
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে বেইজিং — চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সফলভাবে লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করল ইরানের অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র

সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার পাকিস্তান-চীন-আফগানিস্তানের

ক্ষমতার দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের জনমতের পাল্লা দ্রুত নিচে নামছে

ভারত ঝুঁকছে, চীন কতটা সাড়া দেবে

ইউক্রেনে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কি সফল হবেন ট্রাম্প

গাজা সীমান্তে ৪০ হাজার সেনা মোতায়েন করল মিসর
বাইডেনের বিদায়ী ভাষণ কবে, জানাল হোয়াইট হাউস

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আগামী সপ্তাহে ওভাল অফিস থেকে জাতির উদ্দেশ্যে বিদায়ী ভাষণ দেবেন বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস।
শনিবার তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলুর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাইডেনের বিদায়ী ভাষণটি নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের কয়েকদিন আগে বুধবার স্থানীয় সময় রাত ৮টায় (বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা) অনুষ্ঠিত হবে।
শেষবার বাইডেন ওভাল অফিস থেকে বক্তব্য দিয়েছিলেন ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে না দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তের ঘোষণা দেওয়ার সময়।
প্রেসিডেন্ট বাইডেন স্টেট ডিপার্টমেন্টেও বক্তব্য দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন। যেখানে তিনি তার পররাষ্ট্রনীতি এবং বিশ্বের কাছে আমেরিকার অবস্থান নিয়ে তার প্রশাসনের কাজ সম্পর্কে আলোচনা করবেন।
এ বিষয়ে হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ প্রশাসনিক
কর্মকর্তা বলেছেন, ‘যখন প্রেসিডেন্ট বাইডেন দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন আমাদের বন্ধু দেশগুলোর অবস্থা বেশ খারাপ ছিল। আমরা চীনের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছিলাম। মার্কিন সেনারা আমেরিকার দীর্ঘতম যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বীরা শক্তিশালী হয়ে উঠছিল এবং দেশ ও বিশ্ব তখন একটি বৈশ্বিক মহামারির মধ্যে ছিল’। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের কাজে সমর্থন জানিয়ে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন এই চ্যালেঞ্জগুলো সরাসরি মোকাবিলা করেছেন। এখন তিনি যখন বিদায়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, আমাদের দেশ অনেক শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে এবং আমরা আমেরিকান জনগণের জন্য ফলাফল এনে দিয়েছি’। বাইডেনের বিদায়ী ভাষণ প্রসঙ্গে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন তার বক্তব্যে ব্যাখ্যা করবেন যে, আমাদের মৈত্রী ও অংশীদারিত্ব আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী অবস্থানে
রয়েছে, আমাদের কাজের কারণে’।
কর্মকর্তা বলেছেন, ‘যখন প্রেসিডেন্ট বাইডেন দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন আমাদের বন্ধু দেশগুলোর অবস্থা বেশ খারাপ ছিল। আমরা চীনের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছিলাম। মার্কিন সেনারা আমেরিকার দীর্ঘতম যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বীরা শক্তিশালী হয়ে উঠছিল এবং দেশ ও বিশ্ব তখন একটি বৈশ্বিক মহামারির মধ্যে ছিল’। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের কাজে সমর্থন জানিয়ে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন এই চ্যালেঞ্জগুলো সরাসরি মোকাবিলা করেছেন। এখন তিনি যখন বিদায়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, আমাদের দেশ অনেক শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে এবং আমরা আমেরিকান জনগণের জন্য ফলাফল এনে দিয়েছি’। বাইডেনের বিদায়ী ভাষণ প্রসঙ্গে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন তার বক্তব্যে ব্যাখ্যা করবেন যে, আমাদের মৈত্রী ও অংশীদারিত্ব আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী অবস্থানে
রয়েছে, আমাদের কাজের কারণে’।