ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
শিক্ষকদের এন্ট্রি পদ নবম গ্রেডসহ ৪-৬ স্তরের পদসোপান দাবি
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য মাউশির সতর্কবার্তা
রাবির দ্বাদশ সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা
শিক্ষকদের বাড়িভাড়া বৃদ্ধি, কার কত বাড়বে
সোমবার সমাবেশ ও আমরণ অনশনের ঘোষণা
ভুখা মিছিল শেষে শহীদ মিনারে ফিরে গেলেন শিক্ষকরা
শিক্ষকরা এখন শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, আশা শিক্ষা উপদেষ্টার
চবি ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগ কর্মী সেজানকে তুলে নিয়ে কোপালো গুপ্ত শিবির সন্ত্রাসীরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ইংরেজি বিভাগের ছাত্রলীগ কর্মী ও বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সেজান শাহরিয়ার (১৮-১৯ সেশন, ইংরেজি বিভাগ) অস্ত্রধারী গুপ্ত সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির সন্ত্রাসীদের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন।
গতকাল ২৬শে অক্টোবর, রোববার তার চতুর্থ বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষা থাকলেও পরীক্ষার হলে প্রবেশের আগেই তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলা অনুষদের সামনে থেকে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে যায় ৮-১০ জন শিবির সন্ত্রাসী।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান অনুষদের পাশে পাহাড়ের পাদদেশে নিয়ে গিয়ে সেজানকে নির্মমভাবে নির্যাতন ও কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা চালানো হয়। হামলাকারীরা রড, হাতুড়ি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে পিটিয়ে তার পায়ের রগ কাটার চেষ্টা করে। সেজানের করুণ চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল
কলেজ হাসপাতালে গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন। সেজানের সহপাঠীরা জানায়, মাত্র দুটি পরীক্ষা বাকি ছিল তার। কিন্তু এই সন্ত্রাসী হামলায় তার শিক্ষাজীবন মাঝপথেই থেমে গেল। চবি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ছাত্রলীগ কর্মীদের ওপর গুপ্ত সংগঠন শিবিরের হামলা এখন নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। চবি শিক্ষার্থী রাকিব বলেন, “এই নির্মমতার শেষ কোথায়? সেজান যদি কোনো অপরাধ করে থাকে, তার বিচার করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আছে। কিন্তু প্রশাসনের নীরবতায় শিবিরের সন্ত্রাসীরা আজ এভাবে প্রকাশ্যে ছাত্রলীগ কর্মীদের রক্ত ঝরাচ্ছে। সাংবাদিকরা পর্যন্ত নীরব। তাদের ভয় কি শিবির? সেজান শাহরিয়ারই প্রথম নয়, গত বছর জঙ্গি হামলায় শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাতের পর থেকে দেশের
সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের মত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ওপর নেমে আসে বর্বরতার খড়গ। আওয়ামী লীগপন্থি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষক এবং ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীদের ওপর চালানো হয় নির্মম হামলা। বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মীকে হত্যা করা হয়, বাকিদের শিক্ষাজীবন থামিয়ে দেয় যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবির সমর্থক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, শিক্ষকদের চাকরিচ্যুত এবং শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করার মাধ্যমে। ছাত্রলীগের অসংখ্য নেতাকর্মী গুপ্ত সংগঠন শিবিরের মব সন্ত্রাসে আহত হয়েছেন, জীবনের জন্য পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন। এই নির্মমতার কোনো প্রতিকার মিলছে না। সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হলেও গুপ্ত সংগঠন শিবিরের ভয়ে চুপ করে আছেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন তুলেছেন, “গুপ্ত সংগঠন শিবিরের সন্ত্রাসীরা কাদের ছত্রছায়ায় এত বেপরোয়া? ছাত্রলীগ কর্মী হওয়াই কি অপরাধ?” সেজান শাহরিয়ারের ওপর
এই নির্মম নির্যাতন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গুপ্ত সংগঠন শিবিরের সেই পুরনো রক্তাক্ত ইতিহাস মনে করিয়ে দিচ্ছে সাবেক ছাত্রনেতাদের। এই ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ ও বাম সংগঠনের শত শত কর্মীর রক্ত ঝরিয়েছে শিবির, হত্যা করেছে নির্মমভাবে।
কলেজ হাসপাতালে গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন। সেজানের সহপাঠীরা জানায়, মাত্র দুটি পরীক্ষা বাকি ছিল তার। কিন্তু এই সন্ত্রাসী হামলায় তার শিক্ষাজীবন মাঝপথেই থেমে গেল। চবি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ছাত্রলীগ কর্মীদের ওপর গুপ্ত সংগঠন শিবিরের হামলা এখন নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। চবি শিক্ষার্থী রাকিব বলেন, “এই নির্মমতার শেষ কোথায়? সেজান যদি কোনো অপরাধ করে থাকে, তার বিচার করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আছে। কিন্তু প্রশাসনের নীরবতায় শিবিরের সন্ত্রাসীরা আজ এভাবে প্রকাশ্যে ছাত্রলীগ কর্মীদের রক্ত ঝরাচ্ছে। সাংবাদিকরা পর্যন্ত নীরব। তাদের ভয় কি শিবির? সেজান শাহরিয়ারই প্রথম নয়, গত বছর জঙ্গি হামলায় শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাতের পর থেকে দেশের
সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের মত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ওপর নেমে আসে বর্বরতার খড়গ। আওয়ামী লীগপন্থি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষক এবং ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীদের ওপর চালানো হয় নির্মম হামলা। বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মীকে হত্যা করা হয়, বাকিদের শিক্ষাজীবন থামিয়ে দেয় যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবির সমর্থক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, শিক্ষকদের চাকরিচ্যুত এবং শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করার মাধ্যমে। ছাত্রলীগের অসংখ্য নেতাকর্মী গুপ্ত সংগঠন শিবিরের মব সন্ত্রাসে আহত হয়েছেন, জীবনের জন্য পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন। এই নির্মমতার কোনো প্রতিকার মিলছে না। সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হলেও গুপ্ত সংগঠন শিবিরের ভয়ে চুপ করে আছেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন তুলেছেন, “গুপ্ত সংগঠন শিবিরের সন্ত্রাসীরা কাদের ছত্রছায়ায় এত বেপরোয়া? ছাত্রলীগ কর্মী হওয়াই কি অপরাধ?” সেজান শাহরিয়ারের ওপর
এই নির্মম নির্যাতন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গুপ্ত সংগঠন শিবিরের সেই পুরনো রক্তাক্ত ইতিহাস মনে করিয়ে দিচ্ছে সাবেক ছাত্রনেতাদের। এই ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ ও বাম সংগঠনের শত শত কর্মীর রক্ত ঝরিয়েছে শিবির, হত্যা করেছে নির্মমভাবে।



