ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
“কত টাকা থাকলে কারও ৬৬৬ কোটি টাকা ট্যাক্স হয়? এই লোকটার এত টাকার উৎস কি?” –জননেত্রী শেখ হাসিনা
পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে তাদের দোসর রাজাকার জামাত শিবির গং, এদের সবগুলোই কমন শত্রু একজনই- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
পুলিশের নতুন পোশাক কেনাকাটায় অস্বচ্ছতার অভিযোগ
১১ মাসে ১৭০ ধর্ষণ
ইমরানের ‘আইডল’ বঙ্গবন্ধু ইমরান খানের মুখে প্রশংসা, পাক সেনাবাহিনীর চোখে বঙ্গবন্ধু ‘গদ্দার’
‘ভারত টুকরো না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে শান্তি আসবে না’: সাবেক জেনারেল আজমির বিস্ফোরক মন্তব্যে তোলপাড়
এক বছরেও প্রকাশ হয়নি উপদেষ্টাদের আয়–সম্পদের হিসাব স্বচ্ছতার প্রতিশ্রুতি মিললেও বাস্তবে অদৃশ্য, সরকারের জবাবদিহিতা নিয়ে ঘনীভূত প্রশ্ন
পাকিস্তান ও ইউনুস সরকারের গোপন ঘনিষ্ঠতা,বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ঝুঁকিতে
অদ্য ৪ ডিসেম্বর সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মোঃ খোদা বখস চৌধুরীর সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দারের সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাধারণ সৌজন্য সাক্ষাতের আড়ালে এ ধরনের ঘটনা প্রায়ই কূটনৈতিক প্রভাব বিস্তার ও গোপন স্বার্থসাধনের মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলোতে প্রভাব ফেলতে ব্যবহৃত হয়।
অফিস সূত্র জানায়, পাকিস্তান দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে আদালত, সেনাবাহিনী, বিজিবি এবং পুলিশ বাহিনীর অভ্যন্তরীণ সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড এবং জেলখানায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হত্যা-পরামর্শের মতো অমানবিক কর্মকাণ্ডেও তাদের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ রয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়ছে।
বাংলাদেশের শত্রুরাষ্ট্র পাকিস্তান দীর্ঘকাল ধরে পরাজিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছে, বিশেষ করে
দেশের মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতার অর্জনের বিরুদ্ধে। স্বাধীনতা ও জাতির গৌরবের ওপর তাদের অবিশ্বাস ও বিরূপ মনোভাব দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য ক্রমাগত হুমকি তৈরি করছে। এ সীমাবদ্ধ নয়। প্রতিবেশী ভারতকে অস্থিতিশীল করতে পাকিস্তান বর্তমান অবৈধ ও অসাংবিধানিক ইউনুস সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা গড়ে তুলেছে এবং দেশের ভেতরে জঙ্গী ও সন্ত্রাসীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। এ ধরনের সহযোগিতা দেশের নিরাপত্তা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং সার্বভৌমত্বের জন্য অগ্নিসংযোগের সমতুল্য। তদুপরি, পাকিস্তান থেকে মাদক ও অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানসহ বিভিন্ন অনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে স্থানীয় রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগও রয়েছে। বিশেষত জামাত ও বিএনপি সংগঠনগুলো এই কার্যক্রমে জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। এসব প্রমাণ করে যে, কূটনৈতিক সাক্ষাতার আড়ালে দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও নিরাপত্তা
কাঠামোর ওপর বৈদেশিক প্রভাব বিস্তার কার্যকর হচ্ছে। বাংলাদেশের জন্য এই পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্ত করা ও বৈদেশিক হস্তক্ষেপ প্রতিরোধে তৎপর পদক্ষেপ গ্রহণ অপরিহার্য। দেশের নাগরিক, সরকার এবং নিরাপত্তা সংস্থা একযোগে সচেতন না হলে দেশের স্থিতিশীলতা গুরুতর ঝুঁকিতে পড়বে। সুতরাং, এই ধরনের কূটনৈতিক সাক্ষাৎ, বৈদেশিক প্রভাব বিস্তার এবং ঘনিষ্ঠ জঙ্গী সহায়তা কৌশলকে শুধুমাত্র সৌজন্যবাণী হিসেবে দেখা যায় না; এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং জনগণের নিরাপত্তার জন্য সরাসরি সতর্কবার্তা। দেশের দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষকে স্বচ্ছ, শক্তিশালী এবং দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
দেশের মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতার অর্জনের বিরুদ্ধে। স্বাধীনতা ও জাতির গৌরবের ওপর তাদের অবিশ্বাস ও বিরূপ মনোভাব দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য ক্রমাগত হুমকি তৈরি করছে। এ সীমাবদ্ধ নয়। প্রতিবেশী ভারতকে অস্থিতিশীল করতে পাকিস্তান বর্তমান অবৈধ ও অসাংবিধানিক ইউনুস সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা গড়ে তুলেছে এবং দেশের ভেতরে জঙ্গী ও সন্ত্রাসীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। এ ধরনের সহযোগিতা দেশের নিরাপত্তা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং সার্বভৌমত্বের জন্য অগ্নিসংযোগের সমতুল্য। তদুপরি, পাকিস্তান থেকে মাদক ও অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানসহ বিভিন্ন অনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে স্থানীয় রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগও রয়েছে। বিশেষত জামাত ও বিএনপি সংগঠনগুলো এই কার্যক্রমে জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। এসব প্রমাণ করে যে, কূটনৈতিক সাক্ষাতার আড়ালে দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও নিরাপত্তা
কাঠামোর ওপর বৈদেশিক প্রভাব বিস্তার কার্যকর হচ্ছে। বাংলাদেশের জন্য এই পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্ত করা ও বৈদেশিক হস্তক্ষেপ প্রতিরোধে তৎপর পদক্ষেপ গ্রহণ অপরিহার্য। দেশের নাগরিক, সরকার এবং নিরাপত্তা সংস্থা একযোগে সচেতন না হলে দেশের স্থিতিশীলতা গুরুতর ঝুঁকিতে পড়বে। সুতরাং, এই ধরনের কূটনৈতিক সাক্ষাৎ, বৈদেশিক প্রভাব বিস্তার এবং ঘনিষ্ঠ জঙ্গী সহায়তা কৌশলকে শুধুমাত্র সৌজন্যবাণী হিসেবে দেখা যায় না; এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং জনগণের নিরাপত্তার জন্য সরাসরি সতর্কবার্তা। দেশের দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষকে স্বচ্ছ, শক্তিশালী এবং দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।



