
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে খেলতে চান সামিত, অপেক্ষা বাড়াচ্ছে পাসপোর্ট

প্রাথমিকভাবে দুই সপ্তাহ সময় নিয়েছিলেন সামিত সোম। দিন তিনেক আগে দিয়েছিলেন সুখবর—বাংলাদেশের হয়ে খেলতে চান বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান ফুটবলার। সেদিন বাফুফের সঙ্গে বৈঠকের কথা থাকলেও নানা ব্যস্ততায় তা হয়নি। আজ আধঘণ্টার অনলাইন বৈঠকে সামিত জানিয়েছেন তার পরিকল্পনা।
মঙ্গলবার সকালে সামিতের সঙ্গে বৈঠক করেন বাফুফের সহ-সভাপতি ফাহাদ করিম। তিনি গণমাধ্যমকে পরে জানান, সামিত দ্রুতই বাংলাদেশে আসতে চান, সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেই বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক করতে চান। সামিত জানিয়েছেন, দেশের হয়ে খেলতেই তিনি মুখিয়ে, চাওয়া-পাওয়ার ব্যাপারে কিছু বলেননি এই ফুটবলার।
ফাহাদ করিম বলেন, ‘সামিত বাংলাদেশের হয়ে খেলার অপেক্ষায় রয়েছেন। বাংলাদেশের পরবর্তী ম্যাচ ১০ জুনে খেলার জন্য তিনি আসতে পারবেন বলে জানিয়েছেন। এশিয়ান কাপের পরবর্তী ম্যাচগুলো যেহেতু
দেরিতে সেগুলো নিয়ে তিনি ক্লাব ও কোচের সঙ্গে আলাপ করে জানাবেন। জুনের শেষের দিকে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে সাফ হতে পারে এই ধারণাও তাকে দিয়ে রেখেছি।’ ১০ জুন সামিত সোমকে খেলাতে হলে বাফুফেকে ৩ জুনের মধ্যে সকল আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে হবে। এর মধ্যে সর্বপ্রথম সামিত সোমের বাংলাদেশের পাসপোর্ট থাকতে হবে। তাই আজ পাসপোর্টকেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন সামিত। বাফুফের পক্ষ থেকে সামিতকে সহযোগীতা করা হবে বলে জানিয়েছেন বাফুফে কর্মকর্তা ফাহাদ। সূত্রে জানা গেছে, আগামী সপ্তাহের মধ্যে সামিতের জন্মনিবন্ধন পাওয়া যাবে। তার বাবা-মা’র বাংলাদেশি পাসপোর্ট ১৯৯৩ সালের পর নবায়ন করা হয়নি। তাই সবার পাসপোর্ট নতুন করে বানাতে হবে। জন্মনিবন্ধন পাওয়ার পর সামিতের বাবা-মা এবং তার নিজের
পাসপোর্ট তৈরি করে ফিফার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হবে। এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে বাংলাদেশ ঘরের মাঠে সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হবে। ১০ জুনের আগে যদি সব প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ হয় এবং ফিফার অনুমোদন মেলে, তাহলে ওই ম্যাচে হামজা চৌধুরীর পাশাপাশি সামিত সোমের মতো আরেক প্রতিভাবান মিডফিল্ডারকে বাংলাদেশের জার্সিতে দেখা যেতে পারে।
দেরিতে সেগুলো নিয়ে তিনি ক্লাব ও কোচের সঙ্গে আলাপ করে জানাবেন। জুনের শেষের দিকে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে সাফ হতে পারে এই ধারণাও তাকে দিয়ে রেখেছি।’ ১০ জুন সামিত সোমকে খেলাতে হলে বাফুফেকে ৩ জুনের মধ্যে সকল আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে হবে। এর মধ্যে সর্বপ্রথম সামিত সোমের বাংলাদেশের পাসপোর্ট থাকতে হবে। তাই আজ পাসপোর্টকেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন সামিত। বাফুফের পক্ষ থেকে সামিতকে সহযোগীতা করা হবে বলে জানিয়েছেন বাফুফে কর্মকর্তা ফাহাদ। সূত্রে জানা গেছে, আগামী সপ্তাহের মধ্যে সামিতের জন্মনিবন্ধন পাওয়া যাবে। তার বাবা-মা’র বাংলাদেশি পাসপোর্ট ১৯৯৩ সালের পর নবায়ন করা হয়নি। তাই সবার পাসপোর্ট নতুন করে বানাতে হবে। জন্মনিবন্ধন পাওয়ার পর সামিতের বাবা-মা এবং তার নিজের
পাসপোর্ট তৈরি করে ফিফার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হবে। এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে বাংলাদেশ ঘরের মাঠে সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হবে। ১০ জুনের আগে যদি সব প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ হয় এবং ফিফার অনুমোদন মেলে, তাহলে ওই ম্যাচে হামজা চৌধুরীর পাশাপাশি সামিত সোমের মতো আরেক প্রতিভাবান মিডফিল্ডারকে বাংলাদেশের জার্সিতে দেখা যেতে পারে।