ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
কারাগারে মৃত্যুর মিছিল থামছেই না
গম থেকে চাল, সবই সিঙ্গাপুর দিয়ে : ইউনুস সরকারের ক্রয়ে কার স্বার্থ?
সাম্প্রতিক ভিত্তিহীন ও মিথ্যা দুর্নীতির মামলা সাজিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের সম্মানহানির অপচেষ্টা করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে ভয় পায় বলেই ক্যাঙ্গারু কোর্টে রায়: জয়
নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করতেই ‘ক্যাঙ্গারু কোর্টে’ তড়িঘড়ি করে রায় দেওয়া হয়েছে: সজীব ওয়াজেদ জয়
ইইউ নেতৃবৃন্দকে জরুরি চিঠি ড. হাছান মাহমুদের
মিথ্যার বেসাতি ও চাঁদাবাজির অভিযোগ: ‘সবচেয়ে বড় বাড়ি’র গল্পের আড়ালে হান্নান মাসউদের আসল রূপ ফাঁস
প্রতারণাপূর্ণ অপকৌশলের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সততা ও নিষ্ঠা প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না মর্মে আওয়ামী লীগের বিবৃতি
অবৈধ দখলদার খুনি-ফ্যাসিস্ট গং কর্তৃক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ব্যাংক লকার বেআইনিভাবে ভেঙে তাঁর সততা ও নিষ্ঠাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে ছল-চাতুরীপূর্ণ নাটক মঞ্চস্থ করায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা করছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ভাড়াকৃত নিরাপদ ব্যাংক লকার খুলতে হলে ব্যবহারকারী ব্যক্তির পূর্বানুমতি গ্রহণ করে খুলতে হয়। কোনো প্রকার আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে লকার ভেঙে এক ধরনের ডাকাতি ও দুর্বৃত্তায়ন। অবৈধ দখলদার সেটাই করেছে। এই অনধিকার চর্চার মধ্য দিয়ে খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংয়ের হীনমন্যতার নগ্ন প্রকাশ ঘটেছে।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়,
এই গহনাগুলি ১৯১৪ সাল থেকে জননেত্রী শেখ হাসিনার দাদি, নানী ও মায়ের গহনা রয়েছে যা বংশপরম্পরায় প্রাপ্ত
গহনা। শেখ হাসিনার বিয়ের গহনা, কামাল ও জামালের বিয়ের সময় প্রাপ্ত গহনা এখানে রাখা ছিল। সরকার কর্তৃক ১৯৮১ সালে ১২ই জুন মাসে ৩২নং সড়কের বাড়িটি হস্তান্তর করার সময় গহনাগুলো শেখ হাসিনার কাছে দেয়া হয়েছিল। সেই সময় লকার ভাড়া করে সব গহনা রাখা হয়েছে। সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিয়ের গহনাও এই লকারে রাখা ছিল। সোনার গহনা যখন যে দামে কেনা হয়েছে বা বাজারে সোনার যে দাম থাকে সেই হিসেবে দাম ধরে সবসময় যাকাত দেওয়া এবং ইনকাম ট্যাক্স দিয়ে আসা হয়েছে। ২০০৭ সালে যখন সম্পদ বিবরণী দেওয়া হয় তখন এই সম্পদের হিসাব দেয়া হয়েছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবার পর
সেই মেয়াদ এবং তাঁর ২য়, ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের মেয়াদকালে এই লকার কখনও খোলা হয়নি। যার রেকর্ড ব্যাংক কর্তৃপক্ষের নিকট আছে। আওয়ামী লীগ চ্যালেঞ্জ ও দৃঢ়তার সঙ্গে বলছে, ৫ মেয়াদে দায়িত্ব পালনকালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই লকার স্পর্শও করেন নি। এই গহনা নিয়ে ১৯৮১ সালে বিএনপি সরকার ও এক ধরনের হৈচৈ ফেলে ছিল। আজ আবার সেই গহনা গুলো নিয়ে অসাংবিধানিক অবৈধ ইউনুস সরকারের আস্ফালন দেখা যাচ্ছে। অবৈধ সরকার স্বীকার না করলেও তারা জানে যে, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনারপরিবারটি একটি ঐতিহ্যবাহী, বুনিয়াদী ও বংশ পরম্পরায় অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল পরিবার। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের আপামর জনগণের নিকট
জননেত্রী শেখ হাসিনার ইমেজ ও জনপ্রিয়তা স্পষ্ট ও দৃশ্যমান। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সততা ও নিষ্ঠা জনগণের নিকট প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না। বিবৃতিতে বলা হয়, অবৈধ ইউনূস সরকার ব্যাংক ডাকাতি করে লকার ভেঙে গহনা লুট করেছে বলেই বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করে। ইউনূস গং অগ্রণী ব্যাংক ডাকাতি করে লকার ভেঙে গহনা চুরি করেছে। পূবালী ব্যাংকের গহনাগুলো কোথায় গেলো- সে বিষয়ে তদন্ত করতে হবে। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, প্রতারক , মিথ্যাবাদী, গণশত্রু ও গণহত্যাকারী ইউনূস গং জনগণের নিকট সকল গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। প্রতারণার আশ্রয় না নিয়ে এবং সস্তা নাটক মঞ্চস্থ না করে দ্রুততম সময়ে অবৈধভাবে দখল করা ক্ষমতা
ত্যাগ করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় পথ উন্মুক্ত করার জোর দাবি জানানো হচ্ছে। অন্যথায় জনতার সম্মিলিত ক্ষোভের আগুনে তাদের ধ্বংস অনিবার্য। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
গহনা। শেখ হাসিনার বিয়ের গহনা, কামাল ও জামালের বিয়ের সময় প্রাপ্ত গহনা এখানে রাখা ছিল। সরকার কর্তৃক ১৯৮১ সালে ১২ই জুন মাসে ৩২নং সড়কের বাড়িটি হস্তান্তর করার সময় গহনাগুলো শেখ হাসিনার কাছে দেয়া হয়েছিল। সেই সময় লকার ভাড়া করে সব গহনা রাখা হয়েছে। সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিয়ের গহনাও এই লকারে রাখা ছিল। সোনার গহনা যখন যে দামে কেনা হয়েছে বা বাজারে সোনার যে দাম থাকে সেই হিসেবে দাম ধরে সবসময় যাকাত দেওয়া এবং ইনকাম ট্যাক্স দিয়ে আসা হয়েছে। ২০০৭ সালে যখন সম্পদ বিবরণী দেওয়া হয় তখন এই সম্পদের হিসাব দেয়া হয়েছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবার পর
সেই মেয়াদ এবং তাঁর ২য়, ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের মেয়াদকালে এই লকার কখনও খোলা হয়নি। যার রেকর্ড ব্যাংক কর্তৃপক্ষের নিকট আছে। আওয়ামী লীগ চ্যালেঞ্জ ও দৃঢ়তার সঙ্গে বলছে, ৫ মেয়াদে দায়িত্ব পালনকালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই লকার স্পর্শও করেন নি। এই গহনা নিয়ে ১৯৮১ সালে বিএনপি সরকার ও এক ধরনের হৈচৈ ফেলে ছিল। আজ আবার সেই গহনা গুলো নিয়ে অসাংবিধানিক অবৈধ ইউনুস সরকারের আস্ফালন দেখা যাচ্ছে। অবৈধ সরকার স্বীকার না করলেও তারা জানে যে, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনারপরিবারটি একটি ঐতিহ্যবাহী, বুনিয়াদী ও বংশ পরম্পরায় অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল পরিবার। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের আপামর জনগণের নিকট
জননেত্রী শেখ হাসিনার ইমেজ ও জনপ্রিয়তা স্পষ্ট ও দৃশ্যমান। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সততা ও নিষ্ঠা জনগণের নিকট প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না। বিবৃতিতে বলা হয়, অবৈধ ইউনূস সরকার ব্যাংক ডাকাতি করে লকার ভেঙে গহনা লুট করেছে বলেই বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করে। ইউনূস গং অগ্রণী ব্যাংক ডাকাতি করে লকার ভেঙে গহনা চুরি করেছে। পূবালী ব্যাংকের গহনাগুলো কোথায় গেলো- সে বিষয়ে তদন্ত করতে হবে। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, প্রতারক , মিথ্যাবাদী, গণশত্রু ও গণহত্যাকারী ইউনূস গং জনগণের নিকট সকল গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। প্রতারণার আশ্রয় না নিয়ে এবং সস্তা নাটক মঞ্চস্থ না করে দ্রুততম সময়ে অবৈধভাবে দখল করা ক্ষমতা
ত্যাগ করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় পথ উন্মুক্ত করার জোর দাবি জানানো হচ্ছে। অন্যথায় জনতার সম্মিলিত ক্ষোভের আগুনে তাদের ধ্বংস অনিবার্য। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।



