টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
বায়ুদূষণে আজও শীর্ষে ঢাকা। শুষ্ক আবহাওয়ায় ক্রমেই যেন ঢাকার বাতাসে বাড়ছে দূষণের মাত্রা। এই অবস্থায় শুক্রবার বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে শীর্ষে উঠে এসেছে ঢাকা।
এদিন সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার সূচক থেকে এ তথ্য জানা যায়। আইকিউএয়ার বাতাসের মান নিয়ে লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক প্রকাশ করে। যা একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেওয়ার পাশাপাশি সতর্ক করে।
বায়ু দূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ঢাকার স্কোর ২৪২। অর্থাৎ এখানকার বাতাসের মান নাগরিকদের জন্য খুব অস্বাস্থ্যকর। পাশাপাশি তালিকায় দুই নম্বরে ২১৬ স্কোর নিয়ে আছে ভিয়েতনাম হ্যানয় শহর। অর্থাৎ এখানকার বাতাসের মানও নাগরিকদের জন্য
খুব অস্বাস্থ্যকর। এছাড়া ১৫ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। এদিকে বৃহস্পতিবার বায়ু দূষণের তালিকায় শীর্ষে ছিল ঢাকা। এদিন ঢাকার মান ছিল ২৫৬। একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে, স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া
৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
খুব অস্বাস্থ্যকর। এছাড়া ১৫ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। এদিকে বৃহস্পতিবার বায়ু দূষণের তালিকায় শীর্ষে ছিল ঢাকা। এদিন ঢাকার মান ছিল ২৫৬। একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে, স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া
৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।