ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ডাকসুর সভাপতি ভিসির ক্ষমতা কমানোর প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত হচ্ছেন ৩২০৬ জন, উচ্চতর গ্রেড পাচ্ছেন ২৮৪২ শিক্ষক
জবি শিক্ষার্থীদের অনশন প্রত্যাহার, ‘শাটডাউন’ চলবে বুধবার পর্যন্ত
পরীক্ষা দিতে আসা ছাত্রলীগ নেতাকে মারধর, থানায় সোপর্দ
৭ শিক্ষা বোর্ড সচিব পদে রদবদল
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাস: মধ্যরাতে অনশনে যোগ দিলেন অর্ধশতাধিক ছাত্রী
একযোগে ৭ শিক্ষা বোর্ড সচিব পদে রদবদল
জবির দুই প্রক্টর ও ছাত্রলীগের ৩৬ জনের নামে হত্যা মামলা
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রাজধানীর কোতোয়ালি থানা এলাকায় মনিরুল ইসলাম অপু হত্যার অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সাবেক প্রক্টর মোস্তফা কামাল ও সাবেক সহকারী প্রক্টর নিউটন হালদারসহ জবি ছাত্রলীগের ৩৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বুধবার কোতোয়ালি থানা সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর রবিউল ইসলাম শাওন নামে একজন বাদী হয়ে ৩৬ জনের বিরুদ্ধে কোতয়ালি থানায় এ মামলা করেন।
এছাড়া এ মামলায় জবি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি প্রীতিষ দত্ত রাজ, শামীম ফেরদৌস অপি, ইব্রাহিম হোসাইন সানিম, কামরুল হোসাইন, রিফাত সাইদ, সিএসই বিভাগ ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল জুনাইদ, সাবেক সহসভাপতি নাজমুল হোসেন, ১০ম ব্যাচের সজল, মিরাজ হোসাইন, জবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শরিফুল ইসলাম
শরীফ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, ছাত্রলীগ কর্মী ইকবাল কবির সম্রাট, সাজবুল ইসলাম, তাওফিক মাহমুদ, মুনিয়া আক্তার যুথি, মীর মুকিত, জবির অজ্ঞাতনামা ২০ জন ছাত্রলীগকর্মীকে আসামি করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বলা হয়, বাদীর বাবা মনিরুল ইসলাম অপু (৫৫) গত ৫ আগস্ট সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগসহ উল্লেখিত বিবাদীগণ অন্যান্য সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা বংশাল থানার ছাত্রজনতার ওপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে। একপর্যায়ে মনিরুল ইসলাম অপু পেটের বাম পাশে গুলিবিদ্ধ হয়। পরবর্তীতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শরীফ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, ছাত্রলীগ কর্মী ইকবাল কবির সম্রাট, সাজবুল ইসলাম, তাওফিক মাহমুদ, মুনিয়া আক্তার যুথি, মীর মুকিত, জবির অজ্ঞাতনামা ২০ জন ছাত্রলীগকর্মীকে আসামি করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বলা হয়, বাদীর বাবা মনিরুল ইসলাম অপু (৫৫) গত ৫ আগস্ট সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগসহ উল্লেখিত বিবাদীগণ অন্যান্য সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা বংশাল থানার ছাত্রজনতার ওপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে। একপর্যায়ে মনিরুল ইসলাম অপু পেটের বাম পাশে গুলিবিদ্ধ হয়। পরবর্তীতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।