
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি শুরু হয়ে গেছে?

যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ট্রাম্প

নেতানিয়াহু সেনাদের গাজায় যুদ্ধাপরাধ করতে পাঠাচ্ছেন: ইসরাইলের সাবেক সেনাপ্রধান

ইন্দোনেশিয়ায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৩

যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ট্রাম্প

‘পরমাণু অস্ত্র নয়, শান্তিই চাই’, বিশ্বকে বার্তা পেজেশকিয়ান

যুদ্ধবিরতির পর ভারত ও পাকিস্তান যা দাবি করছে
ভূগর্ভস্থ সংরক্ষণাগারে ‘নতুন বিশেষ ক্ষেপণাস্ত্র’ তৈরির দাবি ইরানের

একটি ভূগর্ভস্থ ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগার উন্মোচন করেছে ইরান। সেখানে ‘নতুন বিশেষ ক্ষেপণাস্ত্র’ তৈরির দাবি করেছে দেশটি।
ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের (আইআরজিসি) বরাতে তাসনিম নিউজ এ খবর দিয়েছে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন আইআরআইবিতে শুক্রবার প্রচারিত ভিডিওতে দেখা যায়, আইআরজিসির কমান্ডার মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির আলী হাজিজাদেহ ওই সংরক্ষণাগার পরিদর্শন করছেন।
হাজিজাদেহ ওই স্থানটিকে ‘সুপ্ত আগ্নেয়গিরি’ বলে বর্ণনা করেছেন বলে তাসনিমের খবরে বলা হয়েছে।
ইরানের আধা-সরকারি সংবাদমাধ্যম মেহের নিউজ জানিয়েছে, গত অক্টোবর ও এপ্রিলে ইসরাইলের বিরুদ্ধে ইরান যে অভিযান চালিয়েছে, তার একাংশ পরিচালিত হয়েছে ভূগর্ভস্থ এ ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি ব্যবহার করে।
ইরানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর আবাদানে এক অনুষ্ঠানে সালামি শুক্রবার ঘোষণা করেন, আইআরজিসি অ্যারোস্পেস ফোর্স
‘নতুন বিশেষ ক্ষেপণাস্ত্র’ তৈরি করছে। তাসনিমের বরাতে সিএনএন লিখেছে, আইআরজিসির মুখপাত্র জেনারেল আলী মোহাম্মদ নাঈনি সোমবার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, চলতি মাসে নতুন মহড়া ও যুদ্ধ মহড়ার আয়োজন করবে ইরান, যার মধ্যে ‘ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন সিটি’ উন্মোচিত হবে। এর মধ্যে ভূগর্ভে সংরক্ষিত ক্ষেপণাস্ত্র এবং দক্ষিণ ইরানে জাহাজে থাকা আরেকটি স্থাপনা রয়েছে। সিএনএন লিখেছে, লেবানন, গাজা ও ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত বাহিনী ইসরাইলের আক্রমণের মুখে পড়লেও এবং ইরানের মিত্র সিরিয়ার নেতা বাশার আল আসাদ সরকারের পতন ঘটলেও ইরান এ অঞ্চলে ক্ষমতা হারায়নি, সেটাই দেখাতে চায় দেশটি।
‘নতুন বিশেষ ক্ষেপণাস্ত্র’ তৈরি করছে। তাসনিমের বরাতে সিএনএন লিখেছে, আইআরজিসির মুখপাত্র জেনারেল আলী মোহাম্মদ নাঈনি সোমবার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, চলতি মাসে নতুন মহড়া ও যুদ্ধ মহড়ার আয়োজন করবে ইরান, যার মধ্যে ‘ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন সিটি’ উন্মোচিত হবে। এর মধ্যে ভূগর্ভে সংরক্ষিত ক্ষেপণাস্ত্র এবং দক্ষিণ ইরানে জাহাজে থাকা আরেকটি স্থাপনা রয়েছে। সিএনএন লিখেছে, লেবানন, গাজা ও ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত বাহিনী ইসরাইলের আক্রমণের মুখে পড়লেও এবং ইরানের মিত্র সিরিয়ার নেতা বাশার আল আসাদ সরকারের পতন ঘটলেও ইরান এ অঞ্চলে ক্ষমতা হারায়নি, সেটাই দেখাতে চায় দেশটি।