
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জুলাই সনদে সই করবে না গণফোরাম ছাড়াও বামপন্থি ৪ দল

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন থেকে বাংলাদেশ পুলিশের সকল সদস্য ফেরত নেওয়ার নির্দেশ: অর্থায়ন সংকটের ফলে বড় ধাক্কা

ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় দখল শিক্ষকদের, বন্ধ রাজধানীর প্রধান সড়ক

ঈশান কোণে মেঘ, প্রবল সাইক্লোন ধেয়ে আসছে….

লামিয়া কি তবে ডি-ফ্যাক্টো প্রধান উপদেষ্টা?

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে অস্থিরতা: ১৪ জন সিনিয়র অফিসারের গ্রেপ্তারের পর জেনারেল ওয়াকার এর অন্তর্ধান নিয়ে সন্দেহের ঘনঘটা

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে উত্তেজনা: আরো ৫ লাখ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের জন্য অপেক্ষমান
পিলখানা হত্যাকাণ্ড দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিয়েছে

পিলখানা হত্যাকাণ্ড দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিডিআর, সেনাবাহিনী সব ধ্বংস করে দিয়েছে, স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর হত্যাকাণ্ডে নিহত মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের ছেলে অ্যাডভোকেট রাকিন আহমেদ।
বুধবার বিকালে পীরগঞ্জের জাফরপাড়ায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ আবু সাঈদের বাড়িতে কবর জিয়ারতে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। এরপর আবু সাঈদের পরিবারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
রাকিন বলেন, প্রতিবেশী রাষ্ট্র পিলখানা হত্যাকাণ্ডে অবশ্যই জড়িত। জুলাইয়ের বিপ্লবের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতার প্রতিষ্ঠিত একটা স্থান পেয়েছি সাহসী ছাত্র-ছাত্রী এবং আবু সাঈদের জন্য। তিনি দাবি করেন, ৫ আগস্ট জুলাইয়ের যে বিপ্লব এটি যেন ইতিহাসের পাতায় থাকে।
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, ওই সময় একটি ফোর্স ধ্বংস করে দিয়েছে
এটি একটি ষড়যন্ত্র। আমি আসলে সাঈদের কবর জিয়ারতের জন্য এসেছি পিলখানা না। আমি শেখ হাসিনা না যে বাবার কথা সবসময়ই টানব মায়ের কথা টানব এবং ১৫ আগস্টের কথা সবসময়ই টানব। ২০০৯ সালে ঘটে যাওয়া বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দীর্ঘদিন জেলহাজত খাটা আর চাকরিচ্যুত সদস্যরা আবু সাঈদের কবর জেয়ারতে অংশ নেন। রংপুরের অন্তত ৫ শতাধিক বিডিআর সদস্য এ কর্মসূচিতে অংশ নেন। এছাড়াও আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেনসহ পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
এটি একটি ষড়যন্ত্র। আমি আসলে সাঈদের কবর জিয়ারতের জন্য এসেছি পিলখানা না। আমি শেখ হাসিনা না যে বাবার কথা সবসময়ই টানব মায়ের কথা টানব এবং ১৫ আগস্টের কথা সবসময়ই টানব। ২০০৯ সালে ঘটে যাওয়া বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দীর্ঘদিন জেলহাজত খাটা আর চাকরিচ্যুত সদস্যরা আবু সাঈদের কবর জেয়ারতে অংশ নেন। রংপুরের অন্তত ৫ শতাধিক বিডিআর সদস্য এ কর্মসূচিতে অংশ নেন। এছাড়াও আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেনসহ পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।