
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
১৩ ম্যাচে যা করতে পারেনি বাংলাদেশ, তা-ই করে দেখানোর সুযোগ

কলম্বোতে শুরুর কাজটা বোলাররা বাংলাদেশের জন্য করে দিয়েছে। সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে স্বাগতিক অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কা সেঞ্চুরির দেখা পেলেও লঙ্কানদের মাত্র ২৪৪ রানে গুটিয়ে দিয়েছেন তাসকিন-সাকিবরা। চোট থেকে ফিরে আসা তাসকিন একাই নিয়েছেন ৪ উইকেট, তানজিম সাকিবের উইকেট ৩টি। তবে কলম্বোর প্রেমাদাসায় বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা তাদের কাজটি করতে পারবে কি না তা-ই বড় প্রশ্ন। এখন পর্যন্ত এই ভেন্যুতে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ রান তাড়া করে জিততে পারেনি।
এমনকি লঙ্কানদের বিপক্ষে এই মাঠে খেলা সর্বশেষ ওয়ানডেতে ২৫৭ রানের লক্ষ্য টপকাতে পারেনি বাংলাদেশ। ২০২৩ সালে এশিয়া কাপের সে ম্যাচে লঙ্কানদের কাছে ২১ রানে হেরেছিল বাংলাদেশ। প্রেমাদাসায় ১৩টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলা বাংলাদেশের একটি মাত্র জয়,
সেটিও ভারতের বিপক্ষে ২০২৩ সালে এশিয়া কাপেই, আগে ব্যাটিং করে। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের শুরুতেই চাপে পড়ে শ্রীলঙ্কা। টেস্ট সিরিজের দুই ম্যাচেই সেঞ্চুরির দেখা পাওয়া ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ফিরেছেন শূন্য রানে। তানজিম হাসান সাকিবের বলে ইনিংসের চতুর্থ ওভারেই ৮ বল খেলা নিশাঙ্কা লিটনের কাছে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। এরপর আরেক ওপেনার নিশান মাদুস্কা পরের ওভারেই মাত্র ৬ রান করে তাসকিন আহমেদের বলে বোল্ড হয়ে ফিরেছেন। লম্বা সময় পর চোট থেকে ফিরে এসে তাসকিন ছন্দ ফিরে পান প্রথম উইকেট নেওয়ার পর। ইনিংসের সপ্তম ওভারে ফের আঘাত হানেন তাসকিন। কামিন্দু মেন্ডিসকে রানের খাতাই খুলতে দেননি। ৪ বলে শূন্য রান
করে ২২ গজের ভেতরে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মেন্ডিস। দলীয় ২৯ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে স্বাগতিকরা। তবে চতুর্থ উইকেটে লঙ্কানদের হাল ধরেন অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। চতুর্থ উইকেটের জুটিতে পঞ্চাশ রান যোগ করে মাঝ ওভারে বাংলাদেশের বোলারদের ভালোই সামলেছেন মেন্ডিস-আসালাঙ্কা। কিন্তু দলীয় এক শ রান পার করার আগে এ জুটি ভাঙেন অভিষিক্ত তানভীর ইসলাম। বাঁহাতি এই স্পিনারের বলে ৪৩ বলে ৪৫ রান করে এলবিডাব্লিউ হন মেন্ডিস। ১৯তম ওভারে দলীয় ৮৯ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। এরপর পঞ্চম উইকেটে অধিনায়ক আসালঙ্কাকে সঙ্গ দেন জানিথ লিয়ানাগে। দলীয় দেড় শ রান পার করে এই জুটি। কিন্তু ক্রমেই আগ্রাসী হওয়া এ
জুটি ভাঙেন পার্ট টাইম হিসেবে বল করতে আসা অফ স্পিনার নাজমুল হোসেন শান্ত। ৩২তম ওভারে শান্তর বলে ব্যক্তিগত ২৯ রানে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন লিয়ানাগে। এক প্রান্ত থেকে নিয়মিত উইকেট হারালেও দাঁড়িয়ে ছিলেন অধিনায়ক আসালঙ্কা। লিয়ানাগের বিদায়ের পর আসালঙ্কাকে খানিকটা সঙ্গ দিয়ে ফিরেছেন অভিষিক্ত বোলিং অলরাউন্ডার মিলান রত্ননায়েকে। দলীয় দুই শ রান পার হওয়ার আগেই ৬ উইকেট হারিয়ে দ্রুত অলআউট হওয়ার শঙ্কায় পড়ে স্বাগতিকরা। শেষ দিকে বাংলাদেশের জন্য হতাশার কারণ হয়ে আসা চোটের কারণে মাঠ ছাড়া মোস্তাফিজুর রহমান। এই বাঁহাতি পেসারের বোলিং কোটার আরও ৪ ওভার বাকি ছিল। এই সুযোগে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে সঙ্গে নিয়ে রানের গতি বাড়াতে থাকেন আসালাঙ্কা। যদিও নাজমুল
শান্তর অফ স্পিন বাংলাদেশের অস্বস্তি দুর করেছিল। ৪৫ ওভার শেষে ২২৬ রান উঠে যায় লঙ্কান স্কোরবোর্ডে। তখন সেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তে থাকা আসালাঙ্কা হয়তো শ্রীলঙ্কাকে ২৭০-২৮০ রান পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছিলেন। কিন্তু শেষ দিকে আসালঙ্কা তাঁর ক্যারিয়ারের পঞ্চম ওয়ানডে সেঞ্চুরির দেখা পেলেও তাসকিন আহমেদ ও তানজিম সাকিবের দুর্দান্ত বোলিংয়ে মাত্র ২৪৪ রানেই গুটিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা।
সেটিও ভারতের বিপক্ষে ২০২৩ সালে এশিয়া কাপেই, আগে ব্যাটিং করে। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের শুরুতেই চাপে পড়ে শ্রীলঙ্কা। টেস্ট সিরিজের দুই ম্যাচেই সেঞ্চুরির দেখা পাওয়া ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ফিরেছেন শূন্য রানে। তানজিম হাসান সাকিবের বলে ইনিংসের চতুর্থ ওভারেই ৮ বল খেলা নিশাঙ্কা লিটনের কাছে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। এরপর আরেক ওপেনার নিশান মাদুস্কা পরের ওভারেই মাত্র ৬ রান করে তাসকিন আহমেদের বলে বোল্ড হয়ে ফিরেছেন। লম্বা সময় পর চোট থেকে ফিরে এসে তাসকিন ছন্দ ফিরে পান প্রথম উইকেট নেওয়ার পর। ইনিংসের সপ্তম ওভারে ফের আঘাত হানেন তাসকিন। কামিন্দু মেন্ডিসকে রানের খাতাই খুলতে দেননি। ৪ বলে শূন্য রান
করে ২২ গজের ভেতরে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মেন্ডিস। দলীয় ২৯ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে স্বাগতিকরা। তবে চতুর্থ উইকেটে লঙ্কানদের হাল ধরেন অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। চতুর্থ উইকেটের জুটিতে পঞ্চাশ রান যোগ করে মাঝ ওভারে বাংলাদেশের বোলারদের ভালোই সামলেছেন মেন্ডিস-আসালাঙ্কা। কিন্তু দলীয় এক শ রান পার করার আগে এ জুটি ভাঙেন অভিষিক্ত তানভীর ইসলাম। বাঁহাতি এই স্পিনারের বলে ৪৩ বলে ৪৫ রান করে এলবিডাব্লিউ হন মেন্ডিস। ১৯তম ওভারে দলীয় ৮৯ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। এরপর পঞ্চম উইকেটে অধিনায়ক আসালঙ্কাকে সঙ্গ দেন জানিথ লিয়ানাগে। দলীয় দেড় শ রান পার করে এই জুটি। কিন্তু ক্রমেই আগ্রাসী হওয়া এ
জুটি ভাঙেন পার্ট টাইম হিসেবে বল করতে আসা অফ স্পিনার নাজমুল হোসেন শান্ত। ৩২তম ওভারে শান্তর বলে ব্যক্তিগত ২৯ রানে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন লিয়ানাগে। এক প্রান্ত থেকে নিয়মিত উইকেট হারালেও দাঁড়িয়ে ছিলেন অধিনায়ক আসালঙ্কা। লিয়ানাগের বিদায়ের পর আসালঙ্কাকে খানিকটা সঙ্গ দিয়ে ফিরেছেন অভিষিক্ত বোলিং অলরাউন্ডার মিলান রত্ননায়েকে। দলীয় দুই শ রান পার হওয়ার আগেই ৬ উইকেট হারিয়ে দ্রুত অলআউট হওয়ার শঙ্কায় পড়ে স্বাগতিকরা। শেষ দিকে বাংলাদেশের জন্য হতাশার কারণ হয়ে আসা চোটের কারণে মাঠ ছাড়া মোস্তাফিজুর রহমান। এই বাঁহাতি পেসারের বোলিং কোটার আরও ৪ ওভার বাকি ছিল। এই সুযোগে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে সঙ্গে নিয়ে রানের গতি বাড়াতে থাকেন আসালাঙ্কা। যদিও নাজমুল
শান্তর অফ স্পিন বাংলাদেশের অস্বস্তি দুর করেছিল। ৪৫ ওভার শেষে ২২৬ রান উঠে যায় লঙ্কান স্কোরবোর্ডে। তখন সেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তে থাকা আসালাঙ্কা হয়তো শ্রীলঙ্কাকে ২৭০-২৮০ রান পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছিলেন। কিন্তু শেষ দিকে আসালঙ্কা তাঁর ক্যারিয়ারের পঞ্চম ওয়ানডে সেঞ্চুরির দেখা পেলেও তাসকিন আহমেদ ও তানজিম সাকিবের দুর্দান্ত বোলিংয়ে মাত্র ২৪৪ রানেই গুটিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা।