ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ডা. রাশেদুল হক একজন চিকিৎসক
মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতার মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শোক
মন্দিরও রক্ষা পেল না! ইউনুস সরকারের সময়ে ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ — এটাই কি গণতন্ত্র?
দুই লক্ষ টাকা চাঁদা চেয়ে না পাওয়ায় আওয়ামী লীগ সমর্থক এক যুবককে মবসন্ত্রাস করে পুলিশে হস্তান্তর
নরসিংদীতে ব্যবসায়ীকে ডেকে নিয়ে গুলি করে হত্যা
গ্রামেগঞ্জে ছাত্রদলের নিপীড়নে নারীরা অতিষ্ট
স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণের মুখে ফের রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ, সীমান্ত নিরাপত্তায় ব্যর্থ সরকার: স্থানীয়দের মাঝে উদ্বেগ
আবরার ফাহাদ এই শতাব্দীর শহিদ তিতুমীর: মাহমুদুর রহমান
আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ৫৪ বছর আমাদের যে সংগ্রাম চলছে, আবরার ফাহাদের শহিদ হওয়ার ঘটনা এই সংগ্রামের টার্নিং পয়েন্ট। আমরা শহিদ আবরার ফাহাদকে শতবছর পরও স্মরণ করতে চাই যে, তিনি একজন অসামান্য সাহসী যোদ্ধা ছিলেন। আবরার ফাহাদ এ শতাব্দীর শহিদ তিতুমীর।
সোমবার রাজধানীর পলাশীর মোড়ে আবরার ফাহাদ স্মৃতি সংসদ আয়োজিত এক স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
স্মরণসভায় বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের আগে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোয় যে গণরুম, গেস্টরুম কালচার ছিল, তা ছিল একেকজন আবরার ফাহাদকে নির্মম নির্যাতনের প্রতীক। আমরা হলে সিট পেয়েছি চতুর্থ বর্ষে ওঠে। অথচ
ছাত্রলীগের আদু ভাইয়েরা ৯ থেকে ১০ বছর করে একেকজন সিঙ্গেল রুমে ছিল। যেখানে চারজনের রুমে আমাদের ৪০ জন থাকতে হয়েছে, সেখানে তারা একাই ছিল। ছাত্র আন্দোলনের আরেক সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, শহিদ আবরার ফাহাদ আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক ও আগ্রাসনবিরোধী প্রতীক। তার হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে দুটি জিনিস স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠেছে। এর একটি হলো আওয়ামী লীগের নির্যাতন। অন্যটি হলো ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম। স্মরণসভা শেষে পলাশী মোড়ে শহিদ আবরার ফাহাদের স্মরণে ৮ ফলকবিশিষ্ট স্তম্ভের পুনর্নির্মাণে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন মাহমুদুর রহমানসহ অন্যরা। এ সময় আবরার ফাহাদের বাবা, ছোট ভাইসহ আরও বিশিষ্টজনরা বক্তব্য দেন।
ছাত্রলীগের আদু ভাইয়েরা ৯ থেকে ১০ বছর করে একেকজন সিঙ্গেল রুমে ছিল। যেখানে চারজনের রুমে আমাদের ৪০ জন থাকতে হয়েছে, সেখানে তারা একাই ছিল। ছাত্র আন্দোলনের আরেক সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, শহিদ আবরার ফাহাদ আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক ও আগ্রাসনবিরোধী প্রতীক। তার হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে দুটি জিনিস স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠেছে। এর একটি হলো আওয়ামী লীগের নির্যাতন। অন্যটি হলো ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম। স্মরণসভা শেষে পলাশী মোড়ে শহিদ আবরার ফাহাদের স্মরণে ৮ ফলকবিশিষ্ট স্তম্ভের পুনর্নির্মাণে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন মাহমুদুর রহমানসহ অন্যরা। এ সময় আবরার ফাহাদের বাবা, ছোট ভাইসহ আরও বিশিষ্টজনরা বক্তব্য দেন।



