ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
এবার বেতন না পাওয়ায় অনুশীলন বয়কট ঐতিহ্যবাহী ফুটবল ক্লাবের
পারিশ্রমিক ইস্যুতে কত কাণ্ডই না ঘটছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে। ক্রিকেটারদের পাওনা মেটাতে গড়িমসি করছে ফ্রাঞ্চাইজিগুলো। বিসিবিকেও দেয়নি জামানতের অর্থ। দুর্বার রাজশাহীর খেলোয়াড়েরা ধর্ণা দিয়েও পায়নি কাঙ্ক্ষিত পাওনা। তাই অনুশীলনই বয়কট করে বসেছিল তারা। ঠিক এমন অবস্থায় পড়েছে মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবও। বেতন না পাওয়ার কারণে তারাও বাতিল করেছে অনুশীলন।
তবে আর্থিক ইস্যুতে ঘটা এই ঘটনাটি অবশ্য বাংলাদেশের ফুটবল ক্লাব মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নয়। এটি কলকাতার ঐতিহ্যবাহী ক্লাব মহামেডানের। ক্লাবটির কোচ-খেলোয়াড়েরা এক্ষেত্রে শুধু অনুশীলন বাতিল করেই থামেনি। ভারতের একাধিক মিডিয়া জানিয়েছে, বিতর্ক গড়িয়েছে অনেকদূর।
ঘটনার শুরু চেন্নাইয়িন এফসির বিপক্ষে ম্যাচের আগের দিন, গত ১৫ জানুয়ারি। ওইদিন এক ঘণ্টা পর্যন্ত অনুশীলন চালায়নি ক্লাবটি। পরে মহামেডানের
সভাপতি আমিরউদ্দিন ববি আশ্বস্ত করলে তারা অনুশীলন করেন। কিন্তু ঘটনা আরও জটিল হয় ম্যাচ শেষে। ক্লাব সভাপতি জানিয়েছিল, ইনভেস্টর ও ফুটবলারদের নিয়ে তিনি ম্যাচের পর আলোচনায় বসবেন। বৈঠকও নির্ধারণ করা হয়। কোচ আন্দ্রে চেরনিশভ ও তার সহকারীরাও আসেন। কিন্তু যারা বিদ্রোহ করেছিল, সেই খেলোয়াড়েরাই আসেনি। ওই কারণে ক্ষুব্দ হয়েছে ক্লাব কর্মকর্তারা। তারা সাফ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, বিদ্রোহ করেছে যেসব ফুটবলার তারা যেন পাওনা নিয়ে ক্লাব ছেড়ে দেয়। ক্লাব সভাপতি আমিরউদ্দিন বলেছেন, ‘ক্লাবে এসে অবাক হয়ে গেলাম। খোঁজ নিয়ে জানলাম, কোচ সব ফুটবলারকে ছুটি দিয়ে দিয়েছেন। আমি আলোচনায় বসতে চাই বলার পরেও কেন ফুটবলারদের ছুটি দেওয়া হলো, তা কোচের কাছে জানতে চেয়েছি।’ ক্লাবটির ইনভেস্টর
জানিয়েছে, বাঙ্কারহিল জুলাই থেকে চুক্তি করলেও ফুটবলাররা কলকাতায় এসে প্র্যাকটিস শুরু করেন ১৬ আগস্ট থেকে। সেই হিসাবে শুধু ডিসেম্বর মাসের বেতন বাকি। জানুয়ারি শুরু হয়েছে মাত্র। ঠিক সময়েই তা দিয়ে দেওয়া হবে। তাছাড়া কোনো ফুটবলারের চুক্তিপত্রেই লেখা নেই যে মাসিক বেতন দেওয়া হবে। তাই খেলোয়াড়দের বিদ্রোহকে সন্দেহের চোখে দেখছেন ক্লাবটির অনেক কর্মকর্তা।
সভাপতি আমিরউদ্দিন ববি আশ্বস্ত করলে তারা অনুশীলন করেন। কিন্তু ঘটনা আরও জটিল হয় ম্যাচ শেষে। ক্লাব সভাপতি জানিয়েছিল, ইনভেস্টর ও ফুটবলারদের নিয়ে তিনি ম্যাচের পর আলোচনায় বসবেন। বৈঠকও নির্ধারণ করা হয়। কোচ আন্দ্রে চেরনিশভ ও তার সহকারীরাও আসেন। কিন্তু যারা বিদ্রোহ করেছিল, সেই খেলোয়াড়েরাই আসেনি। ওই কারণে ক্ষুব্দ হয়েছে ক্লাব কর্মকর্তারা। তারা সাফ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, বিদ্রোহ করেছে যেসব ফুটবলার তারা যেন পাওনা নিয়ে ক্লাব ছেড়ে দেয়। ক্লাব সভাপতি আমিরউদ্দিন বলেছেন, ‘ক্লাবে এসে অবাক হয়ে গেলাম। খোঁজ নিয়ে জানলাম, কোচ সব ফুটবলারকে ছুটি দিয়ে দিয়েছেন। আমি আলোচনায় বসতে চাই বলার পরেও কেন ফুটবলারদের ছুটি দেওয়া হলো, তা কোচের কাছে জানতে চেয়েছি।’ ক্লাবটির ইনভেস্টর
জানিয়েছে, বাঙ্কারহিল জুলাই থেকে চুক্তি করলেও ফুটবলাররা কলকাতায় এসে প্র্যাকটিস শুরু করেন ১৬ আগস্ট থেকে। সেই হিসাবে শুধু ডিসেম্বর মাসের বেতন বাকি। জানুয়ারি শুরু হয়েছে মাত্র। ঠিক সময়েই তা দিয়ে দেওয়া হবে। তাছাড়া কোনো ফুটবলারের চুক্তিপত্রেই লেখা নেই যে মাসিক বেতন দেওয়া হবে। তাই খেলোয়াড়দের বিদ্রোহকে সন্দেহের চোখে দেখছেন ক্লাবটির অনেক কর্মকর্তা।