে নামা উসমান দেম্বেলের বাড়ানো বল থেকে আচরাফ হাকিমির গোল পিএসজির জয় নিশ্চিত করে দেয়। আর্সেনাল একটা গোল শোধ করেছিল বটে। শেষ দিকে লিয়ান্দ্রো ত্রসার পাস থেকে বুকায়ো সাকার গোলটা যতক্ষণে এলো, ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। শেষ পর্যন্ত পিএসজিই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে। ফাইনালে ৩১ মে মিউনিখে ইন্টার মিলানের মুখোমুখি হবে দলটি। ২০১৯-২০ মৌসুমে তারা ফাইনালে উঠেছিল, তবে তখন করোনার কারণে খেলা হয়েছিল ফাঁকা গ্যালারিতে। এবার প্রথমবারের মতো সমর্থকদের সামনে ফাইনাল খেলার সুযোগটা পেল পিএসজি। এবার নিশ্চয়ই দলকে ফাঁকা হাতে ফিরতে দিতে চাইবেন না কোচ লুইস এনরিকে!