
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

হামাসকে অস্ত্র ছাড়তে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: গাজায় শান্তি চুক্তির প্রথম পর্যায় সফল

জাতিসংঘ: গাজা পুনর্গঠনে প্রয়োজন ৭০ বিলিয়ন ডলার

আরও চার জিম্মির মরদেহ ফেরত দিয়েছে হামাস

মাচাদো নোবেল পুরস্কার পাওয়ায় নরওয়েতে দূতাবাস বন্ধ করলো ভেনেজুয়েলা

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে ফের সংঘর্ষ, হতাহত বহু

মাদাগাস্কারের ক্ষমতা দখল করল সেনাবাহিনী

গাজায় ত্রাণবাহী ট্রাক ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল
মধ্যপ্রাচ্যে পৌঁছাল মার্কিন এফ-১৫ যুদ্ধবিমান

যুক্তরাষ্ট্রের এফ-১৫ যুদ্ধবিমান বৃহস্পতিবার মধ্যপ্রাচ্যে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে মার্কিন সামরিক বাহিনী।
যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি ইরানের প্রতি সতর্কবার্তা হিসেবে অতিরিক্ত সামরিক সরঞ্জাম পাঠানোর ঘোষণা দেওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্যে এই যুদ্ধবিমানগুলো মোতায়েন করা হলো।
এ বিষয়ে মার্কিন সামরিক বাহিনী তাদের সামাজিক মাধ্যমে জানিয়েছে, ‘আজ মার্কিন বিমান বাহিনীর এফ-১৫ই স্ট্রাইক ঈগলস যুদ্ধবিমান ইংল্যান্ডের আরএএফ লেকেনহিথ থেকে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ডের আওতাধীন (মধ্যপ্রাচ্য) এলাকায় পৌঁছেছে’।
এর আগে, গত ১ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করেছিল যে, তারা মধ্যপ্রাচ্যে বোম্বার, যুদ্ধবিমান, ট্যাঙ্কার বিমান এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পাঠাচ্ছে।
এ নিয়ে পেন্টাগনের মুখপাত্র মেজর জেনারেল প্যাট রাইডার তখন বলেছিলেন, ‘ইরান ও তার সহযোগী বা তার সমর্থিত সংগঠনগুলো যদি এই সময়ে মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকান ব্যক্তি
বা স্বার্থে আঘাত হানার চেষ্টা করে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তার জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে’। এর আগে, ইসরাইল গত ২৬ অক্টোবর ইরানের সামরিক অবকাঠামোতে আক্রমণ বিমান হামলা চালায়। যদিও তারা ইরানের গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক এবং তেল স্থাপনাগুলো এড়িয়ে যায়। তবে এই হামলার পর ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি তেহরানের পক্ষ থেকে প্রতিশোধ নেওয়ার অঙ্গীকার করেন। চলতি বছরে ইরান ইসরাইলের বিরুদ্ধে দুটি বড় আক্রমণ চালিয়েছে। প্রথমটি এপ্রিল মাসে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে হামলার পর ইসরাইলকে দায়ী করে আক্রমণ করা হয় এবং আরেকটি আক্রমণ অক্টোবর মাসে ঘটে। যা নিয়ে ইরান বলেছিল যে, মধ্যপ্রাচ্যে তাদের সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে
চালানো হয়েছে। সূত্র: এএফপি
বা স্বার্থে আঘাত হানার চেষ্টা করে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তার জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে’। এর আগে, ইসরাইল গত ২৬ অক্টোবর ইরানের সামরিক অবকাঠামোতে আক্রমণ বিমান হামলা চালায়। যদিও তারা ইরানের গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক এবং তেল স্থাপনাগুলো এড়িয়ে যায়। তবে এই হামলার পর ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি তেহরানের পক্ষ থেকে প্রতিশোধ নেওয়ার অঙ্গীকার করেন। চলতি বছরে ইরান ইসরাইলের বিরুদ্ধে দুটি বড় আক্রমণ চালিয়েছে। প্রথমটি এপ্রিল মাসে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে হামলার পর ইসরাইলকে দায়ী করে আক্রমণ করা হয় এবং আরেকটি আক্রমণ অক্টোবর মাসে ঘটে। যা নিয়ে ইরান বলেছিল যে, মধ্যপ্রাচ্যে তাদের সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে
চালানো হয়েছে। সূত্র: এএফপি