
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিসিবি সভাপতির পদ হারালেন ফারুক আহমেদ

বিসিবি সভাপতি হিসেবে উচ্চারিত হচ্ছে আমিনুলের নাম, গঠনতন্ত্র কী বলছে

‘কৌশলগত ভুলের কারণেই বাংলাদেশ হেরেছে’

হার দিয়ে পাকিস্তান সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

রোহিতের অনুরোধে কোচকে ফেরাল ভারত

পাকিস্তানের দলকে ধন্যবাদ দিয়ে যা বললেন সাকিব

আগামী মৌসুমে ইউরোপে খেলবে ইংল্যান্ডের ৯ ক্লাব
ফারুকে অনাস্থা বিসিবির ৮ পরিচালকের

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) প্রেসিডেন্ট হিসেবে ৯ মাস ধরে দায়িত্ব পালন করছেন ফারুক আহমেদ। তবে এই অল্প সময়ে তার ওপর অনাস্থা তৈরি হয়েছে বাকি বোর্ড পরিচালকদের। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা বরাবর চিঠিও পাঠিয়েছেন তারা। কাছে চিঠিটি আসার পর ফারুকের বিরুদ্ধে বোর্ড পরিচালকদের নানা রকম অভিযোগ দেখা যায়। চিঠিটিতে সাক্ষর করেছেন বর্তমান পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিম ছাড়াও পূর্বের বোর্ডে থাকা মাহবুব উল আনাম, ইফতেখার আহমেদ মিঠু, ফাহিম সিনহা, মঞ্জুর আলম, সাইফুল আলম স্বপন, কাজী ইনাম ও সালাউদ্দিন চৌধুরী।
চিঠিতে এই ৮ পরিচালক অভিযোগ উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘দায়িত্বপ্রাপ্তির পর ফারুক আহমেদ বোর্ডের কমিটিসমূহের পূনর্গঠনের কথা থাকলেও দীর্ঘ ৫ মাস পর
তিনি বোর্ড এর বিভিন্ন কমিটি পূনর্গঠন করেন। কিন্তু তার স্বেচ্ছাচারিতা ও একক আধিপত্যের কারণে বেশিরভাগ পরিচালকবৃন্দই স্বাভাবিকভাবে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিক ও স্বাধীনভাবে পরিচালনা করতে পারছেন না। এতে করে বিসিবির অভ্যন্তরে যেমন অব্যবস্থাপনা ও বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে তেমনি দেশে ও দেশের বাহিরে বিসিবির সুনাম ক্ষুন্ন সহ বাংলাদেশ ক্রিকেটের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে চলেছে । বোর্ড প্রেসিডেন্ট হিসেবে পরিচালকদের সঙ্গে গণতান্ত্রিক পন্থা অনুসরণ না করার অভিযোগও তুলেছেন তারা। তারা দাবি করেন, কোনরুপ পরামর্শ ব্যতিরেকেই কমিটির এখতিয়ারাধীন বিভিন্ন বিষয়ে অযাচিত হস্তক্ষেপের মাধ্যমে এককভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহন করে থাকেন ফারুক আহমেদ। ফলে পরিচালক এবং বিসিবির বিভিন্ন কমিটি প্রধান হিসেবে তারা নিজস্ব কোন সিদ্ধান্ত বা মতামত
প্রদান করতে পারছে না। জাতীয় দলের সাবেক কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহকে সরাতেও নাকি কোনো পরিচালকের সঙ্গে আলাপ করেননি প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদ। পরিচালকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট তার একক সিদ্ধান্তে ও পরিচালনা পর্ষদের সাথে কোনরুপ আলাপ আলোচনা না করেই জাতীয় ক্রিকেট দলের তৎকালীন কোচ চন্ডিকা হাতুরুসিংহেকে অপসারণ করেন। যেটা অন্যান্য পরিচালকগন পরবর্তীতে বোর্ড সভাপতির প্রেস রিলিজের মাধ্যমে জানতে পারে। জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ পরিবর্তনের মতো গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহনের পূর্বে বিসিবির সংবিধান এর অনুচ্ছেদ ১৪ (ব) মোতাবেক পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন নেয়ার বিধান থাকলেও ফারুক আহমেদ সেই নিয়মের তোয়াক্কা করেননি বলে নিশ্চিত করেন তারা। এ ছাড়াও বোর্ডে দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা, কর্মচারিদের অপসারণ না করা, পদোন্নতি দেওয়ার অভিযোগ
তোলেন তারা। সর্বশেষ বিপিএলের নানা অব্যবস্থাপনার দায়ও ফারুকের ওপর ছাপিয়েছেন পরিচালকরা। এমনকি আর্থিকভাবে লাভবান হতে নাকি তিনি ক্লাব দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন বলে অভিযোগ ওই ৮ পরিচালকের। জাতীয় দলের বাজে পারফরম্যান্সের জন্যও ফারুকের ওপর দোষারোপ করেছেন তারা।
তিনি বোর্ড এর বিভিন্ন কমিটি পূনর্গঠন করেন। কিন্তু তার স্বেচ্ছাচারিতা ও একক আধিপত্যের কারণে বেশিরভাগ পরিচালকবৃন্দই স্বাভাবিকভাবে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিক ও স্বাধীনভাবে পরিচালনা করতে পারছেন না। এতে করে বিসিবির অভ্যন্তরে যেমন অব্যবস্থাপনা ও বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে তেমনি দেশে ও দেশের বাহিরে বিসিবির সুনাম ক্ষুন্ন সহ বাংলাদেশ ক্রিকেটের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে চলেছে । বোর্ড প্রেসিডেন্ট হিসেবে পরিচালকদের সঙ্গে গণতান্ত্রিক পন্থা অনুসরণ না করার অভিযোগও তুলেছেন তারা। তারা দাবি করেন, কোনরুপ পরামর্শ ব্যতিরেকেই কমিটির এখতিয়ারাধীন বিভিন্ন বিষয়ে অযাচিত হস্তক্ষেপের মাধ্যমে এককভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহন করে থাকেন ফারুক আহমেদ। ফলে পরিচালক এবং বিসিবির বিভিন্ন কমিটি প্রধান হিসেবে তারা নিজস্ব কোন সিদ্ধান্ত বা মতামত
প্রদান করতে পারছে না। জাতীয় দলের সাবেক কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহকে সরাতেও নাকি কোনো পরিচালকের সঙ্গে আলাপ করেননি প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদ। পরিচালকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট তার একক সিদ্ধান্তে ও পরিচালনা পর্ষদের সাথে কোনরুপ আলাপ আলোচনা না করেই জাতীয় ক্রিকেট দলের তৎকালীন কোচ চন্ডিকা হাতুরুসিংহেকে অপসারণ করেন। যেটা অন্যান্য পরিচালকগন পরবর্তীতে বোর্ড সভাপতির প্রেস রিলিজের মাধ্যমে জানতে পারে। জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ পরিবর্তনের মতো গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহনের পূর্বে বিসিবির সংবিধান এর অনুচ্ছেদ ১৪ (ব) মোতাবেক পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন নেয়ার বিধান থাকলেও ফারুক আহমেদ সেই নিয়মের তোয়াক্কা করেননি বলে নিশ্চিত করেন তারা। এ ছাড়াও বোর্ডে দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা, কর্মচারিদের অপসারণ না করা, পদোন্নতি দেওয়ার অভিযোগ
তোলেন তারা। সর্বশেষ বিপিএলের নানা অব্যবস্থাপনার দায়ও ফারুকের ওপর ছাপিয়েছেন পরিচালকরা। এমনকি আর্থিকভাবে লাভবান হতে নাকি তিনি ক্লাব দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন বলে অভিযোগ ওই ৮ পরিচালকের। জাতীয় দলের বাজে পারফরম্যান্সের জন্যও ফারুকের ওপর দোষারোপ করেছেন তারা।