
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘দেবী মা সর্বদা সঙ্গে আছেন’

ঈদে হতদরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিত: নিশো

‘ইত্যাদি করতে গিয়ে অনেক চাপের মুখে পড়েছি, নতি স্বীকার করিনি’

বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় শিল্পী আইমা

এবারের ঈদে গান শোনাবেন না মাহফুজুর রহমান

কে-পপে আলোড়ন তোলা বিরোধ, যা বলল নিউজিন্স

৩৪ বছরে আমাকে ১৬ বছরের মতো লাগবে কেন?
বিয়ের পর নিজেকে হারিয়ে ফেলার কোনো প্রশ্নই ওঠে না

বলিউডের জনপ্রিয় তারকা দম্পতি অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাই ২০০৭ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এর পরপরই তারা একটি বৈশ্বিক ট্যুরে বের হন, যার নাম ছিল ‘আনফরগেটেবলস’। সেই ট্যুরের একটি প্রেস কনফারেন্সে একজন রিপোর্টার ঐশ্বরিয়াকে প্রশ্ন করেন, ‘আমরা কি আপনাকে বিয়ে ও সন্তানদের কারণে হারিয়ে ফেলব?’
এমন প্রশ্নে ঐশ্বরিয়ার ব্যাপক হাসি পায়। হেসে হেসে তিনি বলেন, ‘আমি সন্তানদের জন্য মুখিয়ে আছি, আমি বিবাহিত জীবন উপভোগ করছি, এতে নিজেকে হারিয়ে ফেলার কোনো প্রশ্নই আসে না।’
বছর কয়েক আগে অভিষেক বচ্চন ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই দেওয়া এক সাক্ষাতকারে জানান, কিভাবে ঐশ্বরিয়া স্বেচ্ছায় মাতৃত্বকে গ্রহণ করেছিলেন এবং কিভাবে তিনি তাদের কন্যা আরাধ্যার জন্য একজন ‘সুপারমম’।
সাক্ষাতকারে
অভিষেক বলেন, ‘যখন ও মা হলো, তখন তার ক্যারিয়ার দ্বিতীয় সারিতে চলে গেল। আজ সে আরাধ্যর জন্য সবকিছু করে। সে একজন সুপারমম। এখনো মানুষ তাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী বলে উল্লেখ করে এবং আমি জানি, সে এই ভালোবাসার জন্য অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। সে তার ভক্তদের মূল্য দেয় এবং তার ক্যারিয়ার থেকে পাওয়া প্রশংসা ও চমকগুলো উপভোগ করে। ব্যস্ত ভ্রমণসূচি বা অদ্ভুত সময়ে কাজের চাপের মধ্যেও আমি কখনো তাকে বিমানের সামনের সিট বা পেছনের সিট, মারুতি বা মার্সিডিজ নিয়ে অভিযোগ করতে শুনিনি।’ ২০১১ সালে মেয়ে আরাধ্যা জন্মের পর থেকে কাজের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছেন ঐশ্বরিয়া। এরপর থেকে তিনি কেবল সেই কাজগুলোই করছেন যেগুলোর জন্য
তিনি সত্যিই অনুপ্রাণিত বোধ করেন এবং সেগুলোর জন্য আরাধ্যার পাশে না থেকে শুটিং সেটে যাওয়াটা সার্থক মনে করেন।
অভিষেক বলেন, ‘যখন ও মা হলো, তখন তার ক্যারিয়ার দ্বিতীয় সারিতে চলে গেল। আজ সে আরাধ্যর জন্য সবকিছু করে। সে একজন সুপারমম। এখনো মানুষ তাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী বলে উল্লেখ করে এবং আমি জানি, সে এই ভালোবাসার জন্য অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। সে তার ভক্তদের মূল্য দেয় এবং তার ক্যারিয়ার থেকে পাওয়া প্রশংসা ও চমকগুলো উপভোগ করে। ব্যস্ত ভ্রমণসূচি বা অদ্ভুত সময়ে কাজের চাপের মধ্যেও আমি কখনো তাকে বিমানের সামনের সিট বা পেছনের সিট, মারুতি বা মার্সিডিজ নিয়ে অভিযোগ করতে শুনিনি।’ ২০১১ সালে মেয়ে আরাধ্যা জন্মের পর থেকে কাজের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছেন ঐশ্বরিয়া। এরপর থেকে তিনি কেবল সেই কাজগুলোই করছেন যেগুলোর জন্য
তিনি সত্যিই অনুপ্রাণিত বোধ করেন এবং সেগুলোর জন্য আরাধ্যার পাশে না থেকে শুটিং সেটে যাওয়াটা সার্থক মনে করেন।