ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজশাহীতে সাংবাদিকদের তালাবদ্ধ করে আগুন দেয়ার হুমকি এনসিপি নেতাদের
রায়কে “ত্রুটিপূর্ণ ও প্রহসনমূলক” বললেন টিউলিপ
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর বোন শেখ রেহানা সহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে প্লট সম্পর্কিত মিথ্যা দুর্নীতির মামলার রায়ের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
শহীদ শেখ ফজলুল হক মণির ৮৭তম জন্মদিনে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের দেশব্যাপী ও প্রবাসে কর্মসূচি ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী হত্যা করেছে তাদের খুন সব মাফ সেটাই যদি হয় তাহলে আওয়ামী লীগের ক্ষমা চাওয়ার কী আছে? – সজীব ওয়াজেদ জয়
পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে অবৈধ দখলদার খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংদের ভিত্তিহীন কল্পকাহিনীর মাধ্যমে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশপ্রণোদিত হয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপতৎপরতার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
জাতীয়তাবাদ না হলে কোন জাতি এগিয়ে যেতে পারে না। – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
গ্রামীণ ব্যাংক ভবনের ১১ হাজার বর্গফুট জায়গা মাত্র ৮৩ টাকা মাসিক ভাড়ায় ব্যবহারের অভিযোগ ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে
গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যবহার এবং নামমাত্র মূল্যে ব্যাংক ভবনের বিশাল অংশ নিজের ব্যক্তিগত ট্রাস্টের কাজে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমিনুল হক পলাশ নামের এক ব্যক্তির শেয়ার করা একটি দলিল ও তথ্যের ভিত্তিতে এই চাঞ্চল্যকর বিষয়টি সামনে এসেছে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, ড. ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদে থাকাকালীন স্বেচ্ছাচারীভাবে ব্যাংকটিকে নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছেন। এর স্বপক্ষে ২০০৮ সালের ৩রা আগস্ট স্বাক্ষরিত একটি লিজ দলিলের তথ্য তুলে ধরা হয়।
প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০০৮ সালে নোবেল লরিয়েট ট্রাস্ট ও ইউনূস সেন্টারের মধ্যে একটি লিজ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। দলিল অনুযায়ী, মিরপুর-২
এ অবস্থিত গ্রামীণ ব্যাংক ভবনের ১৬ তলার প্রায় ১১,০০০ (এগারো হাজার) বর্গফুট ফ্লোর স্পেস ভাড়া দেওয়া হয়। বিস্ময়কর বিষয় হলো, এই বিশাল জায়গার বাৎসরিক ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছিল মাত্র ১,০০০ (এক হাজার) টাকা। অর্থাৎ, মাসিক ভাড়া দাঁড়ায় মাত্র ৮৩ টাকা ৩৩ পয়সা। বর্তমান বাজারদরের প্রেক্ষিতে ১১ হাজার বর্গফুট জায়গার এমন নামমাত্র ভাড়া শায়েস্তা খাঁ-র আমলকেও হার মানায় বলে মন্তব্য করা হয়েছে। প্রতিবেদনে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে ‘ক্রিমিনাল মাইন্ড’ বা অপরাধী মনমানসিকতার অভিযোগ এনে বলা হয়, তিনি আইনি জটিলতা এড়াতে এবং নিজের স্বার্থ হাসিল করতে অভিনব পন্থা অবলম্বন করেছিলেন। অভিযোগ অনুযায়ী: ১. ড. ইউনূস প্রথমে তবারক হোসেন নামক এক ব্যক্তিকে দিয়ে ‘নোবেল লরিয়েট ট্রাস্ট’
নামের একটি প্রতিষ্ঠান গঠন করান। ২. গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রথমে ব্যাংক ভবনের ১৬ তলা ওই ট্রাস্টের নামে লিজ দেন। ৩. পরবর্তীতে ‘নোবেল লরিয়েট ট্রাস্ট’-এর চেয়ারম্যান তবারক হোসেনের কাছ থেকে নামমাত্র মূল্যে সেই জায়গাটি ‘ইউনূস সেন্টার’-এর নামে ভাড়া নেন ড. ইউনূস নিজেই। সমালোচকরা বলছেন, এটি মূলত ড. ইউনূসের নিজের কাছেই নিজের ভাড়া দেওয়ার একটি কৌশল ছিল, যেখানে তবারক হোসেন এবং নোবেল লরিয়েট ট্রাস্টকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। দলিলে ড. ইউনূস এবং তবারক হোসেন উভয়ের স্বাক্ষর থাকার বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওই পোস্টে ড. ইউনূসের বর্তমান ভূমিকা নিয়েও কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, যে ব্যক্তি ব্যাংকের
এমডি থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানের সম্পদ কুক্ষিগত করেছেন, তিনি বর্তমানে দেশের শাসনভার গ্রহণ করার ১৬ মাস পরেও যে দেশটিকে নিজের নামে লিখে নেননি, তাতে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন লেখক। এই দলিল ও অভিযোগের বিষয়ে এখন পর্যন্ত ইউনুস সেন্টার বা সংশ্লিষ্ট পক্ষের কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে বিষয়টি অনলাইনে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
এ অবস্থিত গ্রামীণ ব্যাংক ভবনের ১৬ তলার প্রায় ১১,০০০ (এগারো হাজার) বর্গফুট ফ্লোর স্পেস ভাড়া দেওয়া হয়। বিস্ময়কর বিষয় হলো, এই বিশাল জায়গার বাৎসরিক ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছিল মাত্র ১,০০০ (এক হাজার) টাকা। অর্থাৎ, মাসিক ভাড়া দাঁড়ায় মাত্র ৮৩ টাকা ৩৩ পয়সা। বর্তমান বাজারদরের প্রেক্ষিতে ১১ হাজার বর্গফুট জায়গার এমন নামমাত্র ভাড়া শায়েস্তা খাঁ-র আমলকেও হার মানায় বলে মন্তব্য করা হয়েছে। প্রতিবেদনে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে ‘ক্রিমিনাল মাইন্ড’ বা অপরাধী মনমানসিকতার অভিযোগ এনে বলা হয়, তিনি আইনি জটিলতা এড়াতে এবং নিজের স্বার্থ হাসিল করতে অভিনব পন্থা অবলম্বন করেছিলেন। অভিযোগ অনুযায়ী: ১. ড. ইউনূস প্রথমে তবারক হোসেন নামক এক ব্যক্তিকে দিয়ে ‘নোবেল লরিয়েট ট্রাস্ট’
নামের একটি প্রতিষ্ঠান গঠন করান। ২. গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রথমে ব্যাংক ভবনের ১৬ তলা ওই ট্রাস্টের নামে লিজ দেন। ৩. পরবর্তীতে ‘নোবেল লরিয়েট ট্রাস্ট’-এর চেয়ারম্যান তবারক হোসেনের কাছ থেকে নামমাত্র মূল্যে সেই জায়গাটি ‘ইউনূস সেন্টার’-এর নামে ভাড়া নেন ড. ইউনূস নিজেই। সমালোচকরা বলছেন, এটি মূলত ড. ইউনূসের নিজের কাছেই নিজের ভাড়া দেওয়ার একটি কৌশল ছিল, যেখানে তবারক হোসেন এবং নোবেল লরিয়েট ট্রাস্টকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। দলিলে ড. ইউনূস এবং তবারক হোসেন উভয়ের স্বাক্ষর থাকার বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওই পোস্টে ড. ইউনূসের বর্তমান ভূমিকা নিয়েও কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, যে ব্যক্তি ব্যাংকের
এমডি থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানের সম্পদ কুক্ষিগত করেছেন, তিনি বর্তমানে দেশের শাসনভার গ্রহণ করার ১৬ মাস পরেও যে দেশটিকে নিজের নামে লিখে নেননি, তাতে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন লেখক। এই দলিল ও অভিযোগের বিষয়ে এখন পর্যন্ত ইউনুস সেন্টার বা সংশ্লিষ্ট পক্ষের কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে বিষয়টি অনলাইনে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।



