ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র: ব্যয় বাড়লো ২৬ হাজার কোটি, সময়সীমা ৩ বছর পিছিয়ে, বর্তমান সরকারের দুর্বলতা উন্মোচিত
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
২০০৯-এর ষড়যন্ত্রকারীদের মুক্তি: বিডিআর বিদ্রোহের আসামিরা কি তবে বিএনপি-জামায়াতের ‘দাবার ঘুঁটি’ ছিল?
‘টকশোতে জ্ঞানদানকারী ধর্ষক’: এবি পার্টি নেতা ফুয়াদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশে তোলপাড়
‘বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত করেছিলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর, এখন সব উল্টে দিচ্ছেন’—ফাঁস হওয়া অডিওতে শেখ হাসিনা
‘বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত করেছিলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর, এখন সব উল্টে দিচ্ছেন’—ফাঁস হওয়া অডিওতে শেখ হাসিনা
প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত পুলিশ ছাঁটাই, তড়িঘড়ি করে রাজনৈতিক কর্মী নিয়োগের অভিযোগ
জনমনে প্রশ্ন: পুলিশের পোশাকে কারা তারা? নিরাপত্তা ঝুঁকিতে কি না জনসাধারণ? সারদায় প্রশিক্ষণ সমাপ্ত কয়েকশ পুলিশ সদস্যকে ছাঁটাই করে তড়িঘড়ি করে বিশেষ রাজনৈতিক দলের কর্মীদের পুলিশে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় এলাকায় তীব্র আলোচনা ও উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। জনমনে প্রশ্ন উঠেছে, পুলিশের পোশাকে যাদের দেখা যাচ্ছে তারা আদৌ পেশাদার পুলিশ, নাকি রাজনৈতিক পরিচয়ে নিয়োগপ্রাপ্ত কেউ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘ সময় ধরে প্রশিক্ষণ নেওয়া কয়েকশ পুলিশ সদস্যকে সম্প্রতি কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা ছাড়াই একযোগে অব্যাহতি দেওয়া হয়। অথচ একই সময়ে শূন্য পদে নতুন করে লোক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, এই নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের বড় একটি অংশ বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে
সরাসরি যুক্ত। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ছাঁটাই হওয়া পুলিশ সদস্য বলেন, “আমরা নিয়ম মেনেই প্রশিক্ষণ শেষ করেছি। হঠাৎ আমাদের বাদ দেওয়া হলো, অথচ রাজনৈতিক পরিচয় থাকা লোকজনকে জায়গা দেওয়া হয়েছে। কেন আমাদের বাদ দেওয়া হলো, কেউ জানায়নি।” এদিকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের অনেকেরই প্রয়োজনীয় পুলিশি প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে জননিরাপত্তা নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, “পুলিশের কাজ খুব সংবেদনশীল। এখানে অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণ সবচেয়ে জরুরি। কিন্তু এখন আমরা দেখছি, পরিচয়ের জোরে লোক ঢোকানো হচ্ছে।” বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, পুলিশি নিয়োগে রাজনৈতিক প্রভাব পড়লে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর। অপর্যাপ্ত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সদস্যদের দিয়ে অপরাধ দমন, জনশৃঙ্খলা রক্ষা
কিংবা সংকট মোকাবিলা করা কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে সাধারণ মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে শুরু করে। স্থানীয় সচেতন নাগরিকদের অভিযোগ, বর্তমানে অনেক স্থানে পুলিশের আচরণে আগের পেশাদারত্ব কমে গেছে। মানুষ পুলিশের কাছে যেতে ভয় পাচ্ছে কিংবা আস্থা হারাচ্ছে। এক নাগরিক বলেন, “পুলিশ যদি নিরপেক্ষ না থাকে, তাহলে সাধারণ মানুষ কার কাছে যাবে?” এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া না গেলেও প্রশাসনের একটি সূত্র দাবি করেছে, “সব নিয়োগ আইন অনুযায়ীই হয়েছে।” তবে নিয়োগের প্রক্রিয়া, যোগ্যতা যাচাই এবং ছাঁটাইয়ের কারণ সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা এখনও দেওয়া হয়নি। বিশ্লেষকদের মতে, পুলিশি নিয়োগে স্বচ্ছতা না থাকলে শুধু প্রশাসনিক সংকট নয়, দীর্ঘমেয়াদে সামাজিক স্থিতিশীলতাও হুমকির মুখে পড়ে। তাই অবিলম্বে
স্বাধীন তদন্তের মাধ্যমে নিয়োগ ও ছাঁটাইয়ের পুরো প্রক্রিয়া যাচাই করা জরুরি। এদিকে এলাকাব্যাপী আলোচনা এখন একটাই প্রশ্ন ঘিরে ঘুরছে— পুলিশের পোশাকে যাদের দেখা যাচ্ছে, তারা কি সত্যিই জনগণের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিতে সক্ষম?
সরাসরি যুক্ত। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ছাঁটাই হওয়া পুলিশ সদস্য বলেন, “আমরা নিয়ম মেনেই প্রশিক্ষণ শেষ করেছি। হঠাৎ আমাদের বাদ দেওয়া হলো, অথচ রাজনৈতিক পরিচয় থাকা লোকজনকে জায়গা দেওয়া হয়েছে। কেন আমাদের বাদ দেওয়া হলো, কেউ জানায়নি।” এদিকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের অনেকেরই প্রয়োজনীয় পুলিশি প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে জননিরাপত্তা নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, “পুলিশের কাজ খুব সংবেদনশীল। এখানে অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণ সবচেয়ে জরুরি। কিন্তু এখন আমরা দেখছি, পরিচয়ের জোরে লোক ঢোকানো হচ্ছে।” বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, পুলিশি নিয়োগে রাজনৈতিক প্রভাব পড়লে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর। অপর্যাপ্ত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সদস্যদের দিয়ে অপরাধ দমন, জনশৃঙ্খলা রক্ষা
কিংবা সংকট মোকাবিলা করা কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে সাধারণ মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে শুরু করে। স্থানীয় সচেতন নাগরিকদের অভিযোগ, বর্তমানে অনেক স্থানে পুলিশের আচরণে আগের পেশাদারত্ব কমে গেছে। মানুষ পুলিশের কাছে যেতে ভয় পাচ্ছে কিংবা আস্থা হারাচ্ছে। এক নাগরিক বলেন, “পুলিশ যদি নিরপেক্ষ না থাকে, তাহলে সাধারণ মানুষ কার কাছে যাবে?” এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া না গেলেও প্রশাসনের একটি সূত্র দাবি করেছে, “সব নিয়োগ আইন অনুযায়ীই হয়েছে।” তবে নিয়োগের প্রক্রিয়া, যোগ্যতা যাচাই এবং ছাঁটাইয়ের কারণ সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা এখনও দেওয়া হয়নি। বিশ্লেষকদের মতে, পুলিশি নিয়োগে স্বচ্ছতা না থাকলে শুধু প্রশাসনিক সংকট নয়, দীর্ঘমেয়াদে সামাজিক স্থিতিশীলতাও হুমকির মুখে পড়ে। তাই অবিলম্বে
স্বাধীন তদন্তের মাধ্যমে নিয়োগ ও ছাঁটাইয়ের পুরো প্রক্রিয়া যাচাই করা জরুরি। এদিকে এলাকাব্যাপী আলোচনা এখন একটাই প্রশ্ন ঘিরে ঘুরছে— পুলিশের পোশাকে যাদের দেখা যাচ্ছে, তারা কি সত্যিই জনগণের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিতে সক্ষম?



