ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী হত্যা করেছে তাদের খুন সব মাফ সেটাই যদি হয় তাহলে আওয়ামী লীগের ক্ষমা চাওয়ার কী আছে? – সজীব ওয়াজেদ জয়
পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে অবৈধ দখলদার খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংদের ভিত্তিহীন কল্পকাহিনীর মাধ্যমে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশপ্রণোদিত হয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপতৎপরতার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
জাতীয়তাবাদ না হলে কোন জাতি এগিয়ে যেতে পারে না। – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
ইউনুসের গ্রামীণ নেটওয়ার্কে আল-কায়েদা সংযোগ
বিডিআর বিদ্রোহ: শেখ হাসিনার সদ্যগঠিত সরকারকে উৎখাতের এক গভীর ষড়যন্ত্র
১৪,০০০ বর্গকিমি জুড়ে ‘নো-ফ্লাই জোন’! ধৈর্যের বাঁধ ভেঙেছে! ‘অপারেশন সিন্দূর ২.০’ শুরু করতে প্রস্তুত ভারত
নোবেলের আড়ালে শ্রমিক শোষণ: জনসেবার নামে লুটপাট করে ব্যক্তিগত সাম্রাজ্য গড়ার অভিযোগ ইউনূসের বিরুদ্ধে
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ: আইনজীবী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে প্রধান বিচারপতির কাছে অভিযোগ
বিয়ের প্রলোভনে চেম্বারে ডেকে ধর্ষণের অভিযোগ।
টাকা দিয়ে আপসের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান ভুক্তভোগী নারীর।
আইনজীবীর বিরুদ্ধে সমকামিতার গুরুতর অভিযোগ।
ভিডিও বার্তায় ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা, বিচার চেয়ে প্রধান বিচারপতির দপ্তরে নালিশ।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনিরের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ, শারীরিক নির্যাতন এবং প্রতারণার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। সাদিয়া আক্তার রাফি (প্রিয়সী) নামের এক তরুণী এই বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। একইসঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিও বার্তায় তিনি তার ওপর হওয়া নির্যাতনের লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগ ও ভিডিও বার্তা থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালে হাইকোর্ট নির্বাচন প্রচারণার সময় আইনজীবী শিশির মনিরের সঙ্গে ওই নারীর পরিচয় হয়।
মুঠোফোনে যোগাযোগের সূত্র ধরে ২০১৮ সালে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ভুক্তভোগীর দাবি, সম্পর্কের একপর্যায়ে ২০১৯ সাল থেকে শিশির মনির তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। প্রধান বিচারপতির কাছে দেওয়া অভিযোগে ভুক্তভোগী উল্লেখ করেন, ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে শিশির মনির তাকে তার ধানমন্ডির চেম্বারে ডেকে নিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রথমবার ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে ওই নারী জানতে পারেন শিশির মনির বিবাহিত। এ বিষয়ে প্রশ্ন তুললে শিশির জানান, স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক ভালো নয় এবং স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে তিনি ভুক্তভোগীকে বিয়ে করবেন। এমন আশ্বাস দিয়ে তিনি নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক চালিয়ে যান। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, সর্বশেষ গত ৮ নভেম্বর ২০২৩, সন্ধ্যা ৬টার দিকে
ধানমন্ডির চেম্বারে তাকে আবারও জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয়। সেদিন বিয়ের জন্য চাপ দিলে শিশির মনির ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মারধর করেন। একপর্যায়ে তার ক্লার্ক নয়নের মাধ্যমে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে তাকে চেম্বার থেকে বের করে দেওয়া হয়। ভিডিও বার্তায় ওই তরুণী শিশির মনিরের চারিত্রিক স্খলন নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছেন। তিনি দাবি করেন, শিশির মনিরের সঙ্গে তার জুনিয়র জায়েদ এবং ক্লার্ক নয়নের সমকামিতার সম্পর্ক রয়েছে, যা তিনি ক্লার্ক নয়নের কাছ থেকেই জানতে পেরেছেন। এছাড়া ঘটনা ধামাচাপা দিতে শিশির মনির তাকে টাকার বিনিময়ে আপস করার এবং দূরে চলে যাওয়ার প্রস্তাব দেন। তবে ভুক্তভোগী নারী সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বলেন, "সে আমাকে বলছে টাকা নিয়ে আপস
হও। কিন্তু আমি সেটা নিতে চাচ্ছি না।" ভুক্তভোগী নারী জানান, বিয়ের আশ্বাসে তিনি এতদিন কোনো মামলা করেননি, কেবল জিডি করেছিলেন। কিন্তু বর্তমানে শিশির মনির বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোয় তিনি ধর্ষণের সুষ্ঠু বিচার চেয়ে দেশের প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হয়েছেন। অভিযোগে শিশির মনিরের পিতা মুকিত মনিরের নাম উল্লেখ করে তাকে যুদ্ধাপরাধ মামলার আসামি হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়েছে।
মুঠোফোনে যোগাযোগের সূত্র ধরে ২০১৮ সালে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ভুক্তভোগীর দাবি, সম্পর্কের একপর্যায়ে ২০১৯ সাল থেকে শিশির মনির তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। প্রধান বিচারপতির কাছে দেওয়া অভিযোগে ভুক্তভোগী উল্লেখ করেন, ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে শিশির মনির তাকে তার ধানমন্ডির চেম্বারে ডেকে নিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রথমবার ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে ওই নারী জানতে পারেন শিশির মনির বিবাহিত। এ বিষয়ে প্রশ্ন তুললে শিশির জানান, স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক ভালো নয় এবং স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে তিনি ভুক্তভোগীকে বিয়ে করবেন। এমন আশ্বাস দিয়ে তিনি নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক চালিয়ে যান। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, সর্বশেষ গত ৮ নভেম্বর ২০২৩, সন্ধ্যা ৬টার দিকে
ধানমন্ডির চেম্বারে তাকে আবারও জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয়। সেদিন বিয়ের জন্য চাপ দিলে শিশির মনির ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মারধর করেন। একপর্যায়ে তার ক্লার্ক নয়নের মাধ্যমে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে তাকে চেম্বার থেকে বের করে দেওয়া হয়। ভিডিও বার্তায় ওই তরুণী শিশির মনিরের চারিত্রিক স্খলন নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছেন। তিনি দাবি করেন, শিশির মনিরের সঙ্গে তার জুনিয়র জায়েদ এবং ক্লার্ক নয়নের সমকামিতার সম্পর্ক রয়েছে, যা তিনি ক্লার্ক নয়নের কাছ থেকেই জানতে পেরেছেন। এছাড়া ঘটনা ধামাচাপা দিতে শিশির মনির তাকে টাকার বিনিময়ে আপস করার এবং দূরে চলে যাওয়ার প্রস্তাব দেন। তবে ভুক্তভোগী নারী সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বলেন, "সে আমাকে বলছে টাকা নিয়ে আপস
হও। কিন্তু আমি সেটা নিতে চাচ্ছি না।" ভুক্তভোগী নারী জানান, বিয়ের আশ্বাসে তিনি এতদিন কোনো মামলা করেননি, কেবল জিডি করেছিলেন। কিন্তু বর্তমানে শিশির মনির বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোয় তিনি ধর্ষণের সুষ্ঠু বিচার চেয়ে দেশের প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হয়েছেন। অভিযোগে শিশির মনিরের পিতা মুকিত মনিরের নাম উল্লেখ করে তাকে যুদ্ধাপরাধ মামলার আসামি হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়েছে।



