ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঐতিহাসিক সফর: ৫১ বছর পর চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানি যুদ্ধজাহাজ, উষ্ণ অভ্যর্থনা
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ লর্ড কার্লাইলের গভীর উদ্বেগ: অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আহ্বান
যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি অচলাবস্থা, ফ্লাইট ২০ শতাংশ কমাতে পারে!
ইন্দোনেশিয়ার মসজিদে জুমার নামাজ চলাকালে বিস্ফোরণ, আহত ৫৪
অ্যান্টার্কটিকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে
চীনের নৌবহরে যুক্ত হলো তৃতীয় রণতরী ফুজিয়ান
নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’
নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি বার্তা
নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি বার্তা দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) এ জরুরি বার্তা দেয় নেপালের বাংলাদেশ দূতাবাস। বার্তায় বলা হয়, নেপালে বর্তমানে বসবাসকারী বা আটকে পড়া সব বাংলাদেশি নাগরিককে বাইরে না যাওয়ার এবং নিজ নিজ স্থান বা হোটেলে অবস্থান করার জন্য কঠোরভাবে পরামর্শ দেওয়া হলো। একই সঙ্গে উদ্ভূত নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে ভ্রমণ ইচ্ছুক সকল বাংলাদেশি নাগরিককে আপাতত নেপাল ভ্রমণ না করার নির্দেশনা প্রদান করা হচ্ছে।
এ ছাড়া, যে কোনো জরুরি পরিস্থিতিতে নিচের নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
মি. সাদেক +৯৭৭ ৯৮০৩৮৭২৭৫৯ : মিসেস সারদা : +৯৭৭ ৯৮৫১১২৮৩৮১
উল্লেখ্য, গত ৪ সেপ্টেম্বর থেকে নেপালে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউবসহ ২৬টি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম বন্ধ
করে দেয়া হয়। সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। বিক্ষোভকারীদের বেশির ভাগই তরুণ বা জেন-জি প্রজন্মের। এই আন্দোলনের নাম দেওয়া হয় ‘জেন-জি রেভল্যুশ’। বিক্ষোভকারীরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে পার্লামেন্টের সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশের চেষ্টা করলে শুরু হয় সংঘাত। এ সময় পুলিশ বিক্ষোভকারীদের লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। বিক্ষোভ দমনে কঠোর হন অলি সরকার। নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন নিহত হন। তাদের মধ্যে কাঠমান্ডুতে অন্তত ১৭ জন ও ইতাহারিতে ২ জন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হন চার শতাধিক বিক্ষোভকারী। হতাহতের দায় নিয়ে আগেই পদত্যাগ করেন নেপালের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঠমান্ডুতে কারফিউ জারি করে
প্রশাসন। কারফিউ উপেক্ষা করে মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে নেপাল। কারফিউ উপেক্ষা করেই দেশটির প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে চলে আন্দোলন। আগুন দেওয়া হয় প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রীদের বাড়িতে। পার্লামেন্ট ভবনে ঢুকে সেখানে বিক্ষোভকারীরা আগুন দিয়েছেন বলেও খবর পাওয়া যায়। পরে বন্ধ করে দেয়া হয় বিমান চলাচলও। দাবি জানানো হয় প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির পদত্যাগের। অবশেষে চাপের মুখে পদত্যাগ করলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী।
করে দেয়া হয়। সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। বিক্ষোভকারীদের বেশির ভাগই তরুণ বা জেন-জি প্রজন্মের। এই আন্দোলনের নাম দেওয়া হয় ‘জেন-জি রেভল্যুশ’। বিক্ষোভকারীরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে পার্লামেন্টের সংরক্ষিত এলাকায় প্রবেশের চেষ্টা করলে শুরু হয় সংঘাত। এ সময় পুলিশ বিক্ষোভকারীদের লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। বিক্ষোভ দমনে কঠোর হন অলি সরকার। নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন নিহত হন। তাদের মধ্যে কাঠমান্ডুতে অন্তত ১৭ জন ও ইতাহারিতে ২ জন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হন চার শতাধিক বিক্ষোভকারী। হতাহতের দায় নিয়ে আগেই পদত্যাগ করেন নেপালের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঠমান্ডুতে কারফিউ জারি করে
প্রশাসন। কারফিউ উপেক্ষা করে মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে নেপাল। কারফিউ উপেক্ষা করেই দেশটির প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে চলে আন্দোলন। আগুন দেওয়া হয় প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রীদের বাড়িতে। পার্লামেন্ট ভবনে ঢুকে সেখানে বিক্ষোভকারীরা আগুন দিয়েছেন বলেও খবর পাওয়া যায়। পরে বন্ধ করে দেয়া হয় বিমান চলাচলও। দাবি জানানো হয় প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির পদত্যাগের। অবশেষে চাপের মুখে পদত্যাগ করলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী।



