ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে পাকিস্তান শিবিরে বড় ধাক্কা
বিপর্যয় থেকে মুগ্ধ-রনির ব্যাটে ভালো পুঁজি খুলনার
সাকিব বাদে বিপিএল কি লবণ ছাড়া তরকারি?
রানপাহাড়ে চাপা পড়ল রাজশাহী, চিটাগংয়ের রেকর্ডগড়া জয়
‘স্কুইড গেম টু’-এ তোলপাড় সারাবিশ্ব, আসছে সিক্যুয়েল
বিপিএলের জন্য বিগ ব্যাশকে না বলা রিশাদকে বসিয়ে রাখছে বরিশাল
এমএ আজিজ স্টেডিয়াম এখন শুধুই ফুটবলের
বিপিএলের উড়ন্ত শুরু ফরচুন বরিশালের
ফরচুন বরিশালের টার্গেটে ১৯৮ রান। বড় লক্ষ্য ব্যাট করতে নেমে ৫১ রানে নেই ৪ উইকেট। জয়ের সুবাস পাচ্ছিলো দুর্বার রাজশাহী। তবে সেখানে বাধা হয়ে দাঁড়ালেন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। আর তার পাশে দাঁড়ালেন পাকিস্তানের ফাহিম আশরাফ।
এই দুই ব্যাটারের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ১১ বল হাতে রেখে ৪ উইকেটের দুর্দান্ত জয় পেয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে রাজশাহীকে ব্যাটিংয়ে পাঠান বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। এনামুল হক বিজয় এবং ইয়াসির রাব্বির ব্যাটে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১৯৭ রান সংগ্রহ করে রাজশাহী। বিজয় ৫১ বলে ৬৫ রান করেন। ৪৭ বলে ৯৪ রানে অপরাজিত থাকেন ইয়াসির।
১৯৮ রানের
টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ৫১ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বরিশাল। তামিম ৭, কাইল মায়ার্স ৬, মুশফিকুর রহিম ১৩ ও রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান নাজমুল হোসেন শান্ত। মাঝে দলের হাল ধরার চেষ্টা করেন তাওহিদ হৃদয় ও শাহীন আফ্রিদি। তবে দলীয় ৬১ রানে ২৩ বলে ৩২ রান করে ফিরে যান হৃদয়। এরপর মাহমুদউল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে ৫১ রানে জুটি গড়েন শাহীন। তবে দলীয় ১১২ রানে ১৭ বলে ২৭ রান করে আউট হন শাহীন। এরপর ক্রিজে আসা ফাহিমকে সঙ্গে নিয়ে আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন এই মাহমুদউল্লাহ। ৫ ওভারে বরিশালের প্রয়োজন ছিল ৫৮ রান। মাহদুল্লাহ ও ফাহিমের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ১১ বল হাতে
রেখে ৪ উইকেটের জয় পায় বরিশাল। দুজনেই তুলে নেন ফিফটি। মাহমুদউল্লাহ ২৬ বলে ৫৬ ও ফাহিম ২১ বলে ৫৪ রানে অপরাজিত থাকেন। রাজশাহীর পক্ষে তাসকিন আহমেদ নেন ৩টি উইকেট।
টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ৫১ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বরিশাল। তামিম ৭, কাইল মায়ার্স ৬, মুশফিকুর রহিম ১৩ ও রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান নাজমুল হোসেন শান্ত। মাঝে দলের হাল ধরার চেষ্টা করেন তাওহিদ হৃদয় ও শাহীন আফ্রিদি। তবে দলীয় ৬১ রানে ২৩ বলে ৩২ রান করে ফিরে যান হৃদয়। এরপর মাহমুদউল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে ৫১ রানে জুটি গড়েন শাহীন। তবে দলীয় ১১২ রানে ১৭ বলে ২৭ রান করে আউট হন শাহীন। এরপর ক্রিজে আসা ফাহিমকে সঙ্গে নিয়ে আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন এই মাহমুদউল্লাহ। ৫ ওভারে বরিশালের প্রয়োজন ছিল ৫৮ রান। মাহদুল্লাহ ও ফাহিমের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ১১ বল হাতে
রেখে ৪ উইকেটের জয় পায় বরিশাল। দুজনেই তুলে নেন ফিফটি। মাহমুদউল্লাহ ২৬ বলে ৫৬ ও ফাহিম ২১ বলে ৫৪ রানে অপরাজিত থাকেন। রাজশাহীর পক্ষে তাসকিন আহমেদ নেন ৩টি উইকেট।