মসজিদে বিয়ে ও ‘ফিট হাজব্যান্ড’ প্রসঙ্গে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দ্বিতীয়বার বিয়ের খবরটি প্রকাশ্যে আসতেই ভক্তদের কাছ থেকে অভিনন্দন যেমন পেয়েছেন, তেমনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনাও মোকাবিলা করতে হয়েছে অভিনেত্রী শবনম ফারিয়াকে। কিছুদিন আগে রাজধানীর মাদানি অ্যাভিনিউয়ের মসজিদ আল মুস্তাফায় নিকটাত্মীয়দের উপস্থিতিতে অভিনেত্রী বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন। বরের নাম তানজিম তৈয়ব, যিনি একটি বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা।
বিয়েটি গোপন রাখার ইচ্ছে ছিল ফারিয়ার। বিবাহোত্তর সংবর্ধনার দিনই আনুষ্ঠানিকভাবে সবাইকে জানাবেন, এমন পরিকল্পনাও করেছিলেন। তবে মসজিদ থেকেই সংবাদটি গণমাধ্যমে ফাঁস হয়ে যায়। বিয়ের ছবি ছড়িয়ে পড়তেই নেটিজেনদের একাংশ তাঁর মসজিদে বিয়ে করা এবং বরের বয়স নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করতে থাকে।
এতদিন এ বিষয়ে নীরব থাকলেও সম্প্রতি একটি টিভি অনুষ্ঠানে গিয়ে মুখ খুলেছেন ফারিয়া। মসজিদে বিয়ে করার
সিদ্ধান্ত কেন—এই প্রশ্নের জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘এটা আসলে আমার সিদ্ধান্ত নয়। বাংলাদেশে কোনো ছেলে বা মেয়ে যখন বিয়ে করেন, তখন কি ছেলে বা মেয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেন? আমার যেহেতু বাবা নেই, তাই জীবনের যেকোনো সিদ্ধান্ত মা ও বড় দুই বোন-বোন জামাইয়ের কাছ থেকে অনুমোদন নিয়ে আসতে হয়।’ ফারিয়া জানান, বিয়ের ছবি প্রকাশ হওয়ার পর মানুষ বিষয়টি স্বাভাবিকভাবে নেয়নি। পরে স্বামীর পরামর্শেই তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ের কথা জানান। বরের বয়স নিয়েও নানা জল্পনা চলে। অনেকেই দাবি করেন, ফারিয়ার স্বামী নাকি তাঁর চেয়ে ছোট। বিষয়টি নিয়ে অভিনেত্রী স্পষ্টই বলেন, ‘অনেকেই ভাবেন আমার স্বামী আমার চেয়ে ছোট। আসলে তা নয়, আমার হাজব্যান্ড অনেক ফিট;
সে কারণে তাকে তরুণ দেখায়। কিন্তু ওর অনেক বয়স। সেটা একদমই বোঝা যায় না। আমার থেকে বয়সে বেশ বড়।’ সমালোচনার সময়ে শ্বশুরবাড়ির কাছ থেকে ব্যাপক সমর্থন পেয়েছেন উল্লেখ করে ফারিয়া আরও বলেন, শ্বশুর-শাশুড়ি তাঁকে বলেছেন, ‘এসবে পাত্তা না দিতে, তিন-চার দিন পর এমনিতেই মানুষ ভুলে যাবে।’ ২০১৫ সালে ফেসবুকে পরিচয়ের মাধ্যমে প্রথম স্বামী হারুন অর রশীদ অপুর সঙ্গে সম্পর্কের সূত্রপাত হয় ফারিয়ার। বন্ধুত্ব থেকে প্রেম, ২০১৮ সালে আংটি বদল। এরপর ২০১৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি বিয়ের পর ২০২০ সালের ডিসেম্বরে সেই সংসারের ইতি টানেন তিনি। এরপর অপু নতুন করে বিয়ে করলেও ফারিয়া ছিলেন একা। গত ১৮ সেপ্টেম্বর পরিবারের উপস্থিতিতে দ্বিতীয়বার বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন
শবনম ফারিয়া। চলতি বছরের শেষদিকে বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করবেন বলেও জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
সিদ্ধান্ত কেন—এই প্রশ্নের জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘এটা আসলে আমার সিদ্ধান্ত নয়। বাংলাদেশে কোনো ছেলে বা মেয়ে যখন বিয়ে করেন, তখন কি ছেলে বা মেয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেন? আমার যেহেতু বাবা নেই, তাই জীবনের যেকোনো সিদ্ধান্ত মা ও বড় দুই বোন-বোন জামাইয়ের কাছ থেকে অনুমোদন নিয়ে আসতে হয়।’ ফারিয়া জানান, বিয়ের ছবি প্রকাশ হওয়ার পর মানুষ বিষয়টি স্বাভাবিকভাবে নেয়নি। পরে স্বামীর পরামর্শেই তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ের কথা জানান। বরের বয়স নিয়েও নানা জল্পনা চলে। অনেকেই দাবি করেন, ফারিয়ার স্বামী নাকি তাঁর চেয়ে ছোট। বিষয়টি নিয়ে অভিনেত্রী স্পষ্টই বলেন, ‘অনেকেই ভাবেন আমার স্বামী আমার চেয়ে ছোট। আসলে তা নয়, আমার হাজব্যান্ড অনেক ফিট;
সে কারণে তাকে তরুণ দেখায়। কিন্তু ওর অনেক বয়স। সেটা একদমই বোঝা যায় না। আমার থেকে বয়সে বেশ বড়।’ সমালোচনার সময়ে শ্বশুরবাড়ির কাছ থেকে ব্যাপক সমর্থন পেয়েছেন উল্লেখ করে ফারিয়া আরও বলেন, শ্বশুর-শাশুড়ি তাঁকে বলেছেন, ‘এসবে পাত্তা না দিতে, তিন-চার দিন পর এমনিতেই মানুষ ভুলে যাবে।’ ২০১৫ সালে ফেসবুকে পরিচয়ের মাধ্যমে প্রথম স্বামী হারুন অর রশীদ অপুর সঙ্গে সম্পর্কের সূত্রপাত হয় ফারিয়ার। বন্ধুত্ব থেকে প্রেম, ২০১৮ সালে আংটি বদল। এরপর ২০১৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি বিয়ের পর ২০২০ সালের ডিসেম্বরে সেই সংসারের ইতি টানেন তিনি। এরপর অপু নতুন করে বিয়ে করলেও ফারিয়া ছিলেন একা। গত ১৮ সেপ্টেম্বর পরিবারের উপস্থিতিতে দ্বিতীয়বার বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন
শবনম ফারিয়া। চলতি বছরের শেষদিকে বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করবেন বলেও জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।



