ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মালাইকার বিস্ফোরক মন্তব্য
রহস্যময় রাধিকা
লাল গালিচায় প্রথম দিনেই বিশ্ব সিনেমার সেরা মুখগুলো
শুটিংয়ে পোশাক নিয়ে অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতা জানালেন স্বরা
সৌদিতে চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠছে কাল, আলো ছড়াবেন জোলি-ঐশ্বরিয়ারা
এবার কাজের সময় নিয়ে মুখ খুললেন ‘ড্যান্সিং কুইন’ মাধুরী
মসজিদে বিয়ে ও ‘ফিট হাজব্যান্ড’ প্রসঙ্গে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
সৌদিতে জমে উঠেছে ‘রেড সি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’
‘সিনেমার প্রতি ভালোবাসা’ স্লোগানকে সামনে রেখে সৌদি আবের জেদ্দার ঐতিহাসিক শহর আল বালাদে পর্দা উঠেছে পঞ্চম রেড সি ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের। মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই চলচ্চিত্র আসর শুরু হয়েছে বৃহস্পতিবার। চলবে শনিবার পর্যন্ত। প্রথম দিনেই লাল গালিচায় হাঁটলেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের তারকারা, জমে উঠল উৎসবের উদ্বোধনী রাত।
উদ্বোধনী দিনেই রেড কার্পেটে উপস্থিত ছিলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা অ্যাড্রিয়ান ব্রডি, মার্কিন তারকা কুইন লাটিফা, কির্সটেন ডানস্ট, জেসিকা আলবা, উমা থারম্যান, কিউবান–স্প্যানিশ অভিনেত্রী আনা ডি আর্মাস, ব্রিটিশ তারকা ড্যানিয়েল কালুয়া এবং গায়িকা রিতা ওরা। বলিউড তারকা ঐশ্বরিয়া রাইও নজর কাড়েন লাল গালিচায়। মধ্যপ্রাচ্য থেকে সৌদি অভিনেত্রী সারাহ তাইবাহসহ উপস্থিত ছিলেন জেইনা মাকি, হানা মানসুর ও আরও
অনেকে। এ বছর উৎসবের মূল থিম- ‘সিনেমার প্রতি ভালোবাসা’। আয়োজকদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এবার ৭০টিরও বেশি দেশ থেকে ১০০টিরও বেশি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে। নতুন প্রতিভা আবিষ্কার, শিল্প কার্যক্রম, নারী চলচ্চিত্রকারদের ওপর বিশেষ ফোকাস এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতাই এবারের আসরের প্রধান লক্ষ্য। অস্কারজয়ী অ্যাড্রিয়ান ব্রডি বলেন, ‘এটি আমার দ্বিতীয়বার রেড সি ফেস্টিভ্যালে অংশগ্রহণ। সৌদি আরবের এই উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। শুধু চলচ্চিত্র নয়, তারা নিজেদের সংস্কৃতিকেও এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে নারী চলচ্চিত্রকারদের দৃশ্যমানতা বাড়াতে উৎসবটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।’ উদ্বোধনী সন্ধ্যায় উপস্থিত ছিলেন ব্রিটিশ অভিনেতা মাইকেল কেইনও। চলচ্চিত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি এই উৎসবে বিশেষ সম্মাননা পাবেন। পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন জুরি সদস্য শন বেকার, লেবানিজ পরিচালক নাদিন
লাবাকি, অস্কারজয়ী ব্রিটিশ তারকা রিজ আহমেদ, অভিনেত্রী অলগা কুেির্লঙ্কো ও নাওমি হারিস। উদ্বোধনী রাতে প্রদর্শিত হয় ব্রিটিশ-ইয়েমেনি বক্সার প্রিন্স নাসিম হামেদের জীবনীভিত্তিক ছবি ‘জায়ান্ট’, পরিচালনায় রোয়ান আথাল। প্রধান চরিত্রে অভিনয়কারী আমির এল মাসরি বলেন, ‘এই ছবি আমাদের কঠোর পরিশ্রমের ফল। এটি পূর্ব ও পশ্চিম উভয় সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে। এক ইয়েমেনি মুসলিম বক্সারের সংগ্রাম এবং বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়ে ওঠা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক।’ পুরো উৎসবজুড়ে ফিচার, ডকুমেন্টারি, অ্যানিমেশন এবং শর্ট ফিল্মসহ নানা ঘরানার আন্তর্জাতিক সিনেমা প্রদর্শিত হবে। আরব স্পেকট্যাকুলার প্রোগ্রামে থাকছে আনেমারি জাসির ‘প্যালেস্টাইন ৩৬’, হাইফা আল মানসুরের ‘আনআইডেন্টিফায়েড’ এবং আনাস বে-থাফের ‘এ ম্যাটার অফ লাইফ অ্যান্ড ডেথ’। বিশ্ব সিনেমার এই মহাযজ্ঞে তারকারা, দর্শক ও চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্টরা মিলিত
হওয়ায় উৎসব প্রাঙ্গণে এখন উৎসবের আমেজ।
অনেকে। এ বছর উৎসবের মূল থিম- ‘সিনেমার প্রতি ভালোবাসা’। আয়োজকদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এবার ৭০টিরও বেশি দেশ থেকে ১০০টিরও বেশি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে। নতুন প্রতিভা আবিষ্কার, শিল্প কার্যক্রম, নারী চলচ্চিত্রকারদের ওপর বিশেষ ফোকাস এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতাই এবারের আসরের প্রধান লক্ষ্য। অস্কারজয়ী অ্যাড্রিয়ান ব্রডি বলেন, ‘এটি আমার দ্বিতীয়বার রেড সি ফেস্টিভ্যালে অংশগ্রহণ। সৌদি আরবের এই উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। শুধু চলচ্চিত্র নয়, তারা নিজেদের সংস্কৃতিকেও এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে নারী চলচ্চিত্রকারদের দৃশ্যমানতা বাড়াতে উৎসবটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।’ উদ্বোধনী সন্ধ্যায় উপস্থিত ছিলেন ব্রিটিশ অভিনেতা মাইকেল কেইনও। চলচ্চিত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি এই উৎসবে বিশেষ সম্মাননা পাবেন। পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন জুরি সদস্য শন বেকার, লেবানিজ পরিচালক নাদিন
লাবাকি, অস্কারজয়ী ব্রিটিশ তারকা রিজ আহমেদ, অভিনেত্রী অলগা কুেির্লঙ্কো ও নাওমি হারিস। উদ্বোধনী রাতে প্রদর্শিত হয় ব্রিটিশ-ইয়েমেনি বক্সার প্রিন্স নাসিম হামেদের জীবনীভিত্তিক ছবি ‘জায়ান্ট’, পরিচালনায় রোয়ান আথাল। প্রধান চরিত্রে অভিনয়কারী আমির এল মাসরি বলেন, ‘এই ছবি আমাদের কঠোর পরিশ্রমের ফল। এটি পূর্ব ও পশ্চিম উভয় সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে। এক ইয়েমেনি মুসলিম বক্সারের সংগ্রাম এবং বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়ে ওঠা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক।’ পুরো উৎসবজুড়ে ফিচার, ডকুমেন্টারি, অ্যানিমেশন এবং শর্ট ফিল্মসহ নানা ঘরানার আন্তর্জাতিক সিনেমা প্রদর্শিত হবে। আরব স্পেকট্যাকুলার প্রোগ্রামে থাকছে আনেমারি জাসির ‘প্যালেস্টাইন ৩৬’, হাইফা আল মানসুরের ‘আনআইডেন্টিফায়েড’ এবং আনাস বে-থাফের ‘এ ম্যাটার অফ লাইফ অ্যান্ড ডেথ’। বিশ্ব সিনেমার এই মহাযজ্ঞে তারকারা, দর্শক ও চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্টরা মিলিত
হওয়ায় উৎসব প্রাঙ্গণে এখন উৎসবের আমেজ।



