লিভ টুগেদার, স্বাগতার স্বীকৃতি ও আমাদের সমাজ – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪
     ১০:৪৯ অপরাহ্ণ

লিভ টুগেদার, স্বাগতার স্বীকৃতি ও আমাদের সমাজ

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ | ১০:৪৯ 12 ভিউ
ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও সংগীতশিল্পী জিনাত সানু স্বাগতা বন্ধু হাসান আজাদের এক বছর লিভ টুগেদার করেছেন। দু’জনের বাবা-মায়ের পক্ষ থেকে কোনো সমস্যা ছিল না। এমনকি আমার ভাই-বোনও বলেছে, একসঙ্গে থেকে দেখো, সারাজীবন থাকতে পারবে নাকি। তারপর সিদ্ধান্ত নিও। স্বাগতা বলেছেন, ‘সমাজও আমাদের বিষয়টা মেনে নিয়েছে। বিষয়টা স্বাভাবিক হয়ে গেছে। সমাজও পরিবর্তন হচ্ছে। ডিভোর্স নরমালাইজ হচ্ছে, লিভ টুগেদারও নরমালাইজ হবে। স্বাগতার এই স্বীকৃতি চরম আপত্তিকর! লিভ টুগেদার ভয়ঙ্কর ক্রাইম, সামাজিক বিকৃতি, ভয়াবহ ব্যাধি। শহরে সমাজে যা হু হু করে বাড়ছে এবং বিপর্যয় নেমে আসছে। পবিত্র সমাজব্যবস্থা ধ্বংস হচ্ছে। বংশধারার স্বচ্ছতা ও পবিত্রতা বিঘ্নিত হচ্ছে। এতে বিকৃত দুজন নারী পুরুষ শুধু নয়

দুটি পরিবার খুন হচ্ছে। সামাজিক মূল্যবোধ খুন হচ্ছে। সমাজকেই নিঃশব্দে বিকৃতির অতলে টেনে নিচ্ছে।এটি সমাজের নৈতিকতাকে আচ্ছন্ন করছে,অশ্লীল আচরণকে প্রচার করছে ও যৌন অপরাধের জন্ম দিচ্ছে। সামাজিক এই অপরাধটি বাড়াচ্ছে যৌন অপরাধ। লিভ টুগেদার মানে বিয়ে বা সামাজিকভাবে স্বীকৃত সম্পর্কের বাইরে গিয়ে প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে-মেয়ের একত্রে বসবাস। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের দায়িত্ব নেয়া এড়াতেই পশ্চিমা সমাজে এর উৎপত্তি। যদিও বিয়ের বন্ধন ছাড়া একসাথে থাকার কোনো সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও আইনি স্বীকৃতি নেই। প্রতি মুহুর্তে গুনাহে লিপ্ত রাখে লিভ টুগেদার। বর্তমানে মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত, নিম্নবিত্ত- তথা সমাজের সব স্তরেই লিভ টুগেদারের চর্চা দেখা যাচ্ছে। অনেকে সামাজিক স্বীকৃত বিবাহিত বউ থাকা অবস্থায়ও লিভ টুগেদার করছে। ঢাকায় আশঙ্কাজনকহারে লিভ টুগেদার

বাড়ছে। লিভ টুগেদার করছে বিভিন্ন পেশাজীবীরা, শিক্ষার্থীরা। শোবিজে লিভ টুগেদার সংক্রামক ব্যাধির মতো ছড়িয়ে পড়ছে। বাংলাদেশের অনেক ছেলে মেয়ে দেশের বাইরে লিভ টুগেদার করে বেড়াচ্ছেন। লিভ টুগেদারের অন্যতম কারণ জৈবিক চাহিদা মেটানো। স্বামী-স্ত্রী হিসাবে পরিচয় দিয়ে অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়ে শারীরিক চাহিদা পূরণ করছেন। বিয়ের চেয়ে লিভ টুগেদারকে বেশি পছন্দ করছেন। সুখে দুঃখে একজন আরেক জনের সঙ্গী হচ্ছেন। অথচ পরিবার গঠন করতে চান না, অন্যের দায়িত্ব নিতে চান না, ভোগ করতে চান তবে আত্মত্যাগ করতে চান না, পছন্দ না হলে কিছুই মেনে নিতে চান না। অনেকে নিজেদের ক্যারিয়ারের চিন্তায় বিয়ে করে ছেলেমেয়ের ভার নিতে চান না। টানতে চান না

সংসারের ঘানি। ফ্যামিলিকে একটা বার্ডেন মনে করেন, বিয়েকে তাদের ক্যারিয়ারের অন্তরায় মনে করে। অনেকে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাড়ি ভাড়া নিয়ে একসঙ্গে থাকেন। নিজের একাকিত্ব কাটান। অনেকে বিয়ের প্রতি প্রচণ্ড রকম অনাগ্রহ থেকেও লিভ টুগেদার করেন। তবে লিভ টুগেদারে সমাজে এক ধরনের ক্রাইম তৈরি হয়, কোন কারণে বনিবনা না হলে খুন হয়ে যাচ্ছে মেয়ে বা ছেলেটি। বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী কোনো নারী-পুরুষ যদি একসঙ্গে বসবাস করতে যায়, তাহলে তাকে ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী বিবাহিত হতে হয়। মুসলিম আইন অনুযায়ী তাকে রেজিস্ট্রেশনও করতে হয়। ধর্মীয় বিধান মেনে সাক্ষীর উপস্থিতিতে বিয়ে করলেও গ্রহণ করা হয়। বিবাহিত ব্যক্তি যদি কোনো বিবাহিত বা অবিবাহিত ব্যক্তির সঙ্গে লিভ টুগেদার

করে, আইনে সেটারও নানা শাস্তির বিধান রয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের আইনে লিভ টুগেদার বৈধ নয় বরং অপরাধ। লিভটুগেদার ইসলামের দৃষ্টিতে এতটা মন্দ যে, যদি একজন নারী ও একজন পুরুষ এ নিয়্যতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়, কয়েক বছর পর প্রয়োজন শেষ হয়ে গেলে আমরা পরস্পরে আলাদা হয়ে যাবো, তাহলে এ বিবাহটিও বৈধ হবে না। তাই এই গুনাহ করা থেকে মুক্ত থাকতে হবে, মনকে পবিত্র করতে হবে এবং লজ্জাস্থানের হেফাজত করতে হবে। বিয়েবহির্ভূত যৌন সম্পর্ককে ইসলামী পরিভাষায় ‘জিনা’ (ব্যভিচার) বলা হয়, যা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম। কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না। নিশ্চয়ই তা অশ্লীল কাজ ও মন্দ পথ। ’ (সুরা ইসরা/বনি ইসরাঈল,

আয়াত : ৩২) যিনার নিষেধাজ্ঞার এই বিধান মানুষের স্বাধীনতাকে রক্ষা করে। ডিভোর্সি, অবিবাহিত নারী ও সন্তান পালনের অনুপযুক্ত নারী-পুরুষের সন্তানের সংখ্যা সীমিত রাখে। এতে করে শিশুর ও সমাজের স্বার্থ সুরক্ষিত হয়। ব্যভিচার এতটাই অশ্লীল কাজ যে ব্যভিচারকারীও ব্যভিচার করা নিজের মায়ের জন্য পছন্দ করে না, নিজের মেয়ের জন্যও পছন্দ করে না, নিজের বোনের জন্যও পছন্দ করে না, নিজের ফুফুর জন্যও পছন্দ করে না, নিজের খালার জন্যও পছন্দ করে না। কোনো ধরনের শারীরিক সম্পর্কে না জড়িয়ে একসঙ্গে থাকলেও তা ব্যভিচারের পর্যায়ে পড়বে বা গুনাহ হবে। কারণ অন্তত তারা একসঙ্গে থাকার দরুন, দেখা হবে, কথা হবে, আড্ডা হবে, গান হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.)

বলেছেন, দুই চোখের ব্যভিচার হলো (বেগানা নারীকে) দেখা, জিহ্বার ব্যভিচার হলো (তার সঙ্গে) আবেগ উদ্দীপ্ত কথা বলা (যৌন উদ্দীপ্ত কথা বলা), কানের জিনা যৌন উদ্দীপ্ত কথা শোনা, হাতের জিনা (বেগানা নারীকে খারাপ উদ্দেশ্যে) স্পর্শ করা আর পায়ের জিনা ব্যভিচারের উদ্দেশে অগ্রসর হওয়া এবং মনের জিনা হলো চাওয়া ও প্রত্যাশা করা। লিভটুগেদারের পরিণতি হয় ভয়াবহ। লিভ টুগেদার করার পর অনেকে বিয়ে করেন, কারো কারো সম্পর্ক ভেঙ্গেও যায়। অনেক সময় বিয়ের আশ্বাস দিয়ে একত্রে বসবাস করার পর বিয়ে করতে রাজি হন না। সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হলে অনেক সময় ধর্ষণের অভিযোগ করেন। অনেকে সম্পর্ক শেষ হয়ে গেলে আবার নতুন কারও সঙ্গে সম্পর্কও করেন। স্ত্রী হিসেবে স্বীকৃতি না পাওয়ায় অনেকে আত্মহত্যা করেন। মেয়ে বিয়ের জন্য চাপ দিলেই এড়িয়ে চলতে শুরু করে ছেলে। মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে পড়লে নিজের অপরাধকে গোপন করতে তাঁকে খুন করে পালিয়ে যান ছেলে। অনেক লিভ টুগেদারের ঘটনা বা সম্পর্কই প্রকাশ্যে আসে যখন এর দ্বারা সমাজে কোনো অপরাধ সংগঠিত হয়। অনেক ভ্রুণ হত্যা হয়, অনেক জারজ সন্তানের জন্ম হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক না থাকার পরেও একত্রে গোপনে বসবাসের কারণে অনেকে অপরাধবোধেও ভোগেন, অপরাধবোধ কাজ করায় হীনমন্যতায় ভোগেন। অনেকে সমাজচ্যুত হন। জানাজানি হলে সামাজিকভাবে সম্মান- মর্যাদা শেষ হয়ে যায়। অনেকে পারিবারিক স্বীকৃতি না পাওয়ায় পরিবারের সাথে দূরন্ত তৈরি হয়, নানা দীর্ঘস্থায়ী অশান্তি তৈরি হয়। লিভ টুগেদার পারিবারিক বন্ধন নষ্ট করে৷ সামাজিকভাবে মেয়েদের বেশি নিন্দা সহ্য করতে হয়। নারীটিকেই বেশি দায়ী বলে মনে করা হয়। ছেলেরা কোনো দায় নিতে চায় না। সন্তানের মা মেয়েরাই হয়। ভ্রুণ হত্যার মতো অপরাধের সম্পূর্ণ দায়ও তাকে নিতে হয়। ফলে নারীটি অপরাধবোধে ভোগে বেশি। লিভ টুগেদারে থাকা নারী-পুরুষের সম্পর্ক বিবাহের চেয়ে কম টিকে। যারা বিবাহের পূর্বে লিভ টুগেদার করে তারা নিজেদের বিয়ে নিয়ে কম সন্তুষ্ট থাকে, ফলে ডিভোর্সের সম্ভাবনা বাডে। বাগদানের আগে যারা স্বামীর সাথে লিভ টুগেদার শুরু করে তাদের ডিভোর্সের হার ৪০% বেশি। লিভ টুগেদারের ফলে জন্ম নেয়া বাচ্চাদের ৬৫% তাদের বয়স ১২ হওয়ার আগেই পিতা-মাতার ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়; বিবাহিতদের ক্ষেত্রে এই হার ২৪%। লিভ টুগেদারে থাকা পুরুষ তার নারী সঙ্গীর তুলনায় সম্পর্কের প্রতি কম প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকে। লিভ টুগেদারকে নারীরা বিবাহের দিকে এক ধাপ এগিয়ে যাওয়া হিসেবে দেখলেও, পুরুষরা টেস্ট ড্রাইভ বা মেয়েটাকে একটু চেখে দেখার জন্য লিভ টুগেদার করে। বিবাহের সাথে তুলনা করলে, লিভ টুগেদারে অঙ্গীকার, স্থিতি, যৌননিষ্ঠা যেমন কম; তেমনি প্রেমসঙ্গি ও তাদের সন্তানদের নিরাপত্তাও কম। লিভটুগেদারের শেষ পরিণাম ভালো হয় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে এই ‘লিভ টুগেদার’ এর শেষ পরিনতি হয় বিচ্ছেদ। ফেসবুকে যে মানুষটাকে নিয়ে ‘ইন এ রিলেশনশিপ’ স্ট্যাটাস চেঞ্জ হয়েছিলো এক সময় সেই মানুষটার শেষ পর্যন্ত স্থান হয় ব্লক লিস্টে। প্রেমিক প্রেমিকাকে ব্লাকমেইলের ভয় দেখিয়ে লিভটুগেদারে বাধ্যও করে। ছবি তুলে নিয়ে ভালোবাসার ফাঁদ ফেলে। অন্যদিকে কোনো কারনে যদি প্রেমিকা অভিযোগ করে ছেলেটি রাতের পর রাত মেয়েটিকে ধর্ষন করেছে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তবে ছেলেটির জীবন শেষ। এসব ক্ষেত্রে মেয়েটি ইচ্ছে করলে একবার যদি ধর্ষনের মামলা দিয়ে দেয় তবে ছেলেটির ঘর হবে জেলে। যারা লিভ টুগেদার করেন তাদের মধ্যে সব সময় ধরা পড়ার একটা ভয় কাজ করে, ফলে আতংকে থাকেন। বাড়ির মালিক থেকে শুরু করে পাড়া প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন এমনকি থানা পুলিশের ভয় কাজ করে। লিভ টুগেদার করলে পুলিশের কাছে মেয়েটি চিহ্নিত হয় পতিতা হিসেবে, আর পুরুষ হয় পতিতার দালাল। একবার যে চরিত্রহীন বারবার আজন্ম সে চরিত্রহীন। লিভটুগেদারে জারজ সন্তান বাড়ে। ২০০৭ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৪০% নবজাতক হলো জারজ সন্তান। ইউরোস্ট্যাট এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী ইউরোপিয় ইউনিয়নে ২০১৬ সালে জন্মানো বাচ্চাদের প্রায় ৪০%জারজ বাচ্চা! ফ্রান্সে প্রতি ১০ জনে ৬ জনই জারজ বাচ্চা! বিয়ের আগেই যৌনকর্মে লিপ্তদের ছেলে-মেয়েদের ডিপ্রেশন ও আত্মহত্যার প্রবণতা প্রায় ৩ গুণ বেশি। কারণ ভঙ্গুর পরিবারগুলোতে বাচ্চারা যথাযথ যত্ন পায় না, পড়াশোনার সুযোগ কম পায়; এরা কগনিটিভ টেস্টে কম নাম্বার পায়। পাশাপাশি এদের আচরণও মারমুখী হওয়ার আশংকা বেড়ে যায়। এদের একটা বড় অংশ নানা রকম অপরাধ ও নেশায় জড়িয়ে পড়ে। ফলে পুরো সমাজের ওপর এর খারাপ প্রভাব পড়ে। ফলে কেউ যদি নিজের নিরাপত্তা ও সামাজিক মর্যাদার দিকে তাকায় তাহলে এসব লিভ টুগেদারের দিকে না গিয়ে বিয়ে করাই ভালো মনে করবে। লিভ টুগেদার করতে গিয়ে বিপদ ডেকে আনার কোনো মানে হয় না। অনেকে বলে লিভ টুগেদার করা ছাড়া বিয়ে করলে ডিভোর্সের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাহলে প্রশ্ন ওঠে এত জানা এবং চেনার পরও ইউরোপ-অ্যামিরিকায় ডিভোর্সের হার এত বেশি কেন? অন্যদিকে একজন আরেকজনকে প্রায় না জেনে বিয়ে করেও কেন প্রাচ্যের বিয়েগুলো টিকে থাকছে বছরের পর বছর এবং এর অধিকাংশই সুখী? সুখী হবার জন্য কোনো নারী পুরুষকে বহুজনের সাথে কাটাতে হয় না। এটা চারিত্রিক দুর্বলতা, সুখী হবার অধিকারের নামে নষ্টমনের ইচ্ছে পূরণ। তবু বহুজনে বহুগামিতার বিকৃতিই দেখায়। সমাজ ব্যবস্থাকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যায়। দেশের প্রচলিত সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ, আইন-কানুন, বিধিবিধান কোনো কিছুই একে সমর্থন করে না। একযুগ আগেও গার্লফ্রেন্ড, বয়ফ্রেন্ড, ব্রেকআপ শব্দগুলো বাঙালি সমাজে ছিল না, কিন্তু আজকালকার নগর জীবনের বাস্তবতায় এ যেন ব্যাধি রূপেই আবির্ভূত হয়েছে। লিভ টুগেদার নয়, বিয়ে করুন, বিয়েকে সহজ করুন এবং বাচ্চা নিন৷ সমাজে এ বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলুন এবং সামর্থ্য অনুযায়ী এই অপরাধের বিরুদ্ধে অবস্থান নিন।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
তুরস্কে ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে সমাবেশে হাজারো মানুষের ঢল চালের বাজার অস্থির, নাগালের বাইরে মাছ-মাংসের দাম বিয়ে না করেই একসঙ্গে বসবাস , বিপাকে অভিনেত্রী স্বাগতা সাকিব বাদে বিপিএল কি লবণ ছাড়া তরকারি? পুলিশের মধ্যে ডিবির হারুনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা সবচেয়ে বেশি অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র বাণিজ্যের অভিযোগ দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রানপাহাড়ে চাপা পড়ল রাজশাহী, চিটাগংয়ের রেকর্ডগড়া জয় ‘স্কুইড গেম টু’-এ তোলপাড় সারাবিশ্ব, আসছে সিক্যুয়েল কমেনি চালের দাম সেদিন সেনাকুঞ্জে হাসিনাকে জুতা ছুড়ে মারেন সেনা অফিসাররা মাত্র ৩ ঘণ্টায় যেভাবে ইরানের গোপন অস্ত্র কারখানা ধ্বংস করল ইসরাইল ভয়ঙ্কর বন্দি নির্যাতনের কেন্দ্র এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতার করতে পুলিশের চেষ্টা কুরআনের বর্ণনায় ব্যভিচারের শাস্তি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমালেন আরচার দিয়া-রোমানও! ‘৭ বিয়ে’ নিয়ে মুখ খুললেন সোহেল তাজ বিপিএলের জন্য বিগ ব্যাশকে না বলা রিশাদকে বসিয়ে রাখছে বরিশাল ‘কোল্ড ডে কন্ডিশন’, উত্তরে বৃষ্টির আভাস যে জেলায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা গত ২৪ ঘণ্টায় ৭১ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল