
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিসিবি সভাপতির পদ হারালেন ফারুক আহমেদ

ফারুকে অনাস্থা বিসিবির ৮ পরিচালকের

বিসিবি সভাপতি হিসেবে উচ্চারিত হচ্ছে আমিনুলের নাম, গঠনতন্ত্র কী বলছে

‘কৌশলগত ভুলের কারণেই বাংলাদেশ হেরেছে’

রোহিতের অনুরোধে কোচকে ফেরাল ভারত

পাকিস্তানের দলকে ধন্যবাদ দিয়ে যা বললেন সাকিব

আগামী মৌসুমে ইউরোপে খেলবে ইংল্যান্ডের ৯ ক্লাব
হার দিয়ে পাকিস্তান সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

পাকিস্তানে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি সিরিজের যাত্রার শুরুটা হলো হতাশায়। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচেই পাকিস্তানের কাছে ৩৭ রানে হারলো লিটন দাসের দল। পাকিস্তানের পক্ষে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচের সেরা হলেন শাদাব খান, তবে সব আলো কেড়ে নিলেন এক বছরের বিরতি কাটিয়ে দলে ফেরা হাসান আলী, টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম ফাইফার তুলে নিয়ে।
টস জিতে ব্যাটিং নেওয়া পাকিস্তান শুরুর ধাক্কা সামলে গড়লো বিশাল সংগ্রহ। সাইম আয়ুব ও ফখর জামান ফিরে যান মাত্র ৫ রানে। এরপর মোহাম্মদ হারিস (৩১), সালমান আগা (৫৬), হাসান নবাজ (৪৪) এবং শেষ দিকে শাদাব খান (২৫ বলে ৪৮) মিলে গড়ে দেন ২০১/৭ রানের পাহাড়।
বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে বলার মতো ভালে করতে পারেনি
কেউই। তুলনামূলক সবার বোলিং ছিল ব্যয়বহুল, বিশেষ করে রিশাদ হোসেন (৪ ওভারে ৫৫ রান)। রান তাড়ায় অবশ্য বাংলাদেশের শুরুটা চোখধাঁধানো ছিল। তানজিদ হাসান খেলেন ১৭ বলে ৩১ রানের আগ্রাসী ইনিংস। লিটন দাসও ঝড় তোলেন—৩০ বলে ৪৮, মারেন ৩টি ছক্কা। কিন্তু এরপর হঠাৎ যেন ভেঙে পড়ে ব্যাটিং লাইন-আপ। তাওহীদ হৃদয় ছিলেন স্লথ, শামীম ও রিশাদ বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। জাকের আলী চেষ্টা করেন শেষদিকে, ২০ বলে করেন ৩৬, তবে তার ইনিংস ম্যাচ ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো যথেষ্ট ছিল না। শেষপর্যন্ত ১৯.২ ওভারে ১৬৪ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ। এক বছর পর টি-টোয়েন্টিতে ফেরা হাসান আলী যেন ফিরে এলেন নবজীবন নিয়ে। নিজের সেরা টি-টোয়েন্টি বোলিং ফিগার গড়েন—৩.২ ওভারে
৫ উইকেট, যার মধ্যে ছিল তানজিদ, ইমন, জাকের, তানজিম ও শরীফুলের উইকেট। বল হাতে ছিলেন অপ্রতিরোধ্য। শাদাব খানও খেলেন অলরাউন্ডারসুলভ ম্যাচ—২৫ বলে ৪৮ রান, ২ উইকেট ও দুটি ক্যাচ। ম্যাচ সংক্ষেপ পাকিস্তান: ২০১/৭ (২০ ওভারে) বাংলাদেশ: ১৬৪ অলআউট (১৯.২ ওভারে) ফল: পাকিস্তান জয়ী ৩৭ রানে প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ: শাদাব খান – ৪৮ (২৫), ২/২৬ ও ২ ক্যাচ সিরিজ অবস্থা: পাকিস্তান ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে
কেউই। তুলনামূলক সবার বোলিং ছিল ব্যয়বহুল, বিশেষ করে রিশাদ হোসেন (৪ ওভারে ৫৫ রান)। রান তাড়ায় অবশ্য বাংলাদেশের শুরুটা চোখধাঁধানো ছিল। তানজিদ হাসান খেলেন ১৭ বলে ৩১ রানের আগ্রাসী ইনিংস। লিটন দাসও ঝড় তোলেন—৩০ বলে ৪৮, মারেন ৩টি ছক্কা। কিন্তু এরপর হঠাৎ যেন ভেঙে পড়ে ব্যাটিং লাইন-আপ। তাওহীদ হৃদয় ছিলেন স্লথ, শামীম ও রিশাদ বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। জাকের আলী চেষ্টা করেন শেষদিকে, ২০ বলে করেন ৩৬, তবে তার ইনিংস ম্যাচ ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো যথেষ্ট ছিল না। শেষপর্যন্ত ১৯.২ ওভারে ১৬৪ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ। এক বছর পর টি-টোয়েন্টিতে ফেরা হাসান আলী যেন ফিরে এলেন নবজীবন নিয়ে। নিজের সেরা টি-টোয়েন্টি বোলিং ফিগার গড়েন—৩.২ ওভারে
৫ উইকেট, যার মধ্যে ছিল তানজিদ, ইমন, জাকের, তানজিম ও শরীফুলের উইকেট। বল হাতে ছিলেন অপ্রতিরোধ্য। শাদাব খানও খেলেন অলরাউন্ডারসুলভ ম্যাচ—২৫ বলে ৪৮ রান, ২ উইকেট ও দুটি ক্যাচ। ম্যাচ সংক্ষেপ পাকিস্তান: ২০১/৭ (২০ ওভারে) বাংলাদেশ: ১৬৪ অলআউট (১৯.২ ওভারে) ফল: পাকিস্তান জয়ী ৩৭ রানে প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ: শাদাব খান – ৪৮ (২৫), ২/২৬ ও ২ ক্যাচ সিরিজ অবস্থা: পাকিস্তান ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে