
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বেসিক ব্যাংকের সব সূচক নিম্নমুখী

বেনাপোল বন্দরে জাল মেনিফেস্টোয় কোটি কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি!

নির্ধারিত দামের চেয়ে পাঁচ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে পাম অয়েল

বিএফআইইউ প্রধানের বিষয়ে তদন্তে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

এনবিআরের আরও ৪ কর্মকর্তা বরখাস্ত

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন নির্দেশ

পোশাক রপ্তানিতে আমেরিকার বাজার ধরে রাখতে বাংলাদেশকে মাঝে রেখে এগোতে চাইছে ভারত
১৪৬ কোটি কর ফাঁকির অভিযোগ তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে

নথি গায়েব করে কর ফাঁকি দিয়েছেন কর অঞ্চল-৫ এর কর কমিশনার আবু সাঈদ মো. মুস্তাক, অতিরিক্ত কর কমিশনার গোলাম কবীর এবং উপ-কর কমিশনার লিংকন রায়।
এই তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকিতে সহায়তার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) কমিশন এই মামলার অনুমোদন দেয়। দুদকের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
শিগগির দুদকের সহকারী পরিচালক মিনহাজ বিন ইসলাম মামলাটি দায়ের করবেন বলে জানা গেছে। তাদের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করতে পারে দুদক।
এর আগে গত ১০ জুলাই একটি করদাতা কোম্পানির আয়কর নথি গায়েব করে সরকারের ১৪৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকার
রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগে ঢাকার কর অঞ্চল-৫, সার্কেল-৯০ (কোম্পানি)-এর অফিসে অভিযান চালায় দুদকের এনফোর্সমেন্ট ইউনিট। প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, অভিযানের সময় ১৪৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা কম কর নির্ধারণী আদেশের মূল ফাইলগুলো খুঁজে পায়নি এনফোর্সমেন্ট টিম। এগুলো উদ্দেশ্যমূলক গায়েব করা হয়েছে মর্মে টিমের সদস্যদের কাছে প্রতীয়মান হয়। অভিযানকালে অন্যান্য রেকর্ডপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০২২-২৩ করবর্ষের মাসিক কর নির্ধারণ রেজিস্ট্রার ৪-এর পৃষ্ঠা নম্বর ৩-এর ৪৪ ও ৪৫ নম্বর ক্রমিকে টিআইএনধারী একটি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে কর মওকুফ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। তাতে দেখা যায়, ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ করবর্ষের দুটি মামলার বিপরীতে কর্তৃপক্ষের নির্ণয় করা আয়ের বিপরীতে কর দাবির পরিমাণ যথাক্রমে ৭২ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ও ৭৩ কোটি
৬১ লাখ টাকা। সবমিলিয়ে ১৪৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়। পরে মামলা দুটি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক অডিটের জন্য নির্বাচিত হয়।
রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগে ঢাকার কর অঞ্চল-৫, সার্কেল-৯০ (কোম্পানি)-এর অফিসে অভিযান চালায় দুদকের এনফোর্সমেন্ট ইউনিট। প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, অভিযানের সময় ১৪৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা কম কর নির্ধারণী আদেশের মূল ফাইলগুলো খুঁজে পায়নি এনফোর্সমেন্ট টিম। এগুলো উদ্দেশ্যমূলক গায়েব করা হয়েছে মর্মে টিমের সদস্যদের কাছে প্রতীয়মান হয়। অভিযানকালে অন্যান্য রেকর্ডপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০২২-২৩ করবর্ষের মাসিক কর নির্ধারণ রেজিস্ট্রার ৪-এর পৃষ্ঠা নম্বর ৩-এর ৪৪ ও ৪৫ নম্বর ক্রমিকে টিআইএনধারী একটি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে কর মওকুফ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। তাতে দেখা যায়, ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ করবর্ষের দুটি মামলার বিপরীতে কর্তৃপক্ষের নির্ণয় করা আয়ের বিপরীতে কর দাবির পরিমাণ যথাক্রমে ৭২ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ও ৭৩ কোটি
৬১ লাখ টাকা। সবমিলিয়ে ১৪৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়। পরে মামলা দুটি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক অডিটের জন্য নির্বাচিত হয়।