ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘এটা লজ্জাজনক, আমরা গোছানো বিপিএল আয়োজনে ব্যর্থ’
৮ ম্যাচে ১ জয়, ব্যর্থতার দায় বিদেশিদের ঘাড়ে চাপালেন সুজন
বার্সেলোনা ছাড়ার গল্প বললেন নেইমার
আর্থিক সমস্যা মিটতেই জ্বলে উঠল রাজশাহী
‘বেশি লাগতে যায়ো না’- তামিমের আচরণ নিয়ে যা বললেন সাব্বির
এবার বেতন না পাওয়ায় অনুশীলন বয়কট ঐতিহ্যবাহী ফুটবল ক্লাবের
জয় উদযাপন শেষে খালেদ শুনলেন মা নেই
মাহমুদউল্লাহর মতো নিজেকে প্রমাণ করে ফিরতে চান জিমি
জাতীয় হকি দলের খেলোয়াড়দের কুপার টেস্ট ২০ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু ফেডারেশন ডাকেনি রাসেল মাহমুদ জিমিকে। তার বয়স বেশি, এই অজুহাতে। খেলার মাঠে বয়সই কি সব, পারফরম্যান্স কিছু নয়? এ নিয়ে কথা বলেছেন রাসেল মাহমুদ।
প্রশ্ন : ৩২-৩৩ বছরের বেশি বয়সি খেলোয়াড় না নেওয়ার কথা বলেছেন হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক। বিষয়টি আপনি কীভাবে দেখছেন?
রাসেল মাহমুদ : বয়স নয়, পারফরম্যান্সের দিকে তাকানো উচিত। একজন খেলোয়াড় যদি মাঠে তার শতভাগ দিয়ে সন্তুষ্ট করতে পারে, তাহলে তাকে বাদ দেওয়ার কোনো কারণ দেখি না।
প্রশ্ন : নতুন ঘোষণায় আপনিও বাদ পড়ছেন। জানেন কি?
রাসেল : আমি জানি না।
প্রশ্ন : কেন, ২০ ফেব্রুয়ারি কুপার টেস্ট। আপনি চিঠি পাননি?
রাসেল : না,
পাইনি। প্রশ্ন : তাহলে তো বোঝাই যায়, আপনি বাদ পড়ছেন? রাসেল : যদি তাই হয়, তাহলে আমি হতাশ। কারণ আমার পারফরম্যান্স এখনো পড়তির দিকে নয়। সমানভাবে খেলে যাচ্ছি আমি। তাহলে কেন বয়সটাকে বড় করে দেখা হবে। জাতীয় দল তো আর বয়সভিত্তিক খেলা নয়। প্রশ্ন : জাতীয় দলে আপনি এখনো অপরিহার্য। তাহলে কি বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আপনার খেলা দেখেননি? রাসেল : আমি বলতে পারব না। হকিপ্রেমীরা জানেন আমি অপরিহার্য, সেটাই অনেক বড় পাওয়া আমার জন্য। প্রশ্ন : তাহলে বয়সটাই ফেডারেশনের কাছে বড়? রাসেল : খেলার মাঠে পারফরম্যান্সই আসল, বয়স নয়। তার প্রমাণ মাহমুদুল্লাহ ৩৮ বছর বয়সেও দুর্দান্ত খেলছেন। মাশরাফি খেলেছেন। তামিম ইকবালও খেলছেন। বিদেশেও এমন অনেক নজির
রয়েছে। তাহলে আমি নই কেন? আমি পারফর্ম করব, কীভাবে করব, তা মাঠে প্রমাণ হবে। প্রশ্ন : আপনার দোষ কোথায়? রাসেল : আমার দোষ, কেন ভালো খেললাম। আমার দোষ, আমি হকি পরিবারের ছেলে। আমার দোষ, আমার বাবা আবদুর রাজ্জাক সোনা মিয়া একজন হকি লিজেন্ড। আমি কেন এতদিন খেলি, এটাই অনেকের জন্য সমস্যা। প্রশ্ন : কাদের সমস্যা? রাসেল : জানি না। কিছুদিন আগে দেখলাম রোমান সানা ও দিয়া সিদ্দিকীর সঙ্গে এমন হয়েছে। আগে হয়েছে মাহমুদুল্লাহর সঙ্গে। প্রশ্ন : এখন কী করবেন? রাসেল : আশা করি, আবার ফিরব। পারফরম্যান্স না থাকলে তো আর ২২ বছর খেলতে পারতাম না। তখন হয়তো অনেকে বলেছে, বাবার জন্য সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু নিজের যোগ্যতায়
প্রমাণ করেছি নিজেকে। আমি যদি কারও অনুরোধে খেলতাম, তাহলে এতদিনে বাদ পড়তাম নিশ্চয়ই। আমি জাতীয় দলে ভাইটাল প্লে রোল করি। তাই আমার ক্যারিয়ার শেষ মনে করছি না। যদি খেলতে পারি, তাহলে আবার ফিরব।
পাইনি। প্রশ্ন : তাহলে তো বোঝাই যায়, আপনি বাদ পড়ছেন? রাসেল : যদি তাই হয়, তাহলে আমি হতাশ। কারণ আমার পারফরম্যান্স এখনো পড়তির দিকে নয়। সমানভাবে খেলে যাচ্ছি আমি। তাহলে কেন বয়সটাকে বড় করে দেখা হবে। জাতীয় দল তো আর বয়সভিত্তিক খেলা নয়। প্রশ্ন : জাতীয় দলে আপনি এখনো অপরিহার্য। তাহলে কি বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আপনার খেলা দেখেননি? রাসেল : আমি বলতে পারব না। হকিপ্রেমীরা জানেন আমি অপরিহার্য, সেটাই অনেক বড় পাওয়া আমার জন্য। প্রশ্ন : তাহলে বয়সটাই ফেডারেশনের কাছে বড়? রাসেল : খেলার মাঠে পারফরম্যান্সই আসল, বয়স নয়। তার প্রমাণ মাহমুদুল্লাহ ৩৮ বছর বয়সেও দুর্দান্ত খেলছেন। মাশরাফি খেলেছেন। তামিম ইকবালও খেলছেন। বিদেশেও এমন অনেক নজির
রয়েছে। তাহলে আমি নই কেন? আমি পারফর্ম করব, কীভাবে করব, তা মাঠে প্রমাণ হবে। প্রশ্ন : আপনার দোষ কোথায়? রাসেল : আমার দোষ, কেন ভালো খেললাম। আমার দোষ, আমি হকি পরিবারের ছেলে। আমার দোষ, আমার বাবা আবদুর রাজ্জাক সোনা মিয়া একজন হকি লিজেন্ড। আমি কেন এতদিন খেলি, এটাই অনেকের জন্য সমস্যা। প্রশ্ন : কাদের সমস্যা? রাসেল : জানি না। কিছুদিন আগে দেখলাম রোমান সানা ও দিয়া সিদ্দিকীর সঙ্গে এমন হয়েছে। আগে হয়েছে মাহমুদুল্লাহর সঙ্গে। প্রশ্ন : এখন কী করবেন? রাসেল : আশা করি, আবার ফিরব। পারফরম্যান্স না থাকলে তো আর ২২ বছর খেলতে পারতাম না। তখন হয়তো অনেকে বলেছে, বাবার জন্য সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু নিজের যোগ্যতায়
প্রমাণ করেছি নিজেকে। আমি যদি কারও অনুরোধে খেলতাম, তাহলে এতদিনে বাদ পড়তাম নিশ্চয়ই। আমি জাতীয় দলে ভাইটাল প্লে রোল করি। তাই আমার ক্যারিয়ার শেষ মনে করছি না। যদি খেলতে পারি, তাহলে আবার ফিরব।