ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত পুলিশ ছাঁটাই, তড়িঘড়ি করে রাজনৈতিক কর্মী নিয়োগের অভিযোগ
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র: ব্যয় বাড়লো ২৬ হাজার কোটি, সময়সীমা ৩ বছর পিছিয়ে, বর্তমান সরকারের দুর্বলতা উন্মোচিত
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
‘টকশোতে জ্ঞানদানকারী ধর্ষক’: এবি পার্টি নেতা ফুয়াদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশে তোলপাড়
‘বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত করেছিলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর, এখন সব উল্টে দিচ্ছেন’—ফাঁস হওয়া অডিওতে শেখ হাসিনা
‘বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত করেছিলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর, এখন সব উল্টে দিচ্ছেন’—ফাঁস হওয়া অডিওতে শেখ হাসিনা
২০০৯-এর ষড়যন্ত্রকারীদের মুক্তি: বিডিআর বিদ্রোহের আসামিরা কি তবে বিএনপি-জামায়াতের ‘দাবার ঘুঁটি’ ছিল?
সরকার উৎখাতের ছক: রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার সদ্য গঠিত সরকারকে উৎখাত করতেই বিএনপি-জামায়াত জোট বিডিআর বিদ্রোহের ষড়যন্ত্র করেছিল।
বিদ্রোহীরা যখন ‘দাবার ঘুঁটি’: বিদ্রোহে অংশ নেওয়া জওয়ানরা ছিল মূলত সেই গভীর ষড়যন্ত্রের বাস্তবায়নকারী বা ‘দাবার ঘুঁটি’।
‘নিজেদের লোক’ রক্ষা: বর্তমানে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত ইউনুস সরকার ক্ষমতায় এসে সেই দণ্ডপ্রাপ্ত খুনিদের মুক্তি দিচ্ছে, যা প্রমাণ করে তারা মূলত ‘নিজেদের লোক’ বা দোসরদেরই রক্ষা করছে।
বিশেষ প্রতিবেদক:
২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ড কি নিছকই কোনো বিদ্রোহ ছিল, নাকি সদ্য ক্ষমতাসীন শেখ হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার জন্য বিএনপি-জামায়াত জোটের একটি গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র? ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার বিডিআর বিদ্রোহের দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের যেভাবে ঢালাওভাবে মুক্তি দিচ্ছে,
তাতে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে চলে আসা সেই সন্দেহই আজ সত্য প্রমাণিত হচ্ছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। ষড়যন্ত্রের নেপথ্য সমীকরণ সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, শেখ হাসিনার আমলে বিচারিক প্রক্রিয়ায় কঠোর শাস্তি পাওয়া আসামিদের বর্তমান ইউনুস সরকার ‘শাস্তি বাতিল’ করে দলে দলে মুক্তি দিচ্ছে। এ বিষয়ে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের বিশ্লেষণ অত্যন্ত স্পষ্ট ও ভয়াবহ। তারা মনে করছেন, "২০০৯ সালে শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাত করতে বিএনপি-জামায়াত জোট যে ষড়যন্ত্র করেছিল, তার দাবার ঘুঁটি ছিল এই বিদ্রোহী জওয়ানরা। আজ বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত ইউনুস সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেই ‘নিজেদের লোক’ বা ষড়যন্ত্রের দোসরদের কারাগার থেকে মুক্ত করে দিচ্ছে।" অর্থাৎ, ২০০৯ সালে যারা শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পিলখানায়
রক্তের হোলিখেলায় মেতেছিল, আজ ২০২৫ সালে তাদেরই রাজনৈতিক মিত্ররা ক্ষমতায় থাকায় তারা ‘পুরস্কার’ হিসেবে মুক্তি পাচ্ছে। ন্যায়বিচার বনাম দলীয় স্বার্থ শেখ হাসিনার শাসনামলে ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর বিডিআর বিদ্রোহের ঐতিহাসিক রায় হয়। যেখানে ৮৫০ জন আসামির বিচার সম্পন্ন করে ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ১৬০ জনকে যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। এটি ছিল সেনাবাহিনীর মনোবল রক্ষা ও ন্যায়বিচারের প্রতীক। অন্যদিকে, বর্তমান সরকার এখন পর্যন্ত ২৯৩ জন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে মুক্তি দিয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই মুক্তি প্রক্রিয়া কোনো স্বাভাবিক আইনি প্রক্রিয়া নয়। বরং এটি সেই পুরনো ষড়যন্ত্রকারীদের পুনর্বাসনের একটি অংশ। বিএনপি-জামায়াত জোট তাদের সমর্থিত সরকারকে ব্যবহার করে তাদের সেই পুরনো ‘অপারেটিভ’দের বের করে আনছে, যারা
একসময় তাদের ইশারায় রাষ্ট্রযন্ত্র অচল করে দিতে চেয়েছিল। খুনি ও দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের এই মুক্তি উৎসব দেশের রাজনীতিতে এক অশনিসংকেত। সাধারণ মানুষ ও শহীদ সেনা পরিবারের সদস্যদের মনে এখন একটাই প্রশ্ন—তবে কি পিলখানা ট্র্যাজেডি ছিল বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতার মোহে সাজানো এক নাটক, যার অভিনেতাদের আজ ইউনুস সরকার সসম্মানে মুক্তি দিচ্ছে? এই ঘটনা বিডিআর বিদ্রোহের পেছনের আসল কারিগরদের মুখোস উন্মোচন করে দিয়েছে।
তাতে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে চলে আসা সেই সন্দেহই আজ সত্য প্রমাণিত হচ্ছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। ষড়যন্ত্রের নেপথ্য সমীকরণ সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, শেখ হাসিনার আমলে বিচারিক প্রক্রিয়ায় কঠোর শাস্তি পাওয়া আসামিদের বর্তমান ইউনুস সরকার ‘শাস্তি বাতিল’ করে দলে দলে মুক্তি দিচ্ছে। এ বিষয়ে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের বিশ্লেষণ অত্যন্ত স্পষ্ট ও ভয়াবহ। তারা মনে করছেন, "২০০৯ সালে শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাত করতে বিএনপি-জামায়াত জোট যে ষড়যন্ত্র করেছিল, তার দাবার ঘুঁটি ছিল এই বিদ্রোহী জওয়ানরা। আজ বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত ইউনুস সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেই ‘নিজেদের লোক’ বা ষড়যন্ত্রের দোসরদের কারাগার থেকে মুক্ত করে দিচ্ছে।" অর্থাৎ, ২০০৯ সালে যারা শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পিলখানায়
রক্তের হোলিখেলায় মেতেছিল, আজ ২০২৫ সালে তাদেরই রাজনৈতিক মিত্ররা ক্ষমতায় থাকায় তারা ‘পুরস্কার’ হিসেবে মুক্তি পাচ্ছে। ন্যায়বিচার বনাম দলীয় স্বার্থ শেখ হাসিনার শাসনামলে ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর বিডিআর বিদ্রোহের ঐতিহাসিক রায় হয়। যেখানে ৮৫০ জন আসামির বিচার সম্পন্ন করে ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ১৬০ জনকে যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। এটি ছিল সেনাবাহিনীর মনোবল রক্ষা ও ন্যায়বিচারের প্রতীক। অন্যদিকে, বর্তমান সরকার এখন পর্যন্ত ২৯৩ জন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে মুক্তি দিয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই মুক্তি প্রক্রিয়া কোনো স্বাভাবিক আইনি প্রক্রিয়া নয়। বরং এটি সেই পুরনো ষড়যন্ত্রকারীদের পুনর্বাসনের একটি অংশ। বিএনপি-জামায়াত জোট তাদের সমর্থিত সরকারকে ব্যবহার করে তাদের সেই পুরনো ‘অপারেটিভ’দের বের করে আনছে, যারা
একসময় তাদের ইশারায় রাষ্ট্রযন্ত্র অচল করে দিতে চেয়েছিল। খুনি ও দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের এই মুক্তি উৎসব দেশের রাজনীতিতে এক অশনিসংকেত। সাধারণ মানুষ ও শহীদ সেনা পরিবারের সদস্যদের মনে এখন একটাই প্রশ্ন—তবে কি পিলখানা ট্র্যাজেডি ছিল বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতার মোহে সাজানো এক নাটক, যার অভিনেতাদের আজ ইউনুস সরকার সসম্মানে মুক্তি দিচ্ছে? এই ঘটনা বিডিআর বিদ্রোহের পেছনের আসল কারিগরদের মুখোস উন্মোচন করে দিয়েছে।



