ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
হাদির ওপর গুলি: পূর্বেই ‘সাজানো হামলার’ ভবিষ্যদ্বাণী করে ভাইরাল ফেসবুক স্ট্যাটাস!
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় সায়মা ওয়াজেদকে পুনর্বহালের জোরালো উদ্যোগ: নেতৃত্বে ভারত, সিদ্ধান্ত হতে পারে আগামী সপ্তাহেই
হাদির জন্য কাঁদছে পুরো বাংলাদেশ
মেট্রোরেল চলাচল শুরু
‘বাঁচার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে’: ব্রেন স্টেম চূর্ণ, মৃত্যুর প্রহর গুনছেন শরীফ ওসমান হাদি
ভারত বিরোধিতায় সরব হাদী, জীবন বাঁচাতে চড়লেন ভারতের উপহার দেওয়া অ্যাম্বুলেন্সেই
বিজয়ের গৌরবগাথাঃ অপারেশন জ্যাকপট
‘ভারত গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে, দেশবাসীকে সতর্ক থাকতে হবে’
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব বলেছেন, দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য ভারত গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। আমরা বলতে চাই- ভারতের দাদাগিরি মানব না। ভারতের সব ষড়যন্ত্র আমরা প্রতিহত করব। দেশবাসীকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
শনিবার দুপুরে শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের শাস্তির দাবিতে রাজধানীর আগারগাঁও র্যাব অফিসের সামনে বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
নীরব বলেন, ভারতের সবচেয়ে বড় ‘পণ্য’ শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়েছেন। তাকে দ্রুত দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তি দেওয়া হোক। কারণ আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা বসে নেই। তারা নানাভাবে বিভিন্ন কৌশলে ষড়যন্ত্র করছে। ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে। ৫ আগস্ট
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিদায় হলেও তাদের প্রেতাত্মারা এখনো চক্রান্ত করছে। তিনি বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার গত দেড় যুগ ধরে বিরোধী মতের লাখ লাখ মানুষের ওপর হত্যা, গুম, জুলুম-নির্যাতন চালিয়েছে। এ জুলুমের সবচেয়ে বড় শিকার হয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। নীরব আরও বলেন, পুরাতন জঞ্জাল নতুন প্রজন্ম সরাবে। আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই- ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে সরিয়ে আমরা এখানে এসেছি। প্রতিবাদী তারুণ্য কাজে লাগিয়ে আমরা এগিয়ে যাব। তিনি বলেন, ছাত্র-জনতা সাধারণ জনগণ সবাই মিলে রক্ত দিয়ে তুমুল আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে ফ্যাসিবাদ সরকারকে শুধু পতনই করেনি লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছে। এ আন্দোলন হয়েছিল বাংলাদেশের মানুষকে একটি নতুন প্রেক্ষাপট দেওয়ার জন্য। আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশ আছে যদি দলের
কেউ কোনো চাঁদাবাজি, নাশকতা ও অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে জড়িত থাকেন তার দায়ভার দল নেবে না। অপরাধী যত বড়ই নেতা হোন না কেন তাকে দল থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হবে। এমন কোনো কাজ করা যাবে না যা জনগণের আস্থা নষ্ট করে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়। বিক্ষোভ মিছিলে কেন্দ্রীয় যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন, সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান দুলাল, মোহাম্মদ সোলায়মান এছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির বিভিন্ন থানার নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিদায় হলেও তাদের প্রেতাত্মারা এখনো চক্রান্ত করছে। তিনি বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার গত দেড় যুগ ধরে বিরোধী মতের লাখ লাখ মানুষের ওপর হত্যা, গুম, জুলুম-নির্যাতন চালিয়েছে। এ জুলুমের সবচেয়ে বড় শিকার হয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। নীরব আরও বলেন, পুরাতন জঞ্জাল নতুন প্রজন্ম সরাবে। আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই- ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে সরিয়ে আমরা এখানে এসেছি। প্রতিবাদী তারুণ্য কাজে লাগিয়ে আমরা এগিয়ে যাব। তিনি বলেন, ছাত্র-জনতা সাধারণ জনগণ সবাই মিলে রক্ত দিয়ে তুমুল আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে ফ্যাসিবাদ সরকারকে শুধু পতনই করেনি লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছে। এ আন্দোলন হয়েছিল বাংলাদেশের মানুষকে একটি নতুন প্রেক্ষাপট দেওয়ার জন্য। আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশ আছে যদি দলের
কেউ কোনো চাঁদাবাজি, নাশকতা ও অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে জড়িত থাকেন তার দায়ভার দল নেবে না। অপরাধী যত বড়ই নেতা হোন না কেন তাকে দল থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হবে। এমন কোনো কাজ করা যাবে না যা জনগণের আস্থা নষ্ট করে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়। বিক্ষোভ মিছিলে কেন্দ্রীয় যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন, সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান দুলাল, মোহাম্মদ সোলায়মান এছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির বিভিন্ন থানার নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।



