ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মেসির কাছে ক্ষমা চাইলেন মমতা
বাংলাদেশি নাবিকসহ তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ইরান
ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ বললেও থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সংঘাত চলছে
যুক্তরাজ্যে জাদুঘর থেকে ৬০০-র বেশি নিদর্শন চুরি
ভারতসহ এশীয় দেশগুলোর ওপর ৫০% শুল্ক আরোপ করল মেক্সিকো
নিউ ইয়র্কে উৎসবের ঝলমল প্রস্তুতি, রকেফেলারে ক্রিসমাস ট্রি
স্থায়ী বসবাসের সুযোগ দিতে গোল্ড কার্ড ভিসা বিক্রি শুরুর ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাজ্যে নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতসহ ৯০ লাখ মানুষ
যুক্তরাজ্যে নাগরিকত্ব বাতিলের সরকারের ‘চরম ও গোপন’ ক্ষমতার কারণে বাংলাদেশি, পাকিস্তানি, ভারতীয়সহ দক্ষিণ এশীয় ও মুসলিম বংশোদ্ভূত লাখো মানুষ গুরুতর ঝুঁকিতে পড়তে পারেন—এমন সতর্কতা দিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো।
রানিমিড ট্রাস্ট ও রিপ্রিভের এক যৌথ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আইনি ক্ষমতায় প্রায় ৯০ লাখ মানুষ, অর্থাৎ যুক্তরাজ্যের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৩ শতাংশ নাগরিকত্ব হারাতে পারেন। বিশেষ করে যাদের দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার সঙ্গে পারিবারিক বা বংশগত সম্পর্ক রয়েছে, তারা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমান আইনে সরকার মনে করলে কোনো ব্রিটিশ নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল করতে পারে—যদি তাকে অন্য কোনো দেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার যোগ্য মনে করা হয়। এমনকি তিনি সেই দেশে
কখনো বসবাস না করলেও এই সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব। অধিকারকর্মীদের মতে, এই ব্যবস্থা মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য পদ্ধতিগত হুমকিতে পরিণত হয়েছে এবং এতে নাগরিকত্বের ক্ষেত্রে এক ধরনের বর্ণভিত্তিক বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। রিপ্রিভের কর্মকর্তা মায়া ফোয়া বলেন, ভবিষ্যতে কর্তৃত্ববাদী সরকার এলে এই ক্ষমতার অপব্যবহারের আশঙ্কা আরও বাড়বে। রানিমিড ট্রাস্টের পরিচালক শাবনা বেগম বলেন, নাগরিকত্ব কোনো সুযোগ নয়, এটি একটি মৌলিক অধিকার। কিন্তু একের পর এক সরকার দ্বিস্তরের নীতি চালু করে বিপজ্জনক নজির তৈরি করছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, অশ্বেতাঙ্গ জনগোষ্ঠীর পাঁচজনের মধ্যে তিনজন নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে, যেখানে শ্বেতাঙ্গদের ক্ষেত্রে এই হার অনেক কম। সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা গোষ্ঠীর মধ্যে রয়েছেন ভারতীয়, পাকিস্তানি ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকরা। তথ্যসূত্র :
মিডল ইস্ট আই
কখনো বসবাস না করলেও এই সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব। অধিকারকর্মীদের মতে, এই ব্যবস্থা মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য পদ্ধতিগত হুমকিতে পরিণত হয়েছে এবং এতে নাগরিকত্বের ক্ষেত্রে এক ধরনের বর্ণভিত্তিক বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। রিপ্রিভের কর্মকর্তা মায়া ফোয়া বলেন, ভবিষ্যতে কর্তৃত্ববাদী সরকার এলে এই ক্ষমতার অপব্যবহারের আশঙ্কা আরও বাড়বে। রানিমিড ট্রাস্টের পরিচালক শাবনা বেগম বলেন, নাগরিকত্ব কোনো সুযোগ নয়, এটি একটি মৌলিক অধিকার। কিন্তু একের পর এক সরকার দ্বিস্তরের নীতি চালু করে বিপজ্জনক নজির তৈরি করছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, অশ্বেতাঙ্গ জনগোষ্ঠীর পাঁচজনের মধ্যে তিনজন নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে, যেখানে শ্বেতাঙ্গদের ক্ষেত্রে এই হার অনেক কম। সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা গোষ্ঠীর মধ্যে রয়েছেন ভারতীয়, পাকিস্তানি ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকরা। তথ্যসূত্র :
মিডল ইস্ট আই



