ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই
মোদি সরকার প্রকল্প থেকে বাদ দিলেন ‘মহাত্মা গান্ধী’র নাম
সাইকেলে চড়ে ১৮ হাজার কিমি পথ পাড়ি
হংকংয়ের গণমাধ্যমকর্মীকে মুক্তি দিতে ট্রাম্পের অনুরোধ, যুক্তরাজ্যের নিন্দা
ক্ষমতার দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের জনমতের পাল্লা দ্রুত নিচে নামছে
ক্ষমতার দ্বিতীয় মেয়াদে ২১২ দিন পার করলেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে জনমতের পাল্লা তার বিপক্ষেই ভারী হচ্ছে। সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী, ট্রাম্পের নিট অনুমোদন হার (সমর্থনের হার থেকে বিরোধিতার হার বাদ দিলে যা থাকে) দাঁড়িয়েছে মাইনাস ১৫ শতাংশ।
মাত্র ৪০ শতাংশ মার্কিনি তার কাজে সন্তুষ্ট, ৫৫ শতাংশ অসন্তুষ্ট এবং ৪ শতাংশ নিশ্চিত নন। গত সপ্তাহের তুলনায় এ হার আরও এক পয়েন্ট কমেছে।
পররাষ্ট্রনীতিতে আস্থা হারাচ্ছেন আমেরিকানরা
ট্রাম্প দাবি করেছেন, মাত্র ছয় মাসে তিনি ছয়টি যুদ্ধ শেষ করেছেন এবং এ জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ারও ইঙ্গিত দেন। তবে সাধারণ আমেরিকানরা তার এই কূটনৈতিক সাফল্যে খুব একটা আশ্বস্ত নন। ফেব্রুয়ারিতে তার পররাষ্ট্রনীতির নিট অনুমোদন হার
ছিল +২, যা ধীরে ধীরে পড়ে গিয়ে এখন মাইনাস ১৪। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলাস্কায় বৈঠক এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওয়াশিংটন সফরের সময়কার জরিপেই এই চিত্র উঠে এসেছে। মাত্র ৩২ শতাংশ মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার আলোচনায় অন্তত কিছু অগ্রগতি হয়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে তার নিট অনুমোদন হার দাঁড়িয়েছে মাইনাস ১০। অর্থনীতি ও অভিবাসনেও ধাক্কা দ্বিতীয় মেয়াদের নির্বাচনে ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন— আয় আকাশছোঁয়া হবে, মুদ্রাস্ফীতি উধাও হবে, চাকরি ফিরবে, আর মধ্যবিত্ত শ্রেণি সমৃদ্ধ হবে। কিন্তু বাস্তবে আমেরিকানরা এখন হতাশ। প্রথম দিকে অর্থনীতি ও মুদ্রাস্ফীতিতে ইতিবাচক রেটিং থাকলেও বাণিজ্যযুদ্ধের ঘোষণা ও বাজারের প্রতিক্রিয়ার কারণে তা তীব্রভাবে নেতিবাচক হয়েছে। অভিবাসন নীতিতেও সমর্থন
কমেছে, যা ছিল তার নির্বাচনী প্রচারের মূল ইস্যুগুলোর একটি। জনমতের আঞ্চলিক বৈষম্য ইউগভ–এর জরিপে দেখা গেছে, ডেমোক্র্যাট-ঘেঁষা রাজ্যগুলোতে ট্রাম্পের অনুমোদন সর্বনিম্ন, আর রিপাবলিকান-প্রবণ রাজ্যগুলোতে সর্বোচ্চ। তবে এমনকি কিছু রিপাবলিকান রাজ্যেও অসন্তুষ্টির স্রোত দেখা যাচ্ছে, যা আসন্ন মধ্যবর্তী নির্বাচনে রিপাবলিকানদের জন্য মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। সমর্থন কারা দিচ্ছে? শ্বেতাঙ্গ ও পুরুষ ভোটাররা এখনো তুলনামূলক বেশি সমর্থন দিচ্ছেন ট্রাম্পকে। অন্যদিকে তরুণ, জাতিগত সংখ্যালঘু এবং উচ্চশিক্ষিত জনগোষ্ঠী তার সবচেয়ে বড় বিরোধী। আশ্চর্যের বিষয় হলো, সাধারণত রিপাবলিকানদের পক্ষে থাকা প্রবীণ ভোটারদেরও অনেকে এবার ট্রাম্পের প্রতি অনাগ্রহী।
ছিল +২, যা ধীরে ধীরে পড়ে গিয়ে এখন মাইনাস ১৪। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলাস্কায় বৈঠক এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওয়াশিংটন সফরের সময়কার জরিপেই এই চিত্র উঠে এসেছে। মাত্র ৩২ শতাংশ মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার আলোচনায় অন্তত কিছু অগ্রগতি হয়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে তার নিট অনুমোদন হার দাঁড়িয়েছে মাইনাস ১০। অর্থনীতি ও অভিবাসনেও ধাক্কা দ্বিতীয় মেয়াদের নির্বাচনে ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন— আয় আকাশছোঁয়া হবে, মুদ্রাস্ফীতি উধাও হবে, চাকরি ফিরবে, আর মধ্যবিত্ত শ্রেণি সমৃদ্ধ হবে। কিন্তু বাস্তবে আমেরিকানরা এখন হতাশ। প্রথম দিকে অর্থনীতি ও মুদ্রাস্ফীতিতে ইতিবাচক রেটিং থাকলেও বাণিজ্যযুদ্ধের ঘোষণা ও বাজারের প্রতিক্রিয়ার কারণে তা তীব্রভাবে নেতিবাচক হয়েছে। অভিবাসন নীতিতেও সমর্থন
কমেছে, যা ছিল তার নির্বাচনী প্রচারের মূল ইস্যুগুলোর একটি। জনমতের আঞ্চলিক বৈষম্য ইউগভ–এর জরিপে দেখা গেছে, ডেমোক্র্যাট-ঘেঁষা রাজ্যগুলোতে ট্রাম্পের অনুমোদন সর্বনিম্ন, আর রিপাবলিকান-প্রবণ রাজ্যগুলোতে সর্বোচ্চ। তবে এমনকি কিছু রিপাবলিকান রাজ্যেও অসন্তুষ্টির স্রোত দেখা যাচ্ছে, যা আসন্ন মধ্যবর্তী নির্বাচনে রিপাবলিকানদের জন্য মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। সমর্থন কারা দিচ্ছে? শ্বেতাঙ্গ ও পুরুষ ভোটাররা এখনো তুলনামূলক বেশি সমর্থন দিচ্ছেন ট্রাম্পকে। অন্যদিকে তরুণ, জাতিগত সংখ্যালঘু এবং উচ্চশিক্ষিত জনগোষ্ঠী তার সবচেয়ে বড় বিরোধী। আশ্চর্যের বিষয় হলো, সাধারণত রিপাবলিকানদের পক্ষে থাকা প্রবীণ ভোটারদেরও অনেকে এবার ট্রাম্পের প্রতি অনাগ্রহী।



