ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দুর্নীতির বরপুত্র’র মুখে নীতি কথা
দুবাইয়ের চাকরির প্রলোভনে পাকিস্তানে জঙ্গি প্রশিক্ষণ
ঐতিহাসিক অডিওতে জিয়ার স্বীকারোক্তি: বঙ্গবন্ধুর নামেই স্বাধীনতার ঘোষণা, স্লোগান ছিল ‘জয় বাংলা’
‘ভুয়া তথ্যে চাকরি, ধরা পড়ে পায়ে ধরে কান্না’: শাহরিয়ার কবিরের জালিয়াতির মুখোশ উন্মোচন করলেন ব্যারিস্টার জিন্নাত আলী চৌধুরী
কথিত জুলাই আন্দোলনে পর হওয়া বেশীরভাগ মামলার ভুয়া মামলার মূল উদ্দেশ্য ছিল চাঁদাবাজি
‘দেশ ধ্বংস করে ফেলছে এই স্টুপিড জেনারেশন’—জুলাই থেকে চলমান অরাজকতায় অতিষ্ঠ জনতা, ভাইরাল নারীর ক্ষোভ
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে জোর যুক্তরাষ্ট্রের
শীতের ভরা মৌসুমেও অসহনীয় সবজির দাম
শীতের ভরা মৌসুমে শাক-সবজির দাম হাতের নাগালে থাকার কথা থাকলেও দাম ধরাছোঁয়ার বাইরে। সাধারণ ভোক্তার নাভিশ্বাস অবস্থার যেন শেষ হচ্ছে না! এর মধ্যেই আবার খবর এলো নভেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি আরো বেড়েছে। খোদ সরকারি হিসাবেই পণ্যের দাম বাড়তির এ খবর জানাল বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, অক্টোবর মাসে ছিল মূল্যস্ফীতি ছিল ৮.১৭%।
নভেম্বর মাসে তা আবার বেড়ে হয়েছে ৮.২৯ শতাংশ। এর আগের কয়েক মাস মূল্যস্ফীতি সামান্য কমে এলেও সবজির ভরা মৌসুমে দাম বাড়তে থাকার এ প্রবণতা ভোক্তাদের দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দিচ্ছে। গতকাল রবিবার মাসিক ভোক্তা মূল্যসূচকে (সিপিআই) মূল্যস্ফীতির এসব তথ্য তুলে ধরেছে বিবিএস। কয়েক মাস ধরে মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে।
সিপিআইয়ের
তথ্যে দেখা যায়, গত বছরের একই মাসের তুলনায় চলতি বছরের নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। ২০২৪ সালের নভেম্বরে এ হার ছিল ১১.৩৮ শতাংশ। গত বছর জুলাই মাসে আন্দোলনের ধাক্কায় সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার রেকর্ড ১১.৬৬ শতাংশে উঠেছিল। কিছুটা কমে ওই বছরের নভেম্বর মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১.৩৮ শতাংশ। চলতি বছরের অক্টোবরে তা কমে ৮.১৭ শতাংশে নেমে এসেছিল, যা ৩৯ মাসের মধ্যে ছিল সবচেয়ে কম। কিন্তু হালনাগাদ তথ্যে নভেম্বরে আবারও মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৮.২৯ শতাংশ। সিপিআই সূচক পর্যালোচনায় দেখা গেছে, কয়েক মাস ধরে দেশের মূল্যস্ফীতি ওঠানামার মধ্যে থাকলেও ৮ শতাংশের ঘরেই ঘুরপাক খাচ্ছে। তিন বছর ধরেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি দেশের অর্থনীতির বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে আছে।
সদ্যঃসমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০.০৩ শতাংশ। বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৭.৩৬ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ছিল ৭.০৮ শতাংশ। টানা দুই মাস ধরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী। তবে গত বছরের নভেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৩.৮০ শতাংশ, অর্থাৎ বছরওয়ারি হিসাবে খাদ্য খাতে চাপ কিছুটা কমেছে। নভেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত পণ্য ও সেবায় নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমে দাঁড়িয়েছে ৯.০৮ শতাংশে। অক্টোবর মাসে এ হার ছিল ৯.১৩ শতাংশ। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৯.৩৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের নভেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কম রয়েছে। হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর মাসে গ্রামাঞ্চলে গড় মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮.২৬ শতাংশে, যা অক্টোবরে
ছিল ৮.১৬ শতাংশ। আর শহরে গড় মূল্যস্ফীতি অক্টোবর মাসের ৮.৩৩ শতাংশ থেকে বেড়ে নভেম্বরে ৮.৩৯ শতাংশ হয়েছে। শহর এবং গ্রামে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বাড়লেও কমেছে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যমূল্যের দাম। মূল্যস্ফীতি বাড়ায় খেটে খাওয়া মানুষের পকেটের ওপর চাপ বাড়লেও মজুরি হারের সূচকে কোনো সুখবর নেই। সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার যেখানে ৮.২৯ শতাংশ, সেখানে নভেম্বরে মজুরি বৃদ্ধির হার ৮.০৪ শতাংশ। এর অর্থ হলো জীবযাত্রার ব্যয় যে হারে বাড়ছে, মানুষের আয় সেভাবে বাড়ছে না। দু-তিন বছর ধরে অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়। এনবিআরও তেল, আলু, পেঁয়াজ, ডিমসহ বেশ কিছু নিত্যপণ্যে শুল্ক-কর কমিয়ে
দেয়। বাজারে নিত্যপণ্যের আমদানিপ্রবাহ ঠিক রাখার চেষ্টা করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তফা কে. মুজেরি বলেন, খাদ্য খাতের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে না আনলে মানুষের দুর্ভোগ কমবে না। পরিসংখ্যানে ইনফ্লেশন কমলেও বাস্তবে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা সংকুচিত হচ্ছে। তিনি মনে করেন, বাজার ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা আনা জরুরি। পাইকারি পর্যায়ে মনোপলি ভাঙা, খাদ্য আমদানিতে শুল্ক কমানো এবং কৃষিপণ্যের সরাসরি বিপণন চ্যানেল শক্তিশালী করতে হবে। না হলে খাদ্যদ্রব্যের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে থাকবেই। কয়েক সপ্তাহ ধরে পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। গত বৃহস্পতিবার পেঁয়াজের দাম ১৫০ টাকা ছাড়িয়ে যায়। গত বুধবার খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ১১৫ থেকে ১২০ টাকা। তবে গতকাল প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি
হয়েছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা দরে। সেই হিসাবে দুই দিনের ব্যবধানে বেড়েছে কেজিতে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ৭০ টাকা। এদিকে বাজারে সবজির সরবরাহ বাড়লেও সে তুলনায় দাম কমেনি। দু-তিনটি ছাড়া বেশির ভাগ সবজির কেজি ৫০ টাকার ওপরে। খুচরা বাজারে প্রতি কেজি শিম বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। সপ্তাহ দুয়েক আগে দর ছিল ৬০ থেকে ৭০ টাকা। গত সপ্তাহের মতো বরবটি, বেগুন ও উচ্ছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগে ঢেঁড়শ ও পটোলের কেজি ছিল ৪০ থেকে ৫০ টাকা। গতকাল বিক্রি হয়েছে ৫০ থেকে ৭০ টাকায়। তবে গত সপ্তাহের তুলনায় ফুল ও বাঁধাকপির
দর ১০ টাকা কমেছে। মাঝারি আকারের প্রতি পিস ফুল ও বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। কাঁচা মরিচের দাম আরো কমেছে। সপ্তাহ দুয়েক আগে মরিচের কেজি ছিল ১৮০ থেকে ২০০ টাকা। দাম অনেকটা কমে গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল কেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। তবে গতকাল প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে। বাজারে নতুন আলু এলেও দাম চড়া। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। গত সপ্তাহে কেজি ছিল ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা। একই সঙ্গে পুরনো আলুর দর বেড়েছে কেজিতে দুই থেকে চার টাকার মতো। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৪ থেকে ২৮ টাকায়।
তথ্যে দেখা যায়, গত বছরের একই মাসের তুলনায় চলতি বছরের নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। ২০২৪ সালের নভেম্বরে এ হার ছিল ১১.৩৮ শতাংশ। গত বছর জুলাই মাসে আন্দোলনের ধাক্কায় সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার রেকর্ড ১১.৬৬ শতাংশে উঠেছিল। কিছুটা কমে ওই বছরের নভেম্বর মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১.৩৮ শতাংশ। চলতি বছরের অক্টোবরে তা কমে ৮.১৭ শতাংশে নেমে এসেছিল, যা ৩৯ মাসের মধ্যে ছিল সবচেয়ে কম। কিন্তু হালনাগাদ তথ্যে নভেম্বরে আবারও মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৮.২৯ শতাংশ। সিপিআই সূচক পর্যালোচনায় দেখা গেছে, কয়েক মাস ধরে দেশের মূল্যস্ফীতি ওঠানামার মধ্যে থাকলেও ৮ শতাংশের ঘরেই ঘুরপাক খাচ্ছে। তিন বছর ধরেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি দেশের অর্থনীতির বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে আছে।
সদ্যঃসমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০.০৩ শতাংশ। বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৭.৩৬ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ছিল ৭.০৮ শতাংশ। টানা দুই মাস ধরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী। তবে গত বছরের নভেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৩.৮০ শতাংশ, অর্থাৎ বছরওয়ারি হিসাবে খাদ্য খাতে চাপ কিছুটা কমেছে। নভেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত পণ্য ও সেবায় নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমে দাঁড়িয়েছে ৯.০৮ শতাংশে। অক্টোবর মাসে এ হার ছিল ৯.১৩ শতাংশ। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৯.৩৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের নভেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কম রয়েছে। হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর মাসে গ্রামাঞ্চলে গড় মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮.২৬ শতাংশে, যা অক্টোবরে
ছিল ৮.১৬ শতাংশ। আর শহরে গড় মূল্যস্ফীতি অক্টোবর মাসের ৮.৩৩ শতাংশ থেকে বেড়ে নভেম্বরে ৮.৩৯ শতাংশ হয়েছে। শহর এবং গ্রামে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বাড়লেও কমেছে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যমূল্যের দাম। মূল্যস্ফীতি বাড়ায় খেটে খাওয়া মানুষের পকেটের ওপর চাপ বাড়লেও মজুরি হারের সূচকে কোনো সুখবর নেই। সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার যেখানে ৮.২৯ শতাংশ, সেখানে নভেম্বরে মজুরি বৃদ্ধির হার ৮.০৪ শতাংশ। এর অর্থ হলো জীবযাত্রার ব্যয় যে হারে বাড়ছে, মানুষের আয় সেভাবে বাড়ছে না। দু-তিন বছর ধরে অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়। এনবিআরও তেল, আলু, পেঁয়াজ, ডিমসহ বেশ কিছু নিত্যপণ্যে শুল্ক-কর কমিয়ে
দেয়। বাজারে নিত্যপণ্যের আমদানিপ্রবাহ ঠিক রাখার চেষ্টা করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তফা কে. মুজেরি বলেন, খাদ্য খাতের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে না আনলে মানুষের দুর্ভোগ কমবে না। পরিসংখ্যানে ইনফ্লেশন কমলেও বাস্তবে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা সংকুচিত হচ্ছে। তিনি মনে করেন, বাজার ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা আনা জরুরি। পাইকারি পর্যায়ে মনোপলি ভাঙা, খাদ্য আমদানিতে শুল্ক কমানো এবং কৃষিপণ্যের সরাসরি বিপণন চ্যানেল শক্তিশালী করতে হবে। না হলে খাদ্যদ্রব্যের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে থাকবেই। কয়েক সপ্তাহ ধরে পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। গত বৃহস্পতিবার পেঁয়াজের দাম ১৫০ টাকা ছাড়িয়ে যায়। গত বুধবার খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ১১৫ থেকে ১২০ টাকা। তবে গতকাল প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি
হয়েছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা দরে। সেই হিসাবে দুই দিনের ব্যবধানে বেড়েছে কেজিতে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ৭০ টাকা। এদিকে বাজারে সবজির সরবরাহ বাড়লেও সে তুলনায় দাম কমেনি। দু-তিনটি ছাড়া বেশির ভাগ সবজির কেজি ৫০ টাকার ওপরে। খুচরা বাজারে প্রতি কেজি শিম বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। সপ্তাহ দুয়েক আগে দর ছিল ৬০ থেকে ৭০ টাকা। গত সপ্তাহের মতো বরবটি, বেগুন ও উচ্ছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগে ঢেঁড়শ ও পটোলের কেজি ছিল ৪০ থেকে ৫০ টাকা। গতকাল বিক্রি হয়েছে ৫০ থেকে ৭০ টাকায়। তবে গত সপ্তাহের তুলনায় ফুল ও বাঁধাকপির
দর ১০ টাকা কমেছে। মাঝারি আকারের প্রতি পিস ফুল ও বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। কাঁচা মরিচের দাম আরো কমেছে। সপ্তাহ দুয়েক আগে মরিচের কেজি ছিল ১৮০ থেকে ২০০ টাকা। দাম অনেকটা কমে গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল কেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। তবে গতকাল প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে। বাজারে নতুন আলু এলেও দাম চড়া। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। গত সপ্তাহে কেজি ছিল ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা। একই সঙ্গে পুরনো আলুর দর বেড়েছে কেজিতে দুই থেকে চার টাকার মতো। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৪ থেকে ২৮ টাকায়।



