ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নিউইয়র্কে বাফলো আওয়ামী লীগের ১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা।
নিউ ইয়র্ক সিটির যে আসনে লড়বেন ল্যান্ডার, সমর্থন মামদানির
অ্যামেরিকায় বড় হামলার পরিকল্পনা, বন্দুক ভর্তি গাড়িসহ পাক-বংশোদ্ভূত যুবক গ্রেপ্তার
নিউইয়র্কে ‘অর্থহীন’র প্রথম কনসার্ট ৩০ নভেম্বর
৪ ঘণ্টায় সাতজন গুলিবিদ্ধ
বাউল শিল্পীদের ওপর হামলা ও গ্রেফতারের প্রতিবাদে নিউইয়র্কে ‘লালন পরিষদ ইউএসএ’-এর সমাবেশ
নিউইয়র্কে ফ্ল্যাট, হীরাখচিত মুকুট ও ব্যক্তিগত বিমান, মিথিলা কি পাবেন সেই স্বপ্নের চাবি?
চারদিনব্যাপী নিউইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা ৩৪তম বইমেলা শুরু
বর্ণাঢ্য আয়োজন আর উৎসবমুখর পরিবেশে ‘যত বই তত প্রাণ’ শ্লোগানে নিউইয়র্কে শুরু হলো চারদিনব্যাপী ‘নিউইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা বইমেলা-২০২৫’। বিগত কয়েক বছরের মতো এবারের ৩৪তম বইমেলাও অনুষ্ঠিত হচ্ছে জামাইকা পারফর্মিং আর্টস সেন্টারে। বইমেলার আয়োজক মুক্তধারা ফাউন্ডেশন। শুক্রবার (২৩ মে) বিকেলে অতিথিদের সাথে নিয়ে ফিতা কেটে মেলার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের তরুণ জনপ্রিয় কবি ও ঔপন্যাসিক সাদাত হোসাইন। মেলা চলবে সোমবার পর্যন্ত। খবর ইউএনএ’র।এবারের বইমেলার প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন আমেরিকান বন্ধু ফিলিস টেইলর এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন বরেণ্য ব্যক্তিত্ব সিপিডি’র চেয়ারম্যান ড. রেহমান সোবহান, ক্যাপ্টেন (অব:) সিতারা বেগম (বীর প্রতীক), কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক এবং অধ্যাপক রওনক জাহান।উদ্বোধনী পর্বে অতিথি
ছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বইমেলার আহবায়ক সাংবাদিক রোকেয়া হায়দার, ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন অ্যধ্যাপক ডা. জিয়াউদ্দীন আহমেদ, এবং মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের সিইও বিশ্বজিৎ সাহা। এসময় ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা ড. নজরুল ইসলাম, গোলাম ফারুক ভূঁইয়া, সৌদ চৌধুরী ও ওবায়দুল্লাহ মামুন সহ দেশ-বিদেশের কবি-লেখক-প্রকাশক সহ বিপুল সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশী উপস্থিত ছিলেন।উদ্বোধনের পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। মেলায় ২০টির মতো প্রকাশনা সংস্থা অংশ নিচ্ছে। বৃষ্টি¯œাত শুক্রবার বিকেলে মনোজ্ঞ সঙ্গীত আর নৃত্য দিয়ে বইমেলার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। প্রবাসে বেড়ে উঠা নতুন প্রজন্মের শিল্পীদের দলীয় নৃত্য উপস্থিত দর্শক-শ্রোতাদের মুগ্ধ করে। এরপর মূল মঞ্চের বাইরে বইমেলার উদ্বোধনের পর জামাইকা পারফর্মিং আর্টস সেন্টার মিলনায়তনে ৩৪টি মোমবাতি জ্বালিয়ে মেলার আনুষ্ঠানিক কর্মকান্ড
শুরু হয়। আমন্ত্রিত অতিথি, কবি-লেখক, প্রকাশক ও কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিরা মোমবাতি প্রজ্জল করেন। এসময় অতিথিদের উত্তরীয় পরিয়ে দেয়া হয়। এই পর্বে সভাপতিত্ব করেন বইমেলার আহবায়ক রোকেয়া হায়দার।পরে অতিথিগণ সহ কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বক্তব্য রাখেন। পরে প্রবাসের জনপ্রিয় শিল্পীরা সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন। উদ্বোধনী বক্তব্যে সাদাত হোসাইন তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, নিউইয়র্ক বইমেলা দেশের বাইরে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দিতে ভ‚মিকা অব্যাহত রাখবে। আমি আশা করবো প্রবাসীরা এই অগ্রযাত্রার সাথে সম্পৃক্ত থেকে আগামী দিনে বইমেলাকে আরো সমৃদ্ধ করবেন। তিনি বাংলা ভাষার প্রতি যারা নিবেদিত প্রাণ রয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বইমেলার উদ্বোধন করেন।উল্লেখ্য, বিগত ৩৪ বছর ধরে আয়োজিত
প্রতিটি বইমেলার উদ্বোধক ছিলেন একজন লেখক এবং এবারের মেলার উদ্বোধক সাদাত হোসাইন-কে ঘিরে মেলায় অগতদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিলো লক্ষণীয়। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের আকর্ষণ ছিলেন সাদাত হোসাইন।নিউইয়র্ক বইমেলা-কে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশীদের ‘প্রাণের মেলা’ হিসেবে আখ্যায়িত করে বিশ্বজিত সাহা মেলা আগম সকল দর্শক-শ্রোতা সহ সকল অংশগ্রহণকারীদের ধন্যবাদ জানান এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, মেলায় আগামী চার দিন শুধু বইয়ের উৎসব হবে। আয়োজন হবে মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানের। এরমধ্যে বই নিয়েই বেশী অনুষ্ঠান থাকবে।
ছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বইমেলার আহবায়ক সাংবাদিক রোকেয়া হায়দার, ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন অ্যধ্যাপক ডা. জিয়াউদ্দীন আহমেদ, এবং মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের সিইও বিশ্বজিৎ সাহা। এসময় ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা ড. নজরুল ইসলাম, গোলাম ফারুক ভূঁইয়া, সৌদ চৌধুরী ও ওবায়দুল্লাহ মামুন সহ দেশ-বিদেশের কবি-লেখক-প্রকাশক সহ বিপুল সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশী উপস্থিত ছিলেন।উদ্বোধনের পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। মেলায় ২০টির মতো প্রকাশনা সংস্থা অংশ নিচ্ছে। বৃষ্টি¯œাত শুক্রবার বিকেলে মনোজ্ঞ সঙ্গীত আর নৃত্য দিয়ে বইমেলার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। প্রবাসে বেড়ে উঠা নতুন প্রজন্মের শিল্পীদের দলীয় নৃত্য উপস্থিত দর্শক-শ্রোতাদের মুগ্ধ করে। এরপর মূল মঞ্চের বাইরে বইমেলার উদ্বোধনের পর জামাইকা পারফর্মিং আর্টস সেন্টার মিলনায়তনে ৩৪টি মোমবাতি জ্বালিয়ে মেলার আনুষ্ঠানিক কর্মকান্ড
শুরু হয়। আমন্ত্রিত অতিথি, কবি-লেখক, প্রকাশক ও কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিরা মোমবাতি প্রজ্জল করেন। এসময় অতিথিদের উত্তরীয় পরিয়ে দেয়া হয়। এই পর্বে সভাপতিত্ব করেন বইমেলার আহবায়ক রোকেয়া হায়দার।পরে অতিথিগণ সহ কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বক্তব্য রাখেন। পরে প্রবাসের জনপ্রিয় শিল্পীরা সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন। উদ্বোধনী বক্তব্যে সাদাত হোসাইন তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, নিউইয়র্ক বইমেলা দেশের বাইরে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দিতে ভ‚মিকা অব্যাহত রাখবে। আমি আশা করবো প্রবাসীরা এই অগ্রযাত্রার সাথে সম্পৃক্ত থেকে আগামী দিনে বইমেলাকে আরো সমৃদ্ধ করবেন। তিনি বাংলা ভাষার প্রতি যারা নিবেদিত প্রাণ রয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বইমেলার উদ্বোধন করেন।উল্লেখ্য, বিগত ৩৪ বছর ধরে আয়োজিত
প্রতিটি বইমেলার উদ্বোধক ছিলেন একজন লেখক এবং এবারের মেলার উদ্বোধক সাদাত হোসাইন-কে ঘিরে মেলায় অগতদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিলো লক্ষণীয়। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের আকর্ষণ ছিলেন সাদাত হোসাইন।নিউইয়র্ক বইমেলা-কে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশীদের ‘প্রাণের মেলা’ হিসেবে আখ্যায়িত করে বিশ্বজিত সাহা মেলা আগম সকল দর্শক-শ্রোতা সহ সকল অংশগ্রহণকারীদের ধন্যবাদ জানান এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, মেলায় আগামী চার দিন শুধু বইয়ের উৎসব হবে। আয়োজন হবে মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানের। এরমধ্যে বই নিয়েই বেশী অনুষ্ঠান থাকবে।



