ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্ষমতার মোহ নয়, সাধারণ মানুষের হৃদয়েই থাকতে চেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু: ড. কামাল হোসেন
৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯: ‘পূর্ব পাকিস্তান’ নাম মুছে যেভাবে ‘বাংলাদেশ’ নাম দিলেন বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে ইইউ পার্লামেন্ট সদস্যের সাথে ‘হ্যান্ড ইন হ্যান্ড ফাউন্ডেশন’-এর বৈঠক
‘বালের বিজয় দিবস’ মন্তব্যের জেরে ইলিয়াসকে ‘স্টুপিড’, ‘শুয়োরের বাচ্চা’, ‘বেজন্মা’ বললেন আম জনতা দলের তারেক
ক্ষমতার মোহ নয়, সাধারণ মানুষের হৃদয়েই থাকতে চেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু: ড. কামাল হোসেন
শাসক বঙ্গবন্ধু: ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে এক রাষ্ট্রনির্মাতার উপাখ্যান
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘সাংবিধানিক প্রহসন’, সংবিধানের ওপর আঘাত: ফার্স্টপোস্টের প্রতিবেদন
গৃহকর্মীর পেটে বাবার ‘অবৈধ সন্তান’: ব্যারিস্টার শাহরিয়ার কবিরের কলঙ্কিত জন্মরহস্য ফাঁস!
নওগাঁর তথাকথিত সমাজসেবক ও আইনজীবী ব্যারিস্টার এ.এস.এম শাহরিয়ার কবির। বাইরে আভিজাত্যের খোলস আর ফিটফাট বেশভূষা থাকলেও তার জন্মপরিচয়ের আড়ালে লুকিয়ে আছে এক জঘন্য, ঘৃণ্য ও কলঙ্কিত ইতিহাস। অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত দাবি করা এই আইনজীবীর জন্ম কোনো স্বাভাবিক পারিবারিক বন্ধন থেকে নয়, বরং পিতার কামলালসা এবং গৃহকর্মীর সাথে অনৈতিক সম্পর্কের ফসল তিনি। এই চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস হওয়ার পর স্থানীয় মহলে তোলপাড় শুরু হয়েছে, খসে পড়েছে তার ভদ্রতার মুখোশ।
অনুসন্ধানে জানা যায়, শাহরিয়ার কবিরের পিতা
বিএনপি পন্থী আইনজীবী। জেলা সমিতির সভাপতি ছিলো। এম.এইচ.এম. জাহাঙ্গীর আলম নিজ বাড়িতে আশ্রিত কাজের মেয়ে রহিমা আলমের দিকে লোলুপ দৃষ্টি দেন। একপর্যায়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে গৃহকর্মীর সাথে
গড়ে তোলেন অবৈধ দৈহিক সম্পর্ক। এই অনৈতিক সম্পর্কের জের ধরেই গৃহপরিচারিকা রহিমা গর্ভবতী হয়ে পড়েন। বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় ছিঃ ছিঃ পড়ে যায় এবং পরিবারের সম্মান ধুলোয় মিশে যাওয়ার উপক্রম হয়। পাপ ঢাকতে এবং লোকলজ্জার ভয়ে তখন তড়িঘড়ি করে আয়োজন করা হয় গ্রাম্য সালিসের। সালিসি বোর্ডের মুরুব্বিদের চাপে এবং কেলেঙ্ককারি ধামাচাপা দিতে গর্ভবতী রহিমার সাথে জাহাঙ্গীর আলমের ‘প্রহসনের বিয়ে’ দেওয়া হয়। স্থানীয় সূত্র ও অনুসন্ধানে এটি এখন দিনের আলোর মতো পরিষ্কার যে, ব্যারিস্টার শাহরিয়ার কবির মূলত সেই বিবাহবহির্ভূত নোংরা সম্পর্কেরই ফসল, যাকে পরবর্তীতে বিয়ের মাধ্যমে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এই ন্যক্কারজনক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন খোদ শাহরিয়ার কবিরের এক চাচা ও
স্থানীয় এক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান। তিনি নিশ্চিত করেছেন যে, তার ভাইয়ের এই অপকর্ম ও কেলেঙ্কারি ঢাকতেই সালিসের মাধ্যমে সেই বিয়ে সম্পন্ন হয়েছিল। অর্থাৎ, শাহরিয়ার কবিরের জন্মের মূলে রয়েছে এক গভীর সামাজিক অবক্ষয়। শুধু জন্মগত কলঙ্কই নয়, এই পরিবারের ধমনীতে দেশপ্রেমের কোনো ছিটেফোঁটাও নেই বলে অভিযোগ উঠেছে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন গোটা জাতি জীবন বাজি রেখে লড়াই করেছে, তখন শাহরিয়ার কবিরের পরিবার ছিল সম্পূর্ণ নির্লিপ্ত। তার পিতা বা পরিবারের কেউ মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন—এমন কোনো প্রমাণ বা তথ্য ইতিহাসে নেই। পিতার অবৈধ কর্মফল আর নিজের কলঙ্কিত জন্মপরিচয় প্রকাশ্যে আসার পর নওগাঁর সচেতন মহলে তীব্র ঘৃণা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ব্যারিস্টার শাহরিয়ার কবিরের আভিজাত্যের
বেলুন এখন ফুটো হয়ে গেছে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।
গড়ে তোলেন অবৈধ দৈহিক সম্পর্ক। এই অনৈতিক সম্পর্কের জের ধরেই গৃহপরিচারিকা রহিমা গর্ভবতী হয়ে পড়েন। বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় ছিঃ ছিঃ পড়ে যায় এবং পরিবারের সম্মান ধুলোয় মিশে যাওয়ার উপক্রম হয়। পাপ ঢাকতে এবং লোকলজ্জার ভয়ে তখন তড়িঘড়ি করে আয়োজন করা হয় গ্রাম্য সালিসের। সালিসি বোর্ডের মুরুব্বিদের চাপে এবং কেলেঙ্ককারি ধামাচাপা দিতে গর্ভবতী রহিমার সাথে জাহাঙ্গীর আলমের ‘প্রহসনের বিয়ে’ দেওয়া হয়। স্থানীয় সূত্র ও অনুসন্ধানে এটি এখন দিনের আলোর মতো পরিষ্কার যে, ব্যারিস্টার শাহরিয়ার কবির মূলত সেই বিবাহবহির্ভূত নোংরা সম্পর্কেরই ফসল, যাকে পরবর্তীতে বিয়ের মাধ্যমে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এই ন্যক্কারজনক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন খোদ শাহরিয়ার কবিরের এক চাচা ও
স্থানীয় এক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান। তিনি নিশ্চিত করেছেন যে, তার ভাইয়ের এই অপকর্ম ও কেলেঙ্কারি ঢাকতেই সালিসের মাধ্যমে সেই বিয়ে সম্পন্ন হয়েছিল। অর্থাৎ, শাহরিয়ার কবিরের জন্মের মূলে রয়েছে এক গভীর সামাজিক অবক্ষয়। শুধু জন্মগত কলঙ্কই নয়, এই পরিবারের ধমনীতে দেশপ্রেমের কোনো ছিটেফোঁটাও নেই বলে অভিযোগ উঠেছে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন গোটা জাতি জীবন বাজি রেখে লড়াই করেছে, তখন শাহরিয়ার কবিরের পরিবার ছিল সম্পূর্ণ নির্লিপ্ত। তার পিতা বা পরিবারের কেউ মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন—এমন কোনো প্রমাণ বা তথ্য ইতিহাসে নেই। পিতার অবৈধ কর্মফল আর নিজের কলঙ্কিত জন্মপরিচয় প্রকাশ্যে আসার পর নওগাঁর সচেতন মহলে তীব্র ঘৃণা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ব্যারিস্টার শাহরিয়ার কবিরের আভিজাত্যের
বেলুন এখন ফুটো হয়ে গেছে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।



