
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজাজুড়ে ফের ভয়াবহ হামলা ইসরাইলের, নিহত ১০০

তসলিমা নাসরিনকে কলকাতায় ফেরানোর দাবি বিজেপি এমপির

হিন্দুত্ববাদের এবারের টার্গেট সম্রাট আওরঙ্গজেবের মাজার

ফিরছেন মহাকাশে আটকে পড়া দুই নভোচারী

ইরানকে পাশ কাটিয়ে চলা কি সম্ভব?

লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ইউরোপ কি এশিয়া থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে?
মহাকাশে বসেই ভোট দিলেন নভোচারীরা

গোটা বিশ্বের চোখ এখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। কেননা, এই নির্বাচনই ঠিক করে দেবে আগামীর পৃথিবীর ভবিষ্যৎ। আর সেই নির্বাচনে ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকেননি মার্কিন নভোচারীরাও। পৃথিবী থেকে অনেকটা দূরে মহাকাশে বসেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন তারা।
এখন প্রশ্ন হলো কীভাবে মহাকাশ থেকে ভোট দিলেন এসব নভোচারীরা।
মূলত, তাদের এই ভোটের ব্যবস্থা করে থাকেন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা। এ বিষয়ে এক পডকাস্টে নাসা জানিয়েছে, নিম্ন ভূ-কক্ষপথের আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনসহ মহাকাশের যে কোনো স্থানে থাকা নভোচারীরা ভোট দিতে পারেন।
তবে এক্ষেত্রে, যদি কোনো নভোচারী ভোট দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন, তাহলে ওই নভোচারীর হয়ে যে যে স্থানে থাকেন সেখানকার নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে
নাসা। এবং ‘অনুপস্থিত ব্যালট’ সংগ্রহ করে। এরপর সেগুলো মহাকাশে পাঠানো হয়। পরের ধাপে নভোচারী ব্যালটটি পূরণ করে, এতে স্বাক্ষর করেন এবং স্ক্যান করেন। এরপর পাসওয়ার্ড দ্বারা সুরক্ষিত স্ক্যান করা ব্যালটের পিডিএফ কপিটি নাসার গ্রাউন্ড স্টাফদের কাছে পাঠান। যা পরবর্তীতে তারা ওই এলাকার ভোট কেন্দ্রে জমা দেন। এই প্রক্রিয়ায় ভোট প্রধানও করেছে নভোচারীরা। নভোচারী নিক হক তার এক্সে একটি ছবি পোস্ট করে তার ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আপনি বসে আছেন, দাঁড়িয়ে আছেন বা ভাসছেন তাতে কিছু যায় আসে না - আপনার ভোট দেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ!’
নাসা। এবং ‘অনুপস্থিত ব্যালট’ সংগ্রহ করে। এরপর সেগুলো মহাকাশে পাঠানো হয়। পরের ধাপে নভোচারী ব্যালটটি পূরণ করে, এতে স্বাক্ষর করেন এবং স্ক্যান করেন। এরপর পাসওয়ার্ড দ্বারা সুরক্ষিত স্ক্যান করা ব্যালটের পিডিএফ কপিটি নাসার গ্রাউন্ড স্টাফদের কাছে পাঠান। যা পরবর্তীতে তারা ওই এলাকার ভোট কেন্দ্রে জমা দেন। এই প্রক্রিয়ায় ভোট প্রধানও করেছে নভোচারীরা। নভোচারী নিক হক তার এক্সে একটি ছবি পোস্ট করে তার ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আপনি বসে আছেন, দাঁড়িয়ে আছেন বা ভাসছেন তাতে কিছু যায় আসে না - আপনার ভোট দেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ!’