
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সাগরিকা-মুন্নির গোলে লাওসকে হারাল বাংলাদেশ

এশিয়া কাপে ফিরছেন বাবর আজম

সৌদি থেকে কেন মুখ ফেরাচ্ছেন তারকারা

টটেনহ্যাম ছাড়ার ঘোষণা এশিয়ান ফুটবলের নায়ক সনের

ইনস্টায় স্ত্রীর ছবি দিয়ে বিপাকে কাকা

‘শুধু প্রত্যাশা নয়, ভালো প্রস্তুতি নিয়ে বিশ্বকাপে যেতে হবে’

ভারত ম্যাচে পাকিস্তানি ভক্তকে মাঠ ছাড়া করে ক্ষমা প্রার্থনা
সাগরিকার জোড়া গোলের জাদুতে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বে উড়ন্ত সূচনা করল বাংলাদেশ। লাওসের রাজধানী ভিয়েনতিয়ানে বুধবার রাতে আয়োজিত ম্যাচে স্বাগতিক লাওসকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে লাল-সবুজরা। জোড়া গোল করে নায়িকা সাগরিকা, আর একটি গোল এসেছে মুনকি আক্তারের পা থেকে।
প্রথমার্ধের ৩৬তম মিনিটে কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে দুর্দান্ত হেডে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন সাগরিকা। সেই গোলেই বিরতিতে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। দ্বিতীয়ার্ধে শুরু থেকেই লাওস কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করলেও, ৫৯তম মিনিটে বাংলাদেশ পেয়ে যায় দ্বিতীয় গোলটি। দ্রুতগতির আক্রমণে প্রতিপক্ষের রক্ষণ ভেদ করে মুনকি আক্তার দারুণভাবে বলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন—দর্শনীয় সেই গোলটি ছিল নিখুঁত ফিনিশিংয়ের উদাহরণ।
ম্যাচে আরও অন্তত দুটি গোল পেতে
পারত বাংলাদেশ। প্রথমার্ধে সাগরিকার গোলের কিছু পরই শিখার দূরপাল্লার শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। দ্বিতীয়ার্ধে মুনকির গোলের পর আরেকটি হেডও বার কাঁপিয়ে ফেরত আসে। ভাগ্য বাংলাদেশের সঙ্গে থাকলে ব্যবধান আরও বড় হতে পারত। ৮৫ মিনিটে লাওস একটি গোল করে ব্যবধান কমিয়ে ম্যাচে ফিরে আসার ইঙ্গিত দিয়েছিল। সেই সময় বাংলাদেশের গোলরক্ষক স্বর্ণা রাণী মন্ডল পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসায় সুযোগ পেয়ে যান লাওস ফরোয়ার্ড। কিন্তু ইনজুরি টাইমে আবার জ্বলে ওঠেন সাগরিকা। প্রতিপক্ষের বক্সে ঠান্ডা মাথায় ফিনিশিং করে নিজের দ্বিতীয় গোলের সঙ্গে সঙ্গে নিশ্চিত করেন বাংলাদেশের জয়। সাম্প্রতিক সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে চার গোল করে ফাইনালের নায়িকা হয়েছিলেন সাগরিকা। এবার সেই পারফরম্যান্স তিনি নিয়ে এসেছেন
এশিয়ার মঞ্চেও। এটাই প্রমাণ করে, সাগরিকার গোলের ক্ষুধা শুধু দক্ষিণ এশিয়ায় সীমাবদ্ধ নয়। এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ বাছাইয়ে বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে শক্তিশালী দক্ষিণ কোরিয়া এবং তুলনামূলকভাবে দুর্বল তিমুর-লেস্তে। কোরিয়া যেখানে গ্রুপ ফেভারিট, সেখানে বাংলাদেশের মূল লক্ষ্য গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে অন্যান্য আট গ্রুপের মধ্যে সেরা তিন রানার্সআপের একজন হিসেবে চূড়ান্ত পর্ব নিশ্চিত করা। এই সমীকরণে স্বাগতিক লাওসের বিপক্ষে জয় ছিল অতি গুরুত্বপূর্ণ। এবং বাংলাদেশ তার কাজটা করেছে আত্মবিশ্বাস ও দাপটের সঙ্গে। সাগরিকা-মুনকিদের এই জয় শুধু তিন পয়েন্ট নয়, ভবিষ্যতের লড়াইয়ে বড় অনুপ্রেরণাও হয়ে থাকবে।
পারত বাংলাদেশ। প্রথমার্ধে সাগরিকার গোলের কিছু পরই শিখার দূরপাল্লার শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। দ্বিতীয়ার্ধে মুনকির গোলের পর আরেকটি হেডও বার কাঁপিয়ে ফেরত আসে। ভাগ্য বাংলাদেশের সঙ্গে থাকলে ব্যবধান আরও বড় হতে পারত। ৮৫ মিনিটে লাওস একটি গোল করে ব্যবধান কমিয়ে ম্যাচে ফিরে আসার ইঙ্গিত দিয়েছিল। সেই সময় বাংলাদেশের গোলরক্ষক স্বর্ণা রাণী মন্ডল পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসায় সুযোগ পেয়ে যান লাওস ফরোয়ার্ড। কিন্তু ইনজুরি টাইমে আবার জ্বলে ওঠেন সাগরিকা। প্রতিপক্ষের বক্সে ঠান্ডা মাথায় ফিনিশিং করে নিজের দ্বিতীয় গোলের সঙ্গে সঙ্গে নিশ্চিত করেন বাংলাদেশের জয়। সাম্প্রতিক সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে চার গোল করে ফাইনালের নায়িকা হয়েছিলেন সাগরিকা। এবার সেই পারফরম্যান্স তিনি নিয়ে এসেছেন
এশিয়ার মঞ্চেও। এটাই প্রমাণ করে, সাগরিকার গোলের ক্ষুধা শুধু দক্ষিণ এশিয়ায় সীমাবদ্ধ নয়। এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ বাছাইয়ে বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে শক্তিশালী দক্ষিণ কোরিয়া এবং তুলনামূলকভাবে দুর্বল তিমুর-লেস্তে। কোরিয়া যেখানে গ্রুপ ফেভারিট, সেখানে বাংলাদেশের মূল লক্ষ্য গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে অন্যান্য আট গ্রুপের মধ্যে সেরা তিন রানার্সআপের একজন হিসেবে চূড়ান্ত পর্ব নিশ্চিত করা। এই সমীকরণে স্বাগতিক লাওসের বিপক্ষে জয় ছিল অতি গুরুত্বপূর্ণ। এবং বাংলাদেশ তার কাজটা করেছে আত্মবিশ্বাস ও দাপটের সঙ্গে। সাগরিকা-মুনকিদের এই জয় শুধু তিন পয়েন্ট নয়, ভবিষ্যতের লড়াইয়ে বড় অনুপ্রেরণাও হয়ে থাকবে।