‘শাহবাগে গেলেই লাখ থেকে কোটি টাকা ঋণ’ এত লোক আনল কারা? – ইউ এস বাংলা নিউজ




‘শাহবাগে গেলেই লাখ থেকে কোটি টাকা ঋণ’ এত লোক আনল কারা?

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৬ নভেম্বর, ২০২৪ | ৬:০০ 5 ভিউ
রাজধানীর শাহবাগের সমাবেশে যারা উপস্থিত থাকবে তাদেরকে এক থেকে দশ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে —এমন প্রলোভন দেখিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গাড়ি ভর্তি করে লোক আনা হয়েছিল। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাত থেকে সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল পর্যন্ত এমন প্রায় তিনশোরও বেশি বাস, মাইক্রোবাস আটক করেছে পুলিশ। এই সমাবেশে যারা ঋণের আশায় এসেছিলেন তাদের সঙ্গে কথা বলেছে বিবিসি বাংলা। তেমনই একজন কিশোরগঞ্জের কুলিয়ার চরের জাকির হোসেন ভুইয়া। তিনি সাভারের একটি গার্মেন্টসে কাজ করেন। এসেছিলেন এই ‘ঋণ সমাবেশে’ যোগ দিতে। জাকির হোসেন ভুইয়া বলেন, ‘গ্রামে আমার মায়ের মাধ্যমে একটি চক্র আমার রেজিস্ট্রেশন করিয়েছে এবং আমাদের কাছ থেকে ৫০০ টাকাও নিয়েছে। এখানে আসার

পর বুঝছি কোনও একটা ষড়যন্ত্রে পা দিছি আমি।’ বিভিন্ন এলাকা থেকে যারা রোববার রাত থেকে শাহবাগে আসতে শুরু করেন তাদের বেশিরভাগই স্বল্প ও নিম্নআয়ের মানুষ। তাদের অনেকের কাছে আ ব ম মোস্তফা আমীন নামের এক ব্যক্তির নামে লিফলেট পাওয়া গেছে। ওই লিফলেটে আমীনকে ‘অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ’র আহ্বায়ক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। সোমবার (২৫ নভেম্বর) আমীনসহ এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে বেশ কয়েকজনকে আটকের পর তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে বলে বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছে শাহবাগ থানার ওসি মোহাম্মদ খালিদ মনসুর। মানিকগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, ফেনী, লক্ষ্মীপুরসহ দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে রোববার মধ্যরাত থেকে ঢাকায় এসব বাস ঢুকতে শুরু করে। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু গাড়ি

ঢোকার পর বিষয়টি নজরে আসে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। আটকে দেওয়া হয় বেশ কিছু গাড়ি। এই ঘটনাটিকে সরকারবিরোধী কোনও ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমদ। তিনি বলেন, ‘সমাবেশের অনুমতি না দেওয়ার পরও রাতের আঁধারে এসে জড়ো হতে শুরু করে। এই বিষয়টি যে বড় কোনও ষড়যন্ত্রের অংশ তা একেবারেই পরিষ্কার।’ কিন্তু কারা এই ষড়যন্ত্র করছে সেটি নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেনি পুলিশ কিংবা ঢাবি কর্তৃপক্ষ। এক মাস আগে থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি শাহবাগের এই সমাবেশে যোগ দিতে আসা বেশিরভাগই জানান গত প্রায় এক মাস আগ থেকেই দেশের বিভিন্ন জেলায় বিভিন্ন পরিচয়ে কাজ শুরু করে একটি গোষ্ঠী। নিম্নআয়ের সাধারণ নারী ও পুরুষকে টার্গেট

করে তাদেরকে ঋণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। কোথাও কোথাও আবার নিজেদের এনজিও কর্মীও পরিচয় দেয় তারা। কিশোরগঞ্জের কুলিয়ার চর উপজেলা ফরিদপুর গ্রামের মিনারা বেগমের কাছেও প্রায় এক মাস আগে এমন কয়েকজন লোক আসেন। মিনারা বেগমের ছেলে জাকির হোসেন ভুইয়া সাভারের গার্মেন্টসে স্বল্প বেতনে চাকরি করেন। সোমবার জাকির হোসেন ভুইয়া বলেন, ‘গত মাসে কিছু লোক আমাদের গ্রামে এসে জানায় তারা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আসছে। তারা আমার মায়ের সাথে কথা বলে এবং জানায় আমাকে ঋণ দেওয়া হবে। এজন্য আমার কাছ থেকে তারা এনআইডি ও এক কপি ছবি নেয়।’ এরপর গত শনিবার তারা একটি রেজিস্ট্রেশন কার্ডও নিয়ে আসে মিনারা বেগমের কাছে। সেখানে জাকির হোসেন ভুইয়ার নামে

রেজিস্ট্রেশনও করানো হয়। ঢাকা আসতে হবে জানিয়ে শনিবার তার কাছ থেকে রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ ৫০০ টাকাও নেওয়া হয় বলেও জানান ভুইয়া। পুরান ঢাকা থেকে সোমবার সকালে শাহবাগের সমাবেশে যোগ দিতে এসেছিলেন আমিন মিয়া। তিনি জানান, তার গ্রামের বাড়িও কিশোরগঞ্জে। এলাকার কয়েকজন ঘনিষ্ঠ লোক গত কয়েকদিন ধরে তার সঙ্গে যোগাযোগ করছিলেন ঢাকার এই সমাবেশে আসার জন্য। ঢাকার বিভিন্ন বস্তি ও আশপাশের এলাকা থেকে সমাবেশে লোক জড়ো করার উদ্দেশ্যে কয়েকদিন ধরে নানা কর্মসূচি পালন করে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ সংগঠনের নেতারা। এছাড়াও শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনটি। সেখানে সোমবার সমাবেশের কথা জানানো হয়। ঢাবি প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘গত ১৯ নভেম্বর ওই গ্রুপটি ঢাকা

মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে শাহবাগে সমাবেশ করার জন্য অনুমতি চায়। কিন্তু ডিএমপি তাদের অনুমতি দেয়নি।’ ‘শাহবাগে গেলেই লাখ থেকে কোটি টাকা ঋণ’ ফুটপাতে জুতা বিক্রি করে সংসার চালান আমিন মিয়া। সোমবার সকালে তিনিও এসেছিলেন শাহবাগের সমাবেশে। এলাকার লোকজনের কাছে তিনি শুনেছেন শাহবাগের সমাবেশে গেলে কম হলেও এক লাখ টাকা ঋণ পাওয়া যাবে। আমিন মিয়া বলেন, ‘আমি তো ভাবছি সত্যি এইহানে আইলে ঋণ পাওয়া যাইবে। আইসা দেহি এইহানে আনছে অন্য কোনও কারণে।’ কিশোরগঞ্জের জাকির হোসেন ভুইয়া জানান, তার মা মিনারা বেগমকে জানানো হয়েছে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে যে অর্থ পাচার হয়ে গেছে সেই টাকা ফেরত আনা হবে। সেই টাকা গরীবদের মাঝে ঋণ দেওয়া হবে। এজন্য শাহবাগের সমাবেশে

যেতে হবে। জাকির হোসেন ভুইয়া বলেন, ‘আমি সোমবার সকাল ৭টায় গার্মেন্টস থেকে ছুটি নিয়ে শাহবাগে আসি। আমারে বলা হইছিল এইখানে আসলে এক লাখ থেকে শুরু করে চার পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যাবে। আমি এই আশায় আসছি। আর যেভাবে তারা আমার মায়ের কাছে গিয়ে বলছে আমি সত্যি সত্যি ভাবছি এখানে মনে হয় ঋণ দেওয়া হবে।’ মানিকগঞ্জ থেকে এমন একটি বাসে আসা কয়েকজন গণমাধ্যমে জানান, ঋণ দেওয়ার কথা বলে মানিকগঞ্জের দবির উদ্দিন নামে একজন তাদের ঢাকায় আনেন। মোট পাঁচটি বাস ঢাকায় আসে। সোমবার দুপুরে মানিকগঞ্জ থেকে ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগের সমাবেশে নিয়ে যেতে সংগঠিত করার অভিযোগ সোমবার দুপুরে দবির উদ্দিন নামে ওই ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। একই অভিযোগে দবির উদ্দিনের স্ত্রী চামেলি বেগম এবং নাসিমা বেগম নামে এক এনজিও কর্মীকে আটক করা হয়। মানিকগঞ্জ সদর থানার ওসি তদন্ত আনিসুর রহমান স্বপন বলেন, ‘যাদেরকে আটক করা হয়েছে তাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে দবির উদ্দিনসহ তিনজনকে আমরা আটক করেছি। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।’ পুলিশ জানায় তাদের কোনও রাজনৈতিক পরিচয় এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। দবির উদ্দিন স্থানীয় ব্যবসা বাণিজ্যের সাথে জড়িত বলেও জানায় পুলিশ। তবে কীভাবে তারা এর সাথে যুক্ত হয়েছে সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তা স্বপন। শাহবাগ থানার ওসি মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘বেশ কিছু বাস আটকের পর যারা শাহবাগের সমাবেশে যোগ দিতে এসেছে তাদের সাথে কথা বলেছি। তারা সবাই বলেছে তাদেরকে এক লাখ থেকে কমপক্ষে দশ লাখ টাকার ঋণ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। কেউ কেউ বলেছে তারা জানেন এক কোটি টাকাও ঋণ দেওয়া হতে পারে।’ ঋণের আশা দেখিয়ে এনেছে কারা? যারা এই সমাবেশে অংশগ্রহণ করতে আসে তাদের অনেকের কাছে ‘অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠনের হ্যান্ডবিল পাওয়া গেছে। সেখানে আ ব ম মোস্তফা আমীনকে ‘অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ’ এর আহ্বায়ক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে ২৫ নভেম্বর ঢাকা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়। হ্যান্ডবিলে ‘বিনা সুদে বিনা জামানতে এক লাখ থেকে এক কোটি টাকা পর্যন্ত পুঁজি পেয়ে দারিদ্র্য মুক্তিতে আগ্রহী সর্বস্তরের জনগণকে’ অবস্থান কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানানো হয়। অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের আহ্বায়ক আ ব ম মোস্তফা আমিনের নামে এই আহবান জানানো হয়। অনেকের কাছে ঋণের জন্য একটি ফরমও পাওয়া যায় বলে জানিয়েছে পুলিশ। ওই ফরমে নাম, ফোন নম্বর, মোবাইল নম্বর ও স্বাক্ষরও দেখা গেছে। কিশোরগঞ্জের আমিন উদ্দিন ভুইয়া বিবিসি বাংলাকে বলেন, গ্রামের বাড়িতে ওরকম একটা ফরমে তার কাছ থেকেও স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। শাহবাগ থানার ওসি মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, ‘অহিংস আন্দোলন বাংলাদেশের ব্যানারে একটি চক্র তাদের ঢাকায় এনেছে। এর আহ্বায়ক মোস্তফা আমীনকে আমরা আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। মামলার প্রস্তুতিও চলছে। এই ঘটনায় মোস্তফা আমীন ছাড়া আর যারা যারা যুক্ত আছে তাদেরকেও আমরা চিহ্নিত করা চেষ্টা করছি।’ এই মোস্তফা আমিন ফরোয়ার্ড পার্টি নামে একটি রাজনৈতিক দলের সাথেও জড়িত ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। ‘ষড়যন্ত্র ও গোয়েন্দা ব্যর্থতা’ রোববার মধ্যরাত থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বাস ও মাইক্রোবাস ভর্তি অপরিচিত মানুষ আসার পরই বিষয়টি নিয়ে টনক নড়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও পুলিশ প্রশাসনের। এরপরই অনেক হল থেকে শিক্ষার্থীরা রাজু ভাস্কর্যসহ বিভিন্ন স্থানে সতর্ক অবস্থান নেয়। লক্ষ্মীপুর থেকে এমন দশটি বাস ও মাইক্রোবাস মধ্যরাতে ঢাকায় রওনা দেওয়ার পরই সেগুলোকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিএনপি জামায়াতের কর্মীরা আটকে পুলিশে খবর দেয় বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে জানানো হয়। ঢাবি প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘আমরা যখন দেখতে পেলাম গাড়িগুলোতে যারা আসছে তারা অনেক কিছুই জানে না। গ্রামের নারী এমনকি গর্ভবতী নারীরাও কিছু না বুঝে এসেছে তখন এটিকে সাদা চোখে দেখার কোন সুযোগ নাই। এটা স্পষ্ট ষড়যন্ত্র।’ তাহলে কারা এই ষড়যন্ত্রের সাথে যুক্ত এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আপাতত বিষয়টি সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্র বোঝা যাচ্ছে। কিন্তু তৃণমূলে কারা তাদের সংগঠিত করেছে তা তৃণমূল থেকে তদন্ত করে বের করতে হবে। বুধবার মধ্যরাত থেকে সোমবার দুপুর পর্যন্ত প্রায় সাড়ে তিন শতাধিক বাস মাইক্রোবাস শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে আটকের কথা জানায় পুলিশ। এত সংখ্যক গাড়ি শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের পর কেন পুলিশ তা জানতে পারল না প্রশ্ন রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আহমেদ। তিনি বলেন, ‘স্পষ্টই বোঝা যাচ্ছে এখানে গোয়েন্দা নজরদারির ঘাটতি রয়েছে। তা না হলে আগে থেকে অনুমতি চাওয়া হলো, না পেয়ে এত গাড়ি ঢুকল তারপরও কেন গোয়েন্দা বাহিনী এই খবর জানবে না?’ যদিও পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে বিষয়টি তারা যখনই জেনেছেন তখনই পদক্ষেপ নিয়েছেন। শাহবাগ থানার ওসি মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, ‘এটা আমাদের কাছে স্বাভাবিক মনে হচ্ছে না। এটাকে ষড়যন্ত্রই মনে হচ্ছে।’ তাহলে কারা এর সাথে জড়িত —এমন প্রশ্নে এই পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন আহবায়ক মোস্তফা আমীনসহ আরও বেশ কয়েকজনকে আটকের পর তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
উর্দু ভাষায় আসক্ত হচ্ছে ভারতের জেন-জি প্রজন্ম ঢাকার সমাবেশে যাওয়ার পথে নারীসহ আটক ১৬, জানা গেল নাম পিটিআই বিক্ষোভকারীদের ইসলামাবাদে প্রবেশ, সংঘর্ষে কনস্টেবল নিহত জেলগেটে গ্রেফতার সাবেক এমপি ও ছেলেকে অপহরণ, সমাধান করল ছাত্রদল-যুবদল দুর্নীতি দমন কমিশন ৭ সমস্যায় স্থবির ‘মেগা মানডে’ ঘোষণা দিয়ে পালটা হামলা, রণক্ষেত্র মোল্লা কলেজ জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল গঠনের প্রস্তাব বিএনপি নেতাও আসামি, কেন্দ্র দখল করে লাঙ্গলে সিল নৌকার প্রার্থীর! রাজধানী যেন এখন দাবির শহর স্বামী-সন্তানসহ সাবেক এমপি জান্নাত আরার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা সমাজতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষতা বহাল রাখল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট ‘শাহবাগে গেলেই লাখ থেকে কোটি টাকা ঋণ’ এত লোক আনল কারা? চিন্ময় ব্রহ্মচারীকে আটকের প্রতিবাদে বিক্ষোভ খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ প্রেমের বিয়ের বিপক্ষে পাকিস্তানের বেশিরভাগ মানুষ জামায়াতের সাথে ইইউ অন্তর্ভূক্ত ৮টি দেশের প্রতিনিধিদের বৈঠক ‘ছাত্রনং আন্দোলনং তপঃ’ করা এখন সময়ের দাবি : অভিনেত্রী শাওন সংঘর্ষে কোনো শিক্ষার্থী নিহত হয়নি: ডিএমপি কবি নজরুল -সোহরাওয়ার্দী কলেজ বন্ধ ঘোষণা নয়া রুটে চমক রাশিয়া-ভারতের