বলিউড নায়িকাদের রূপের রহস্য ফাঁস করলেন চিকিৎসক

বিনোদন জগতের বলিউড ইন্ডাস্ট্রির তারকাদের কাছে সৌন্দর্য শুধু আত্মবিশ্বাস নয়, বরং পেশাগত দায়িত্বও। বেশিরভাগ তারকা নিজেদের সৌন্দর্য ধরে রাখতে সার্জারি করলেই তারা বিষয়টি গোপন রাখেন। ঠিক সে কারণেই বিষয়টি গোপন রাখেন চিকিৎসকরাও। তবে সব তারকাই যে সার্জারির বিষয়টি গোপন রাখেন না, ঠিক তেমন নয়। অনেকেই বিষয়টি খোলামেলাভাবে ভক্তদের জানান।
ক্যামেরার সামনে ঝকঝকে, টান টান ত্বক আর নিখুঁত গড়ন ধরে রাখতেই অনেক তারকা কসমেটিক সার্জারির করে থাকেন। বিশেষ করে সন্তান জন্ম দেওয়ার পর নায়িকারা যে শারীরিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যান, সে কারণে বেশ চিন্তিত থাকেন। মানসিক চাপেও ভোগেন নায়িকারা। এ সময়েই তাদের সাহায্য করে ‘মমি মেকওভার’ নামের একটি সার্জারি প্যাকেজ। যদিও
সার্জারির বিষয়টি গোপন রাখেন নায়িকারা। তবে অনেক নায়িকা এ বিষয়টি গোপন রাখেন না। নায়িকা জানভি কাপুর, খুশি কাপুর, আনুশকা শর্মাসহ এমন অনেক তারকাই এর আগে কসমেটিক সার্জারির বিষয়ে খোলাখুলি ভক্ত-অনুরাগীদের জানিয়েছেন। সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাস রক্ষায় এই সার্জারিগুলোর গুরুত্ব বাড়ছে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এক সাক্ষাৎকারে কসমেটিক সার্জারির কথা জানিয়ে খুশি কাপুর বলেন, আমি মনে করি এটা খুব বড় কিছু নয়। মানুষ ভয় পায়। কারণ তারা ভাবে সত্যি বললে ঘৃণা পাবে। কিন্তু আমি মনে করি কেউ যদি নিজের ইচ্ছায় কিছু করায়, সেটি খারাপ কিছু নয়। সম্প্রতি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক সাক্ষাৎকারে চিকিৎসক বিক্রম সিং রাঠোর বলিউড নায়িকাদের কসমেটিক সার্জারির বিষয়ে কথা বলেন।
বলি সুন্দরীদের রূপের রহস্য সামনে এনেছেন তিনি। বিক্রম সিং রাঠোর বলেন, বলি তারকাদের মধ্যে কসমেটিক সার্জারির চাহিদা বাড়ছে। তিনি বলেন, আমার নারী রোগীরা তাদের সৌন্দর্য নিয়ে খুবই সচেতন। তারা মুখের দাগ, চামড়ার ঢিলে ভাব, ডাবল চিন ইত্যাদি ঠিক করাতে চান। এ ছাড়া লিপোসাকশন, বডি কন্ট্যুরিং, ব্রেস্ট আপলিফটমেন্ট, ব্রেস্ট রিডাকশন, নাকের গঠন (রাইনোপ্লাস্টি) ও চোখের পাতার শেইপ (ব্লেফারোপ্লাস্টি) নিয়েও তারা আগ্রহী। বিক্রম সিং রাঠোর বলেন, বিশেষ করে ‘মমি মেকওভার’ খুবই জনপ্রিয় হয়েছে। এটি এক ধরনের কসমেটিক সার্জারি প্যাকেজ, যেখানে ব্রেস্ট আপলিফটমেন্ট, টামি টাক ও লিপোসাকশন একসঙ্গে করা হয়। তিনি বলেন, গর্ভধারণ ও সন্তান জন্মের পর শরীরে যে পরিবর্তন আসে, তা দেখে অনেক
অভিনেত্রী হতাশায় ভোগেন। ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাচ্ছে মনে করে ডিপ্রেশনে চলে যান। এ সময় ‘মমি মেকওভার’ তাদের আত্মবিশ্বাস ফেরাতে সাহায্য করে। একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করে এ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বলেন, আমার এক ৩২ বছর বয়সি রোগী যমজ সন্তান জন্ম দেওয়ার পর চরম হতাশায় ভুগছিলেন। তিনি আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন। আমি তাকে আশ্বস্ত করি যে, সার্জারির পর আগের মতোই দেখতে লাগবে। দুই সপ্তাহ পর তিনি আমাকে ধন্যবাদ দিয়ে একটি বড় ফুলের তোড়া পাঠিয়েছিলেন। বলিউডের বেশিরভাগ তারকা নিজেদের সৌন্দর্য ধরে রাখতে সার্জারি করলেই তারা বিষয়টি গোপন রাখেন। ঠিক সে কারণেই সেই বলি অভিনেত্রীর পরিচয় গোপন রেখেছেন তিনি। বিক্রম সিং বলেন, ওই অভিনেত্রীর আগেও তিনি একাধিক
তারকার সার্জারি করেছেন। আর তারা সবাই দারুণ খুশি নিজেদের সৌন্দর্য নিয়ে। তবে সব তারকাই কিন্তু সার্জারির বিষয় গোপন রাখেন না। অনেকেই বিষয়টি খোলামেলাভাবে ভক্তদের জানান। এ তালিকায় আছেন নায়িকা খুশি কাপুর, জানভি কাপুর, আনুশকা শর্মাসহ আরও অনেক তারকাই।
সার্জারির বিষয়টি গোপন রাখেন নায়িকারা। তবে অনেক নায়িকা এ বিষয়টি গোপন রাখেন না। নায়িকা জানভি কাপুর, খুশি কাপুর, আনুশকা শর্মাসহ এমন অনেক তারকাই এর আগে কসমেটিক সার্জারির বিষয়ে খোলাখুলি ভক্ত-অনুরাগীদের জানিয়েছেন। সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাস রক্ষায় এই সার্জারিগুলোর গুরুত্ব বাড়ছে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এক সাক্ষাৎকারে কসমেটিক সার্জারির কথা জানিয়ে খুশি কাপুর বলেন, আমি মনে করি এটা খুব বড় কিছু নয়। মানুষ ভয় পায়। কারণ তারা ভাবে সত্যি বললে ঘৃণা পাবে। কিন্তু আমি মনে করি কেউ যদি নিজের ইচ্ছায় কিছু করায়, সেটি খারাপ কিছু নয়। সম্প্রতি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক সাক্ষাৎকারে চিকিৎসক বিক্রম সিং রাঠোর বলিউড নায়িকাদের কসমেটিক সার্জারির বিষয়ে কথা বলেন।
বলি সুন্দরীদের রূপের রহস্য সামনে এনেছেন তিনি। বিক্রম সিং রাঠোর বলেন, বলি তারকাদের মধ্যে কসমেটিক সার্জারির চাহিদা বাড়ছে। তিনি বলেন, আমার নারী রোগীরা তাদের সৌন্দর্য নিয়ে খুবই সচেতন। তারা মুখের দাগ, চামড়ার ঢিলে ভাব, ডাবল চিন ইত্যাদি ঠিক করাতে চান। এ ছাড়া লিপোসাকশন, বডি কন্ট্যুরিং, ব্রেস্ট আপলিফটমেন্ট, ব্রেস্ট রিডাকশন, নাকের গঠন (রাইনোপ্লাস্টি) ও চোখের পাতার শেইপ (ব্লেফারোপ্লাস্টি) নিয়েও তারা আগ্রহী। বিক্রম সিং রাঠোর বলেন, বিশেষ করে ‘মমি মেকওভার’ খুবই জনপ্রিয় হয়েছে। এটি এক ধরনের কসমেটিক সার্জারি প্যাকেজ, যেখানে ব্রেস্ট আপলিফটমেন্ট, টামি টাক ও লিপোসাকশন একসঙ্গে করা হয়। তিনি বলেন, গর্ভধারণ ও সন্তান জন্মের পর শরীরে যে পরিবর্তন আসে, তা দেখে অনেক
অভিনেত্রী হতাশায় ভোগেন। ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাচ্ছে মনে করে ডিপ্রেশনে চলে যান। এ সময় ‘মমি মেকওভার’ তাদের আত্মবিশ্বাস ফেরাতে সাহায্য করে। একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করে এ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বলেন, আমার এক ৩২ বছর বয়সি রোগী যমজ সন্তান জন্ম দেওয়ার পর চরম হতাশায় ভুগছিলেন। তিনি আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন। আমি তাকে আশ্বস্ত করি যে, সার্জারির পর আগের মতোই দেখতে লাগবে। দুই সপ্তাহ পর তিনি আমাকে ধন্যবাদ দিয়ে একটি বড় ফুলের তোড়া পাঠিয়েছিলেন। বলিউডের বেশিরভাগ তারকা নিজেদের সৌন্দর্য ধরে রাখতে সার্জারি করলেই তারা বিষয়টি গোপন রাখেন। ঠিক সে কারণেই সেই বলি অভিনেত্রীর পরিচয় গোপন রেখেছেন তিনি। বিক্রম সিং বলেন, ওই অভিনেত্রীর আগেও তিনি একাধিক
তারকার সার্জারি করেছেন। আর তারা সবাই দারুণ খুশি নিজেদের সৌন্দর্য নিয়ে। তবে সব তারকাই কিন্তু সার্জারির বিষয় গোপন রাখেন না। অনেকেই বিষয়টি খোলামেলাভাবে ভক্তদের জানান। এ তালিকায় আছেন নায়িকা খুশি কাপুর, জানভি কাপুর, আনুশকা শর্মাসহ আরও অনেক তারকাই।