ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রংপুরে মুক্তিযোদ্ধা দম্পতি হত্যা : নির্বাচিত সরকারকে উৎখাতের পর দেশে এখন কিসের রাজত্ব চলছে?
ঝিনাইদহ শত্রুমুক্ত: পশ্চিমাঞ্চলীয় রণাঙ্গনে যৌথবাহিনীর জয়যাত্রা অব্যাহত
চরম প্রতিকূলতাতেও অটুট জনসমর্থন: আওয়ামী লীগকে ছাড়া নির্বাচন চায় না দেশের ৬৯ শতাংশ মানুষ
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘ফ্যাসিবাদ’ ও ‘সন্ত্রাসের রাজত্ব’ কায়েমের অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক সখ্য: জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনীতি চরম ঝুঁকির মুখে
ছয় বছরের শান্তি, মাত্র ছয় মাসেই নরক : নোবেলজয়ী ইউনুস সরকারের আরেকটি অর্জন সুন্দরবনে!
সুদখোরের দেশে রিকশাচালকের মৃত্যু : যে লোক নোবেল পেয়েছিল গরিবের রক্ত চুষে
আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতির মারপ্যাঁচ: ঢাকায় মার্কিন যুদ্ধ-বিশেষজ্ঞদের উপস্থিতি
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বাদশ দ্বিপাক্ষিক প্রতিরক্ষা সংলাপ (Defence Dialogue) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই সংলাপে অংশ নিতে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের (INDOPACOM) সাত সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল ঢাকায় পৌঁছেছে। ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ঢাকায় সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের (এএফডি) সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই গুরুত্বপূর্ণ সংলাপটি অনুষ্ঠিত হবে।
সফররত মার্কিন প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইউএস ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের ডিরেক্টর (স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং অ্যান্ড পলিসি)-এর মবিলাইজেশন অ্যাসিস্ট্যান্ট, ব্রিগেডিয়ার সারাহ রাস (Sarah Russ)। অন্যদিকে, বাংলাদেশ পক্ষের নেতৃত্ব দেবেন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের (এএফডি) অপারেশন্স অ্যান্ড প্ল্যান পরিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার আলিমুল আমিন।
মার্কিন প্রতিনিধি দলে অপর গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে রয়েছেন মাইকেল ক্লিনটন পেটিগ্রু। তিনি ভারত ও দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক কৌশলগত ও
আঞ্চলিক বিশেষজ্ঞ। ২৮ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন পেটিগ্রু যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত সামরিক নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে দক্ষ। এর আগেও তিনি একাধিকবার ঢাকায় এসেছেন। প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন কমান্ডার নোয়েল কিটেনকো, লেফটেন্যান্ট কর্নেল এরিন বল, মেজর চেলসি এসেনউইন, ক্রিস্টাল রদ্রিগেজ, মেজর রব গ্রিন এবং তালাল বাবার। এই সংলাপের মূল লক্ষ্য হলো দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত সামঞ্জস্য বিধান এবং প্রতিরক্ষা সম্পর্ক আরও গভীর করা। দুই দিনের এই আলোচনায় যেসব বিষয় প্রাধান্য পাবে: — ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা। — সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও মানবিক সহায়তা। — সামরিক প্রশিক্ষণ, শান্তিরক্ষা কার্যক্রম এবং সন্ত্রাস দমন। — প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম এবং দুর্যোগ মোকাবিলায় যৌথ সক্ষমতা বৃদ্ধি। ২০১২ সালে শুরু হওয়া এই বার্ষিক প্রতিরক্ষা সংলাপ
দুই দেশের সামরিক সহযোগিতার একটি অন্যতম ভিত্তি। সাধারণত দুই দেশে পর্যায়ক্রমে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ (এএফডি) এই সংলাপের পরিকল্পনা ও সমন্বয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করছে। এর আগে, চলতি বছরের জুলাই মাসে এএফডি-র পক্ষ থেকে ইউএস ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে এই সংলাপের প্রস্তুতি শুরু হয়। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা ৮ ও ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় পৌঁছান এবং সংলাপ চলাকালীন তারা রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে অবস্থান করবেন। এবারের সংলাপে বৈশ্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ উদ্যোগ এবং সংকট মোকাবিলার সক্ষমতা বাড়ানোর ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
আঞ্চলিক বিশেষজ্ঞ। ২৮ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন পেটিগ্রু যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত সামরিক নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে দক্ষ। এর আগেও তিনি একাধিকবার ঢাকায় এসেছেন। প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন কমান্ডার নোয়েল কিটেনকো, লেফটেন্যান্ট কর্নেল এরিন বল, মেজর চেলসি এসেনউইন, ক্রিস্টাল রদ্রিগেজ, মেজর রব গ্রিন এবং তালাল বাবার। এই সংলাপের মূল লক্ষ্য হলো দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত সামঞ্জস্য বিধান এবং প্রতিরক্ষা সম্পর্ক আরও গভীর করা। দুই দিনের এই আলোচনায় যেসব বিষয় প্রাধান্য পাবে: — ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা। — সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও মানবিক সহায়তা। — সামরিক প্রশিক্ষণ, শান্তিরক্ষা কার্যক্রম এবং সন্ত্রাস দমন। — প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম এবং দুর্যোগ মোকাবিলায় যৌথ সক্ষমতা বৃদ্ধি। ২০১২ সালে শুরু হওয়া এই বার্ষিক প্রতিরক্ষা সংলাপ
দুই দেশের সামরিক সহযোগিতার একটি অন্যতম ভিত্তি। সাধারণত দুই দেশে পর্যায়ক্রমে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ (এএফডি) এই সংলাপের পরিকল্পনা ও সমন্বয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করছে। এর আগে, চলতি বছরের জুলাই মাসে এএফডি-র পক্ষ থেকে ইউএস ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে এই সংলাপের প্রস্তুতি শুরু হয়। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা ৮ ও ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় পৌঁছান এবং সংলাপ চলাকালীন তারা রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে অবস্থান করবেন। এবারের সংলাপে বৈশ্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ উদ্যোগ এবং সংকট মোকাবিলার সক্ষমতা বাড়ানোর ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।



