
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নারীকে লাথি মারা বহিষ্কৃত জামায়াত নেতাকে ফুলেল শুভেচ্ছা কী বার্তা দেয়

গণতান্ত্রিক রূপান্তর ও সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে এনসিপি ও চীনা রাষ্ট্রদূতের মধ্যে সংলাপ

ঈদকে ‘নির্বাচন প্রস্তুতি’ হিসেবে কাজে লাগাতে নির্দেশনা বিএনপির

‘প্রবৃত্তির ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপই ঈদুল আজহার প্রকৃত শিক্ষা’

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি

কালোটাকা সাদা করার সুযোগ কাদের জন্য, প্রশ্ন রাশেদ প্রধানের

সাবেক এমপি সেলিম-কামারুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপির সাবেক এমপি আজাদসহ ৩২ নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে গোড়াই শিল্পাঞ্চলে চাঁদাবাজি ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় সাবেক এমপিসহ উপজেলা বিএনপির ৩২ জন নেতার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
এ মামলার প্রধান আসামি বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির শিশু বিষয়ক সম্পাদক ও টাঙ্গাইল-৭ আসনের সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী।
জানা গেছে, গত ৩ সেপ্টেম্বর গোড়াই শিল্পাঞ্চল এলাকায় চাঁদাবাজি ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক খন্দকার আনোয়ার পারভেজ শাহআলম ও টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য ফিরোজ হায়দার খানের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ওই ঘটনায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে দশজন আহত হন।
ঘটনার পর গত ৪ সেপ্টেম্বর গোড়াই আঞ্চলিক শাখা শ্রমিক দলের যুগ্ম
সম্পাদক আশরাফ সিকদার বাদী হয়ে মির্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। থানায় মামলা নথিভুক্ত না হওয়ায় বাদী টাঙ্গাইল চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগ করেন। আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে ৩২ আসামির বিরুদ্ধে মির্জাপুর থানাকে এজাহার গ্রহণের নির্দেশ দেন। চাঁদাবাজি ও মারামারির মামলায় উল্লেখযোগ্য অন্য আসামিরা হলেন- খন্দকার আনোয়ার পারভেজ শাহ আলম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, সুজন, রবিন, হাবিব প্রমুখ। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মির্জাপুর থানার উপ-পরিদর্শক সোহেল মিয়া শুক্রবার এজাহার গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন বলেন, বিএনপির সাবেক এমপিসহ ৩২ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও মারামারির মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
সম্পাদক আশরাফ সিকদার বাদী হয়ে মির্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। থানায় মামলা নথিভুক্ত না হওয়ায় বাদী টাঙ্গাইল চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগ করেন। আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে ৩২ আসামির বিরুদ্ধে মির্জাপুর থানাকে এজাহার গ্রহণের নির্দেশ দেন। চাঁদাবাজি ও মারামারির মামলায় উল্লেখযোগ্য অন্য আসামিরা হলেন- খন্দকার আনোয়ার পারভেজ শাহ আলম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, সুজন, রবিন, হাবিব প্রমুখ। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মির্জাপুর থানার উপ-পরিদর্শক সোহেল মিয়া শুক্রবার এজাহার গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন বলেন, বিএনপির সাবেক এমপিসহ ৩২ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও মারামারির মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।