ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
প্রেমিকের হাতে খুন অস্ট্রিয়ান বিউটি ইনফ্লুয়েন্সার
সাবেক প্রেমিকের হাতে খুন হওয়ার ৫ দিন পর মিলল অস্ট্রিয়ান প্রভাবশালী বিউটি ইনফ্লুয়েন্সার স্টেফানি পাইপারের মরদেহ। ইউরোপের স্লোভেনিয়ার একটি প্রত্যন্ত বনে পুঁতে রাখা স্যুটকেসের ভেতরে থাকা তার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলিউড লাইফের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত ২৩ নভেম্বর হলিডে পার্টিতে অংশ নেয়ার পর থেকে স্টেফানিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিলো না। নিখোঁজ হওয়ার আগে অবশ্য এক বন্ধুকে মোবাইল মেসেজে তিনি জানিয়েছিলেন তার বাড়ি ফেরার কথা।
কিন্তু ওই দিন রাতেই কিছুক্ষণ পর আরেকটি মোবাইল মেসেজে ওই বন্ধুকে স্টেফানি জানান তার সিঁড়িঘরে কেউ লুকিয়ে আছে। এ বার্তা পাওয়ার পর থেকেই ওই বন্ধু আর যোগাযোগ করতে পারেননি স্টেফানির সঙ্গে।
প্রতিবেশিরা বলছেন, পার্টির রাতে সাবেক
প্রেমিক পিটার এমকে স্টেফানির বাড়িতে দেখেছেন তারা। ঘটনার রাতে দুজনের মধ্যে তুমুল ঝগড়ার শব্দও শুনেছেন। এদিকে ২৪ নভেম্বর স্লোভেনিয়ায় অস্ট্রিয়া সীমান্তের কাছে একটি ক্যাসিনোর পার্কিং লটে গ্রেফতার হন পিটার। পুলিশ জানায়, সেখানে আগুনে পুড়তে থাকা লাল রঙের গাড়ির সামনে সন্দেহজনক আচরণের কারণে পিটারকে গ্রেফতার করেন তারা। তদন্তকারীরা এ খবর পেলে তারা বলছেন, সাবেক প্রেমিকাকে খুন করে সব প্রমাণ নষ্ট করতেই অস্ট্রিয়া সীমান্তের কাছে নিজের গাড়িটি পুড়িয়ে দিয়েছেন পিটার। তদন্তকারীদের অনুমান, এ ঘটনায় অভিযুক্তকে সাহায্য করতে পারেন তার ভাই ও সৎ বাবা। জানা যায়, গ্পুরেফতার হওয়ার পর প্রাথমিক পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে নিজের অপকর্মের কথা স্বীকার করেছেন অভিযুক্ত আসামি। কয়েক ঘণ্টার পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে পিটার জানান, পার্টির
পর স্টেফানির সঙ্গে তুমুল ঝগড়া হয় তার। যার জেরে সাবেক প্রেমিকাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। হত্যার পর মরদেহ স্যুটকেসে ভরেন। গাড়িতে করে সেটি নিয়ে যান সদূর স্লোভেনিয়ার মাজস্পার্ক এলাকার জঙ্গলে। সেখানেই স্যুটকেস পুঁতে রাখেন। পিটারের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ গত ২৮ নভেম্বর সেখানে অভিযান চালান। অভিযানে বনের গহীনে পুঁতে রাখা স্যুটকেস উদ্ধার করেন। আর ওই স্যুটকেসেই ছিল স্টেফানির মরদেহ। প্রসঙ্গত, স্টেফানি পাইপারের মৃত্যুর সঠিত তথ্য জানতে এরইমধ্যে সাবেক প্রেমিক পিটার এমের ভাই ও সৎ বাবাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
প্রেমিক পিটার এমকে স্টেফানির বাড়িতে দেখেছেন তারা। ঘটনার রাতে দুজনের মধ্যে তুমুল ঝগড়ার শব্দও শুনেছেন। এদিকে ২৪ নভেম্বর স্লোভেনিয়ায় অস্ট্রিয়া সীমান্তের কাছে একটি ক্যাসিনোর পার্কিং লটে গ্রেফতার হন পিটার। পুলিশ জানায়, সেখানে আগুনে পুড়তে থাকা লাল রঙের গাড়ির সামনে সন্দেহজনক আচরণের কারণে পিটারকে গ্রেফতার করেন তারা। তদন্তকারীরা এ খবর পেলে তারা বলছেন, সাবেক প্রেমিকাকে খুন করে সব প্রমাণ নষ্ট করতেই অস্ট্রিয়া সীমান্তের কাছে নিজের গাড়িটি পুড়িয়ে দিয়েছেন পিটার। তদন্তকারীদের অনুমান, এ ঘটনায় অভিযুক্তকে সাহায্য করতে পারেন তার ভাই ও সৎ বাবা। জানা যায়, গ্পুরেফতার হওয়ার পর প্রাথমিক পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে নিজের অপকর্মের কথা স্বীকার করেছেন অভিযুক্ত আসামি। কয়েক ঘণ্টার পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে পিটার জানান, পার্টির
পর স্টেফানির সঙ্গে তুমুল ঝগড়া হয় তার। যার জেরে সাবেক প্রেমিকাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। হত্যার পর মরদেহ স্যুটকেসে ভরেন। গাড়িতে করে সেটি নিয়ে যান সদূর স্লোভেনিয়ার মাজস্পার্ক এলাকার জঙ্গলে। সেখানেই স্যুটকেস পুঁতে রাখেন। পিটারের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ গত ২৮ নভেম্বর সেখানে অভিযান চালান। অভিযানে বনের গহীনে পুঁতে রাখা স্যুটকেস উদ্ধার করেন। আর ওই স্যুটকেসেই ছিল স্টেফানির মরদেহ। প্রসঙ্গত, স্টেফানি পাইপারের মৃত্যুর সঠিত তথ্য জানতে এরইমধ্যে সাবেক প্রেমিক পিটার এমের ভাই ও সৎ বাবাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।



