
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জ অংশে ৪ কিলোমিটার যানজট

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে প্রায় ৪ কিলোমিটারজুড়ে তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) দুপুর ৩টা থেকে শুরু হওয়া এ যানজটে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা ও যানবাহনচালকরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে সানারপাড় থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত দূরপাল্লার এবং আঞ্চলিক বাসসহ বিভিন্ন যানবাহন ধীরগতিতে চলছে বা পুরোপুরি স্থবির হয়ে পড়েছে। এ প্রতিবেদন লেখার সময় (বিকেল ৪টা ৪০ মিনিট) পর্যন্ত যানজট অব্যাহত ছিল।
হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা পাঁচ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে সড়কে বিক্ষোভ করেন। এতে করে মহাসড়কে যান চলাচলে বাধা সৃষ্টি হয় এবং দীর্ঘ যানজটের সূত্রপাত ঘটে।
যানজটে দুর্ভোগের চিত্র
যানজটে আটকে পড়া যাত্রী সজীব জানান, ‘৩৫ মিনিটেরও
বেশি সময় ধরে মাদানি নগরের ঢালে গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। গাড়ি একচুলও নড়ছে না। এখনো বুঝতে পারছি না কী কারণে এই অবস্থা।’ আরেক যাত্রী তামিম জানান, ‘গুরুত্বপূর্ণ কাজে কচুয়া যাচ্ছিলাম। যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত রাস্তা ফাঁকা ছিল, কিন্তু চিটাগাং রোড এলাকায় এসে যানজটে পড়েছি এবং অনেকক্ষণ ধরে আটকে আছি।’ স্থানীয় বাসচালকরা জানান, সকাল পর্যন্ত সড়ক স্বাভাবিক থাকলেও দুপুর ৩টার পর থেকে মৌচাক থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত এলাকায় ধীরে ধীরে যানজট বাড়তে থাকে। পুলিশের পদক্ষেপ কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, ‘বন্দর উপজেলার একটি কারখানার শ্রমিকরা পাঁচ মাসের বেতন না পেয়ে সড়কে অবস্থান নেন। বিষয়টি জানার পর আমরা মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে শ্রমিকদের শান্ত
করি এবং রাস্তা থেকে সরিয়ে দিই। এখন যান চলাচল ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে।’
বেশি সময় ধরে মাদানি নগরের ঢালে গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। গাড়ি একচুলও নড়ছে না। এখনো বুঝতে পারছি না কী কারণে এই অবস্থা।’ আরেক যাত্রী তামিম জানান, ‘গুরুত্বপূর্ণ কাজে কচুয়া যাচ্ছিলাম। যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত রাস্তা ফাঁকা ছিল, কিন্তু চিটাগাং রোড এলাকায় এসে যানজটে পড়েছি এবং অনেকক্ষণ ধরে আটকে আছি।’ স্থানীয় বাসচালকরা জানান, সকাল পর্যন্ত সড়ক স্বাভাবিক থাকলেও দুপুর ৩টার পর থেকে মৌচাক থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত এলাকায় ধীরে ধীরে যানজট বাড়তে থাকে। পুলিশের পদক্ষেপ কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, ‘বন্দর উপজেলার একটি কারখানার শ্রমিকরা পাঁচ মাসের বেতন না পেয়ে সড়কে অবস্থান নেন। বিষয়টি জানার পর আমরা মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে শ্রমিকদের শান্ত
করি এবং রাস্তা থেকে সরিয়ে দিই। এখন যান চলাচল ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে।’