
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শুধু নিন্দা জানিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানো সম্ভব নয়: মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীরও পদত্যাগ চায় জেন-জি

গেমিং অ্যাপ ব্যবহার করে যেভাবে প্রধানমন্ত্রী বেছে নিল নেপালের জেন-জিরা

ইসরাইলকে রুখতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা চায় জর্ডান

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখার আহ্বান ইরানের

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু

আমেরিকার সঙ্গে জোট কখনো এত শক্তিশালী ছিল না : নেতানিয়াহু
হিজবুল্লাহকে সতর্ক করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বললেন ‘ধৈর্য ফুরিয়ে গেছে’

ইরানের বিরুদ্ধে চলমান সংঘর্ষে হিজবুল্লাহ যেন সরাসরি যুক্ত না হয়—এমন কঠোর বার্তা দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। তিনি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, ইসরায়েল এখন আর ‘সন্ত্রাসীদের’ হুমকি সহ্য করবে না এবং হিজবুল্লাহ যদি ইরানের নির্দেশে আক্রমণাত্মক অবস্থান নেয়, তবে এর পরিণতি মারাত্মক হতে পারে।
এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া এক পোস্টে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “হিজবুল্লাহর মহাসচিব তার পূর্বসূরীদের ভাগ্য থেকে শিক্ষা নিচ্ছেন না। তিনি ইরানি স্বৈরশাসকের নির্দেশে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কার্যক্রমের হুমকি দিচ্ছেন। আমি লেবাননের এই প্রতিনিধি গোষ্ঠীকে সতর্ক করে বলছি—ইসরায়েল সন্ত্রাসীদের হুমকিতে আর ধৈর্য দেখাবে না।”
উল্লেখযোগ্য যে, হিজবুল্লাহর সাবেক নেতা হাসান নাসরাল্লাহ গত বছর ইসরায়েলের একটি সামরিক অভিযানে নিহত হন। তার মৃত্যুর পর থেকে
গোষ্ঠীটি আরও সরব এবং তীব্র প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে উঠেছে। অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার হিজবুল্লাহ প্রধান নাইম কাসেম ঘোষণা দেন যে, “লেবাননের হিজবুল্লাহ, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ বর্বর আগ্রাসনের জবাবে নিজেদের মতো করে ব্যবস্থা নেবে।” তিনি আরও বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-ইরান উত্তেজনার মধ্যে হিজবুল্লাহ নিরপেক্ষ থাকছে না এবং আঞ্চলিক পরিস্থিতি অনুযায়ী তারা পদক্ষেপ নেবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হিজবুল্লাহ যদি সরাসরি সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে, তবে যুদ্ধ লেবানন সীমান্ত পেরিয়ে আরও বিস্তৃত আকার ধারণ করতে পারে। ইসরায়েলের হুঁশিয়ারির পেছনে রয়েছে সম্ভাব্য একাধিক ফ্রন্টে যুদ্ধ এড়ানোর কৌশল, কারণ একযোগে ইরান, গাজা এবং লেবাননের বিরুদ্ধে লড়াই চালানো কৌশলগতভাবে অত্যন্ত জটিল ও ব্যয়বহুল হবে। ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে অঘোষিত উত্তেজনা বহুদিন ধরেই বিদ্যমান। তবে এই
মুহূর্তে ইরানকে ঘিরে যে সংঘাত চলছে, তাতে হিজবুল্লাহর সক্রিয়তা পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের দিকে পরিস্থিতিকে ঠেলে দিতে পারে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাটজের হুঁশিয়ারির পর পরিস্থিতি কতটা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, তা এখন মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে উদ্বেগের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু।
গোষ্ঠীটি আরও সরব এবং তীব্র প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে উঠেছে। অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার হিজবুল্লাহ প্রধান নাইম কাসেম ঘোষণা দেন যে, “লেবাননের হিজবুল্লাহ, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ বর্বর আগ্রাসনের জবাবে নিজেদের মতো করে ব্যবস্থা নেবে।” তিনি আরও বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-ইরান উত্তেজনার মধ্যে হিজবুল্লাহ নিরপেক্ষ থাকছে না এবং আঞ্চলিক পরিস্থিতি অনুযায়ী তারা পদক্ষেপ নেবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হিজবুল্লাহ যদি সরাসরি সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে, তবে যুদ্ধ লেবানন সীমান্ত পেরিয়ে আরও বিস্তৃত আকার ধারণ করতে পারে। ইসরায়েলের হুঁশিয়ারির পেছনে রয়েছে সম্ভাব্য একাধিক ফ্রন্টে যুদ্ধ এড়ানোর কৌশল, কারণ একযোগে ইরান, গাজা এবং লেবাননের বিরুদ্ধে লড়াই চালানো কৌশলগতভাবে অত্যন্ত জটিল ও ব্যয়বহুল হবে। ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে অঘোষিত উত্তেজনা বহুদিন ধরেই বিদ্যমান। তবে এই
মুহূর্তে ইরানকে ঘিরে যে সংঘাত চলছে, তাতে হিজবুল্লাহর সক্রিয়তা পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের দিকে পরিস্থিতিকে ঠেলে দিতে পারে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাটজের হুঁশিয়ারির পর পরিস্থিতি কতটা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, তা এখন মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে উদ্বেগের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু।