
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চাঁদাবাজির অভিযোগে দুই বিএনপি নেতার ৩০ দিনের সাজা

সদরঘাটে লঞ্চকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জবি শিক্ষার্থীসহ আহত ৯, লঞ্চ চলাচলে বিঘ্ন

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জ অংশে ৪ কিলোমিটার যানজট

শাহজালালে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া গেল সোয়া ৮ কেজি স্বর্ণ

চট্টগ্রামে ভেঙে দুই ভাগ হয়ে গেল সেতু

সাতসকালে সড়কে ঝরল ৩ প্রাণ

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলায় ৭ আসামির দুই দিনের রিমান্ড

গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৭ আসামিকে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। শনিবার বিকেলে আদালতে হাজির করা হলে এই আদেশ দেন।
গাজীপুরে অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলমগীর আল মামুনের আদালতে তাদের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। আদালত শুনানি শেষে প্রত্যেকের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন এবং পুলিশি হেফাজতে নিতে নির্দেশ দেন।
এরআগে শনিবার দুপুরে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিং করেন। সেখানে গ্রেফতারকৃত আসামিদের পরিচয় ও হত্যাকাণ্ডের রহস্য ব্যাখা করেন পুলিশ কমিশনার।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, জামালপুরের মেলান্দ থানার মাহমুদপুর এলাকার মোবারকের ছেলে মিজান ওরফে কেটু মিজান(৩৫) তার স্ত্রী গোলাপী(২৫), পাবনার ফরিদপুর উপজেলার সোনাহারা গ্রামের নূর মোহাম্মদের
ছেলে মো. স্বাধীন (২৮), খুলনার সোনাডাঙ্গা উপজেলার ময়লাপোত হানিফের ছেলে আল আমিন (২১), কুমিল্লার হোমনা থানার আন্তপুর গ্রামের হানিফ ভূঁইয়ার ছেলে শাহজালাল (৩২), পাবনার চাটমহর থানার পাচবাড়ীয়া গ্রামের কিয়ামুদ্দিনের ছেলে মো. ফয়সাল হাসান (২৩) ও শেরপুরের নকলা থানার চিতলিয়া গ্রামের আব্দিস সালামের ছেলে সুমন (২৬)। কমিশনার বলেন, বাদশা নামে এক ব্যক্তি ব্যাংক হতে ২৫ হাজার টাকা তুলে ফিরছিলেন। এসময় আসামী গোলাপী তাকে হানিট্রাপে ফেলার চেষ্টা করে। এটি যখন বাদশা বুঝতে পারে তখন তার থেকে ছুটতে চায় এবং কিল-ঘুষি মারে। এসময় আগে থেকে ওৎপেতে থাকা অন্য আসামিরা এসে বাদশাকে কোপানো শুরু করে। এসময় বাদশা প্রাণ বাজাতে দৌড়াতে থাকে। এটি সাংবাদিক তার
পেশাগত কারণেই ভিডিও করে। আসামিরা সাংবাদিক তুহিনকে ভিডিও ডিলিট করতে বলে কিন্তু তিনি রাজি হয়নি। একপর্যায়ে ওই আসামিরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়। সিসিটিভি ফুটেজে আমরা ৮ জনকে চিহ্নিত করেছি এরমধ্যে ৭ জনকে গ্রেফতার করেছি। বাকি একজন রয়েছে তাকেও দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার করতে পারবো। তিনি আরও বলেন, গাজীপুরে ৫ আগস্টের পর অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। কর্মসংস্থান বন্ধ হয়ে গেলে ক্রাইম বেড়ে যায়। এটা জননিরাপত্তার জন্য হুমকি। এছাড়াও আগের রেজিম এই জেলায় শক্তিশালী। সেই দলটি গাজীপুরকে অস্থিতিশীল করছে। সেটিও নজরদারি করা হচ্ছে। এই নজরদারি করতে গিয়ে অন্যান্য অপরাধে মনোযোগ নষ্ট করছে। তবে মানুষের স্বস্তি ফেরাতে কাজ করছে জিএমপি। প্রসঙ্গত, গাজীপুর
মহানগরীর ব্যস্ততম চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় বৃহস্পতিবার রাতে প্রকাশ্যে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। নিহত সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন (৩৮) দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার গাজীপুরের স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন। তিনি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার ভাটিপাড়া গ্রামের হাসান জামালের ছেলে। তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।
ছেলে মো. স্বাধীন (২৮), খুলনার সোনাডাঙ্গা উপজেলার ময়লাপোত হানিফের ছেলে আল আমিন (২১), কুমিল্লার হোমনা থানার আন্তপুর গ্রামের হানিফ ভূঁইয়ার ছেলে শাহজালাল (৩২), পাবনার চাটমহর থানার পাচবাড়ীয়া গ্রামের কিয়ামুদ্দিনের ছেলে মো. ফয়সাল হাসান (২৩) ও শেরপুরের নকলা থানার চিতলিয়া গ্রামের আব্দিস সালামের ছেলে সুমন (২৬)। কমিশনার বলেন, বাদশা নামে এক ব্যক্তি ব্যাংক হতে ২৫ হাজার টাকা তুলে ফিরছিলেন। এসময় আসামী গোলাপী তাকে হানিট্রাপে ফেলার চেষ্টা করে। এটি যখন বাদশা বুঝতে পারে তখন তার থেকে ছুটতে চায় এবং কিল-ঘুষি মারে। এসময় আগে থেকে ওৎপেতে থাকা অন্য আসামিরা এসে বাদশাকে কোপানো শুরু করে। এসময় বাদশা প্রাণ বাজাতে দৌড়াতে থাকে। এটি সাংবাদিক তার
পেশাগত কারণেই ভিডিও করে। আসামিরা সাংবাদিক তুহিনকে ভিডিও ডিলিট করতে বলে কিন্তু তিনি রাজি হয়নি। একপর্যায়ে ওই আসামিরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়। সিসিটিভি ফুটেজে আমরা ৮ জনকে চিহ্নিত করেছি এরমধ্যে ৭ জনকে গ্রেফতার করেছি। বাকি একজন রয়েছে তাকেও দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার করতে পারবো। তিনি আরও বলেন, গাজীপুরে ৫ আগস্টের পর অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। কর্মসংস্থান বন্ধ হয়ে গেলে ক্রাইম বেড়ে যায়। এটা জননিরাপত্তার জন্য হুমকি। এছাড়াও আগের রেজিম এই জেলায় শক্তিশালী। সেই দলটি গাজীপুরকে অস্থিতিশীল করছে। সেটিও নজরদারি করা হচ্ছে। এই নজরদারি করতে গিয়ে অন্যান্য অপরাধে মনোযোগ নষ্ট করছে। তবে মানুষের স্বস্তি ফেরাতে কাজ করছে জিএমপি। প্রসঙ্গত, গাজীপুর
মহানগরীর ব্যস্ততম চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় বৃহস্পতিবার রাতে প্রকাশ্যে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। নিহত সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন (৩৮) দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার গাজীপুরের স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন। তিনি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার ভাটিপাড়া গ্রামের হাসান জামালের ছেলে। তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।