ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ফ্রান্সকে হারিয়ে পেস্ট্রি বিশ্বকাপ জিতলো জাপান
‘টাকা থাকলে দল নেবেন, না থাকলে নেবেন না’
স্ট্রেচারে মাঠ ছাড়লেন মিরাজ
বিসিবির অনুমোদনে দেশিদের নিয়ে ম্যাচ খেলছে রাজশাহী
ভঙ্গুর দল নিয়েও রংপুরকে হারাল রাজশাহী
চেলসিকে হারিয়ে শীর্ষ চারে সিটি
আমার টাকা গাছে ধরে না, আমার কিছুটা আত্মতৃপ্তি দরকার: চিটাগং কিংসের মালিক
সিলেটের বিদায়ঘণ্টা বাজিয়ে প্লে-অফের দৌড়ে রাজশাহীর স্বস্তি
লিগ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে স্বস্তির জয় পেয়েছে দুর্বার রাজশাহী। বিপিএলে আজ (সোমবার) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে সিলেট স্ট্রাইকার্সকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে তাসকিন আহমেদের দল।
এই জয়ে প্লে-অফের দৌড়ে আরেক ধাপ এগিয়েছে রাজশাহী। লিগ পর্বের ১২ ম্যাচ শেষে পয়েন্ট টেবিলের তিনে রয়েছে দলটি, তাদের অর্জন ১২ পয়েন্ট। আর এক ম্যাচ বাকি থাকতেই বিদায়ঘণ্টা বেজে যাওয়া সিলেট ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তলানিতে ধুঁকছে।
মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে এদিন টস হেরে আগে ব্যাট করে সিলেট। তবে শুরু থেকেই দলটির ব্যাটারদের হাতখুলে খেলতে দেননি রাজশাহীর দুই বোলার মৃত্যুঞ্জয় ও মেহেরব। ১৯ রানের মধ্যেই সিলেটের তিন উইকেট শিকার করেন তারা।
চতুর্থ উইকেটে জাকির হাসান ও জাকের আলী মিলে
৩৯ রানের জুটি গড়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে ১২তম ওভারে জাকের আলীকে (১৭) সাব্বির হোসেনের ক্যাচ বানিয়ে এই জুটি ভাঙেন মেহেরব। এরপর জাকির হাসানকেও (২৪) সাজঘরের পথ চেনান এই স্পিনার। নবম উইকেটে পাকিস্তানের আহসান ভাট্টি ও সুমন খানের ৩৬ রানের জুটিতে একশ ছাড়ায় সিলেটের সংগ্রহ। এর মধ্যে ইনিংসের শেষ ওভারে মৃত্যুঞ্জয়ের বলে ফেরার আগে দুই ছক্কায় ২৫ রান করেন আহসান। আর ২ চার ও ১ ছক্কায় ১১ বলে ২০ রান করে অপরাজিত থাকেন সুমন খান। এতে ২০ ওভারে তাদের রান দাঁড়ায় ৯ উইকেটে ১১৭। রাজশাহীর পক্ষে মাত্র ১৫ রান খরচায় ৪ উইকেট শিকার করেন মেহেরব, ৩ উইকেট যায় মৃত্যুঞ্জয়ের ঝুলিতে। রান
তাড়া করতে নেমে ২২ রানের মধ্যে ৪ উইকেট খুইয়ে বিপদে পড়েছিল বরিশাল। তবে পঞ্চম উইকেটে রায়ান বার্লকে নিয়ে ৭৫ রানের জুটি গড়ে সে ধাক্কা সামাল দেন আকবর আলী। দলকে জয়ের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়ে আকবর আলী (৪২) ফিরলেও বার্ল টিকে থাকেন শেষ পর্যন্ত। ৩৪ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৪৮ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। সিলেটের বোলার মধ্যে তানজিম হাসান সাকিব স্রেফ ১৭ রান খরচায় তুলে নেন ২ উইকেট। তবে রাজশাহীর জয়ের পথে তা কোনো প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারেনি।
৩৯ রানের জুটি গড়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে ১২তম ওভারে জাকের আলীকে (১৭) সাব্বির হোসেনের ক্যাচ বানিয়ে এই জুটি ভাঙেন মেহেরব। এরপর জাকির হাসানকেও (২৪) সাজঘরের পথ চেনান এই স্পিনার। নবম উইকেটে পাকিস্তানের আহসান ভাট্টি ও সুমন খানের ৩৬ রানের জুটিতে একশ ছাড়ায় সিলেটের সংগ্রহ। এর মধ্যে ইনিংসের শেষ ওভারে মৃত্যুঞ্জয়ের বলে ফেরার আগে দুই ছক্কায় ২৫ রান করেন আহসান। আর ২ চার ও ১ ছক্কায় ১১ বলে ২০ রান করে অপরাজিত থাকেন সুমন খান। এতে ২০ ওভারে তাদের রান দাঁড়ায় ৯ উইকেটে ১১৭। রাজশাহীর পক্ষে মাত্র ১৫ রান খরচায় ৪ উইকেট শিকার করেন মেহেরব, ৩ উইকেট যায় মৃত্যুঞ্জয়ের ঝুলিতে। রান
তাড়া করতে নেমে ২২ রানের মধ্যে ৪ উইকেট খুইয়ে বিপদে পড়েছিল বরিশাল। তবে পঞ্চম উইকেটে রায়ান বার্লকে নিয়ে ৭৫ রানের জুটি গড়ে সে ধাক্কা সামাল দেন আকবর আলী। দলকে জয়ের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়ে আকবর আলী (৪২) ফিরলেও বার্ল টিকে থাকেন শেষ পর্যন্ত। ৩৪ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৪৮ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। সিলেটের বোলার মধ্যে তানজিম হাসান সাকিব স্রেফ ১৭ রান খরচায় তুলে নেন ২ উইকেট। তবে রাজশাহীর জয়ের পথে তা কোনো প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারেনি।