
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নিরাপদ ক্যাম্পাসের প্রতিশ্রুতি প্রার্থীদের

ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ২

ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, যা বলছে পুলিশ

১৯ ভোটারে একজন প্রার্থী

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

ডাকসু: ২২ ভোটারে একজন প্রার্থী

‘মব’ সৃষ্টি করে ফজিলাতুন্নেছা হলে মনোনয়নপত্র সংগ্রহে বাধার অভিযোগ
বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্সের শিক্ষকদের জন্য সুখবর

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বেসরকারি কলেজে নিয়োগপ্রাপ্ত স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর কোর্সের (অনার্স-মাস্টার্স) নিয়মিত ও কর্মরত শিক্ষকরা দীর্ঘ ৩২ বছর পর এমপিওভুক্ত হচ্ছেন।
বুধবার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (স্কুল ও কলেজ) জনবলকাঠামো ওএমপিও নীতিমালা-২০২১ শীর্ষক পর্যালোচনা সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়েরের সভাপতিত্বে সভায় শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
সভা শেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, বেসরকারি কলেজের অনার্স কোর্সের শিক্ষকদের এমপিও প্রদানের বিষয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় অর্থ অনুমোদনের জন্য শিগগিরই অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হবে।
বঞ্চিত অনার্স কোর্সের
শিক্ষক ও বাংলাদেশ বেসরকারি কলেজ অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষক ফেডারেশনের সহ-সভাপতি মো. জমির হোসেন জানান, সারা দেশে মোট ৪৯৫টি কলেজে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ জন শিক্ষক কর্মরত রয়েছেন। যারা ১৯৯২ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে দীর্ঘ ৩২ বছর ধরে কোনো প্রকার বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না । তিনি বলেন, একই কলেজে এইচএসসি ও ডিগ্রি পাস কোর্সের শিক্ষকরা এমপিওভুক্ত হলেও স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর কোর্সের শিক্ষকরা এমপিও পায় না। তার মতে বার্ষিক মাত্র ১১১ কোটি টাকা হলেই এ সব শিক্ষকের এমপিওভুক্তি সম্ভব। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, দীর্ঘ ৩২ বছর বেতন না পাওয়া একজন শিক্ষকের জন্য অনেক কষ্ট ও বঞ্চনার। শিক্ষা উপদেষ্টা
ড. সিআর আবরার এ বিষয়ে মানবিক হয়ে বঞ্চিত শিক্ষকদের এমপিও অনুমোদনের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে, এ বিষয়ে হয়তো অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাগবে। এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব তাজকির উজ জামান বলেন, বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স কোর্সের শিক্ষকদের এমপিওর জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে ১১২ কোটি টাকা চেয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাঠানো হবে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) চেয়ারম্যান, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মহাপরিচালক, মাধ্যমিক
ও উচ্চ শিক্ষা বোর্ড ঢাকার চেয়ারম্যানসহ বঞ্চিত বিভিন্ন বেসরকারি কলেজের স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর কোর্সের শিক্ষকরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষক ও বাংলাদেশ বেসরকারি কলেজ অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষক ফেডারেশনের সহ-সভাপতি মো. জমির হোসেন জানান, সারা দেশে মোট ৪৯৫টি কলেজে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ জন শিক্ষক কর্মরত রয়েছেন। যারা ১৯৯২ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে দীর্ঘ ৩২ বছর ধরে কোনো প্রকার বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না । তিনি বলেন, একই কলেজে এইচএসসি ও ডিগ্রি পাস কোর্সের শিক্ষকরা এমপিওভুক্ত হলেও স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর কোর্সের শিক্ষকরা এমপিও পায় না। তার মতে বার্ষিক মাত্র ১১১ কোটি টাকা হলেই এ সব শিক্ষকের এমপিওভুক্তি সম্ভব। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, দীর্ঘ ৩২ বছর বেতন না পাওয়া একজন শিক্ষকের জন্য অনেক কষ্ট ও বঞ্চনার। শিক্ষা উপদেষ্টা
ড. সিআর আবরার এ বিষয়ে মানবিক হয়ে বঞ্চিত শিক্ষকদের এমপিও অনুমোদনের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে, এ বিষয়ে হয়তো অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাগবে। এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব তাজকির উজ জামান বলেন, বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স কোর্সের শিক্ষকদের এমপিওর জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে ১১২ কোটি টাকা চেয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাঠানো হবে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) চেয়ারম্যান, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মহাপরিচালক, মাধ্যমিক
ও উচ্চ শিক্ষা বোর্ড ঢাকার চেয়ারম্যানসহ বঞ্চিত বিভিন্ন বেসরকারি কলেজের স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর কোর্সের শিক্ষকরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।